মাস্টার্স বা পিএইচডি করতে আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা আগ্রহী থাকে।

আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা অনার্স পাস করে বা দেশের বাইরে মাস্টার্স বা পিএইচডি করতে যেতে চায়।

অনেকেই রয়েছেন যারা মাস্টার্স পাস করে একটি বড় কোম্পানিতে চাকরির জন্য যেতে চায়।

এক্ষেত্রে তারা অনার্স এ কোন ইউনিভার্সিটিতে পড়লে তাদের সুবিধা হবে? সেটি আমার কাছে জানতে চায়। 

অনেকে রয়েছেন কম্পিউটার সায়েন্সে ভর্তি হতে চান অথবা কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করতে চান অথবা কম্পিউটার সাইন্স ক্যারিয়ারে অনেক কিছু নিয়ে হতাশায় রয়েছেন।

তাদের জন্য আমি একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলেছি যে গ্রুপের লিংক দেয়া থাকবে ডেসক্রিপশন বক্সে।

সেখান থেকে জয়েন করলে আপনি আমাকে সরাসরি কোশ্চনস করতে পারবেন। 

আর আপনার প্রশ্ন থেকে আপনার উপকার হতে পারে আপনার বন্ধুদের উপকার হতে পারে।

অনেকেই এরকম আমার কাছে জিজ্ঞাসা করেছেন বলেছেন যেঃ

তারা অনার্স পাশ করেই দেশের বাইরে যেতে চাই এক্ষেত্রে অনার্সে কোন ইউনিভার্সিটিতে পড়লে তাদের জন্য হেল্পফুল হবে।

স্পেসিফিক কোন ইউনিভার্সিটির নাম যদি আমি আপনাদেরকে বলবো না তবে এই যে মাস্টার্স বা পিএইচডি এডমিশন কিভাবে?

এখানে আপনার ইউনিভার্সিটি আপনাকে কিভাবে সহায়তা করবে অথবা কোথায় আপনার ইউনিভার্সিটি হেল্প লাগবে এই ব্যাপারটি আমি আপনাদের ক্ষেত্রে ব্যাখ্যা করতে পারবো। 

কোনটা আপনার জন্য? সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ারিং

সাথে সাথে আমি আপনাদেরকে একটু রিকমেন্ট করার চেষ্টা করব যে কি ধরনের ইউনিভার্সিটি তে আপনার আসলে পড়াশোনা করা উচিত বা কোথায় পড়াশোনা করলে আপনি কি ধরনের সুবিধা পেতে পারেন।

“তবে এই ব্লগের কোন নির্দিষ্ট অংশে আমি স্পেসিফিকভাবে কোন ইউনিভার্সিটির নাম বলবো না”

বরং আমি ক্যাটাগরাইজ ইউনিভার্সিটি গুলোর কথা বলব।

তাই যদি আপনি ভেবে থাকেন যে এই ভিডিও শেষে স্পেসিফিক কোন ইউনিভার্সিটির নাম জানতে পারবেন তাহলে ব্লগ টি পড়া এখন থেকে বন্ধ করতে পারেন।

আর যদি আপনি আপনার নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে চান,

যদি আপনি বুঝতে চান যে আপনার ইউনিভার্সিটি আপনাকে সহায়তা করবে কিনা

অথবা আপনার আসলে বেনিফিটস হবে কিনা

মাস্টার্স অথবা ও পিএইচডি অ্যাডমিশন হয় সেগুলো নিয়ে যদি আপনি জানতে চান তাহলে এই ব্লগের বাকি অংশটুকু পড়তে পারেন। 

এই ব্লগে লেখার আগে আমি আপনাদেরকে বলে রাখি

অনার্স শেষ করে মাস্টার্স অথবা পিএইচডির জন্য যে এডমিশন নিতে হয় দেশের বাইরের ইউনিভারসিটিতে সেই প্রক্রিয়াগুলোর একটু একটু জটিল প্রক্রিয়া

এই ব্লগের মূল অংশের একবারে শুরুতেই আমি এটি ব্যাখ্যা করব যে কিভাবে অনার্স শেষ করে মাস্টারস অথবা পিএইচডি এডমিশন এর এর জন্য আপনি চেষ্টা করেন তখন এই এডমিশনের প্রক্রিয়াটি কিভাবে হয়।

অথবা ইউনিভার্সিটিগুলো কিভাবে স্টুডেন্টদের এডমিশন দিয়ে থাকে।

এবারে চলুন অনার্স শেষ করে বিদেশে মাস্টার্স বা পিএইচডি করতে চান এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলা যাকঃ

অনার্স শেষ করে যখন আপনি মাস্টার্স অথবা পিএইচডির জন্য বাইরের দেশের কোন ইউনিভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করেন

তখন ইউনিভার্সিটিগুলো আপনার প্রোফাইল কে দেখে ইভিলিয়েট করবে,কোন সিঙ্গেল কোয়ান্টিটি অথবা কোন একটি সিঙ্গেল কোয়ান্টিটি অথবা কোন সিঙ্গেল এলিমেন্টস কে তারা ইভেলিয়েট করেনা।

তারা বরং তাঁরা আপনার প্রোফাইল কে এভিলিয়েট করে থাকে। 

কোনটি আপনার জন্য আদর্শ “ফ্রিল্যান্সিং করবেন নাকি জব করবেন?”

এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই মাস্টার্স বা পিএইচডি এর জন্য প্রোফাইল বলতে আসলে কি বোঝায়?

প্রোফাইল বলতে আসলে বুঝায় যে আপনি তাদের দরকারি অনেকগুলো এলিমেন্টস রয়েছে, যেগুলো আপনি আপনার আন্ডারগ্রাজুয়েট লেভেলের পড়াশোনা শেষ করতে করতে শেষ করেছেন।

মূলত এই এলিমেন্টস গুলো নিয়েই একটি প্রোফাইল তৈরি হয়। 

যেমন ধরেন আপনি আন্ডারগ্রাজুয়েট শেষ করার পরেঃ

  • আপনার অনার্সের রেজাল্ট কি?
  • আপনি অনার্স একই ধরনের রিসারস করেছেন?
  • অথবা আপনি কি ধরনের প্রজেক্ট করেছেন?
  • আপনি ইন্টার্নশিপ কোথায় করেছেন
  • আপনি যদি কোথাও অনার্স শেষ করে জব করে থাকেন সেটিও দরকার হবে

আর স্টেটমেন্ট অফ পারপাস রিকমেন্ডেশন লেটার আপনারা আই এল টস অথবা টোফেলের রেজাল্ট রয়েছে এগুলো নিয়েই মূলত আপনার প্রোফাইল তৈরী হব। 

আপনি যদি নর্থ আমেরিকান ইউনিভার্সিটিগুলোতে চেষ্টা করতে চান সে ক্ষেত্রে G R E নামে একটা স্পেশালাইজড পরীক্ষা আপনাকে দিতে হবে যেটি আপনার প্রোফাইলের ই একটা অংশ।

তাহলে এবারে আর আমি যদি আপনার প্রোফাইল দেখে ভাঙার চেষ্টা করি

বিদেশে মাস্টার্স বা পিএইচডি করতে চান? 
বিদেশে মাস্টার্স বা পিএইচডি করতে চান

এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই মাস্টার্স বা পিএইচডি এর জন্য প্রফাইলে কি থাকবেঃ

প্রথমত আপনার প্রোফাইল থাকবে সিজিপিএ

দ্বিতীয়ত আই এল্টশ স্কোর

তৃতীয়ত থাকবে জিয়ারি রেজাল্ট

যদি আপনি আমেরিকান ইউনিভার্সিটিতে চেষ্টা করতে চান এর বাহিরেও আপনার রিকমেন্ডেশন লেটার,স্টেটমেন্ট অফ পারপাস,রিসার্চ এক্সপেরিয়েন্স,পাবলিকেশন জব এক্সপেরিয়েন্স সবকিছুই থাকবে।

ভাইবা অভিজ্ঞতা আমার ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্স”

আপনি যখন আপনার অনার্স শেষ করার পর কোন ইউনিভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করবেন উপরের এই সবগুলো বিষয়ই একটি ইউনিভার্সিটি বিবেচনা করবে। 

এখন এই যে,আপনার এলিমেন্ট গুলো রয়েছে আপনার প্রোফাইল এর মধ্যে সরাসরি আপনার ইউনিভার্সিটির সাথে জড়িত এইটা আপনাকে নিজে থেকে বুঝে নিতে হবে।

এখন আপনি জানতে চান আপনার অনার্সের ইউনিভার্সিটি কোনটা হওয়া উচিত অথবা আপনার অনার্সের ইউনিভার্সিটি আপনাকে সহায়তা করবে কিনা তাহলে,

একেবারে প্রথম কথা হচ্ছে সিজিপিএ অথবা অনার্সের রেজাল্ট। 

এটা কিন্তু আপনার অনার্সের ইউনিভার্সিটির সাথে সরাসরি সংযুক্ত।

কারণ আপনি যদি অনার্সে পড়াশোনা করেন,বিএসসি পড়াশোনা যদি না করেন তাহলে কিন্তু আপনার রেজাল্ট টি কখনোই তৈরি হবে না।

আপনি যদি ডিপ্লোমা শেষ করে বিএসসি লেভেলের কথা পড়াশোনা করতে যেতে চান সে ক্ষেত্রেও কিন্তু একই কথা যে ডিপ্লোমা যে রেজাল্ট,আপনার যে ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা করছেন সেটি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

সবাই তো স্বার্থপর তাহলে মিশবেন কার সাথে?

এরপরে আপনার প্রোফাইলে যে এলিমেন্টস গুলো রয়েছে তার মধ্যে রিকমেন্ডেশন লেটার। এটি আপনার ইউনিভার্সিটির সাথে সরাসরি সঙ্গে যুক্ত।

কারণ রিকমেন্ডেশন লেটার টি মোষ্টলি আপনি আপনার ইউনিভার্সিটির ফ্যাকাল্টি দের কাছ থেকে শুধুমাত্র পেয়ে থাকবেন।

এ ব্যাপারে সম্পর্ক রয়েছে ইউনিভার্সিটির সাথে সেটি হলো আপনার রিসারস এক্সপেরিয়েন্স।

যদি আপনি অনার্সের স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার রিসারস করার রিস্ক কিন্তু এমনিতেই কম।

এইযে রিসারস করার সুযোগ সেটি কিন্তু মোষ্টলি আপনি আপনার ইউনিভার্সিটি থেকে পেয়ে থাকবেন।

এখন আমি যদি আবারও রি কল করার চেষ্টা করি আপনার অভার অল প্রোফাইল এর মধ্যে তিনটি জিনিস আপনার ইউনিভার্সিটির সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। 

সেটি হচ্ছে

  • আপনার অনার্সের রেজাল্ট অর্থাৎ অনার্স আপনি কি পড়েছেন কতটুকু রেজাল্ট করেছেন
  • আরেকটি হচ্ছে আপনার রিকমেন্ডেশন লেটার যেটি আপনি ইউনিভার্সিটি তে ফ্যাকাল্টি থেকে পেয়ে যাবেন
  • আরেকটি হচ্ছে রিসার্চ এক্সপেরিয়েন্স।

এখন এই যে এলিমেন্ট গুলো যেগুলো আপনি আপনার ইউনিভার্সিটির সাথে সম্পর্কযুক্ত।

এই এলিমেন্ট গুলোর উপরে আপনার এডমিশনের একটা বড় অংশ ডিপেন্ড করছে। 

সুতরাং আপনার ইউনিভার্সিটির যদি ভালো না হয় বা আপনার ইউনিভার্সিটি থেকে যদি এই জিনিসগুলো না পান তাহলে কিন্তু আপনি মাস্টার্স অথবা পিএইচডিতে সহজে এডমিশন নিতে পারবেন না।

এবারে মাস্টার্স বা পিএইচডি এর এলিমেন্ট গুলোর ব্যাপারে চলুন একটু ভেঙে ভেঙে বোঝানো যাকঃ

প্রথমে আমি রিকমেন্ডেশন লেটার এবং রিসার্চ নিয়ে কথা বলবে এবং শেষে আমি কথা বলব আমাদের রেজাল্ট নিয়ে কারণ এটা একটু বেশি ভেঙে ব্যাখ্যা করা করতে হবে। 

যদি আপনি এমন কোন ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেন যেখানে হয়তো পিএইচডি হোল্ডার অথবা প্রফেশনাল লেভেলের ফাকাল্টি বেশি রয়েছে।

সেখান থেকে কিন্তু আপনি সহজেই রিকমেন্ডেশন লেটার বা স্ট্রং রিকমেন্ডেশন লেটার সংগ্রহ করতে পারবেন।

যখন কোন মানুষ পিএইচডি করে ফেলে তখন কিন্তু তার একটি স্ট্রং ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি হয় এবং একজন পিএইচডি হোল্ডারের রিকমেন্ডেশন লেটার কিন্তু একটা আলাদা ওয়েট ক্যারি করবে

একইসাথে আপনার ইউনিভার্সিটি তে যদি পিএইচডি করা ফ্যাকাল্টি বেশি থাকে বা প্রফেশনাল লেভেলের ফ্যাকাল্টি বেশি থাকে তাহলে আপনি কিন্তু সহজেই রিসারস এর সুযোগ পাবেন। 

তারমানে বোঝাই যাচ্ছে আপনার অনার্স লেভেলে এমন একটি ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হওয়া উচিত যেখানে পিএইচডি অথবা প্রফেশনাল লেভেলের ফ্যাকাল্টি বেশি রয়েছে।

আমি কিন্তু বলছি না যেঃ

পিএইচডি ছাড়া মানুষ রিসার্চ করতে পারেনা ডেফিনেটলি অনেক ফ্যাসিলিটি রয়েছে যারা পিএইচডি ছাড়াই রিচার্জ করে থাকে।ডেফিনেটলি খুব ভালো রিসার্চ করে এরকম হয়েছে

এবার আসা যাক মাস্টার্স বা পিএইচডি এর করার জন্য সিজিপি এর ব্যাপারেঃ

আপনি যে ভার্সিটিতে পড়বেন ওই ইউনিভার্সিটি রেজাল্ট দিয়ে আপনি কি করবেন? সেটির সঙ্গে ইউনিভার্সিটির লোকাল রেপুটেশন,ইন্টানেশনাল রেপুটেশন,র্যাঙ্কিংয়ের একটা সম্পর্ক রয়েছে।

এ ব্যাপারটিকে আমি ভেঙে বোঝানোর চেষ্টা করছি

ধরেন আপনি উগান্ডার কোন একটি ইউনিভার্সিটি থেকে 4/4 বের হয়েছেন আর আপনার সঙ্গে একই সাবজেক্টে আপনারে কোন ফ্রেন্ড হয় তো হার্বাট ইউনিভার্সিটি থেকে ফোর বাই ফোর নিয়ে বের হয়েছে। 

এবার আপনি বলুন যে কার ডিমান্ড বেশি,বা কার ভ্যালু বেশি থাকবে বা ডিগ্রি কে বেশি প্রায়োরিটি দেয়া হবে। 

আপনি হয়তো তর্কের সাথে বলতে পারেন যে দুইজন ই সমান কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে দুইজন  কখনোই সমান নয়।

হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি তে যখন কেউ পাস করে তখন কিন্তু তার ডিগ্রির ভ্যালু সবসময় ই বেশি থাকে।

সুতারাং এখানে কি বোঝা যাচ্ছেঃ যে আপনি যদি ভালো কোন রেপুটেড কোন ইউনিভার্সিটি থেকে বের হতে পারেন তাহলে সেটি আপনার ডিগ্রি কি আলাদা ভ্যালুগ্রেড করবে।

আর অন্য ইউনিভার্সিটির ডিগ্রি তখনই রেপুটেড হবে যখন ইউনিভার্সিটি ডিগ্রীর কোয়ালিটি বেশি বৃদ্ধি পাবে ,ইউনিভার্সিটির গ্রাজুয়েটদের অবস্থা ভালো হবে।

এখন যখন আপনি লোকাল কোন ইউনিভার্সিটি বা প্রাইভেট কোন ইউনিভার্সিটি তে ভর্তির চিন্তা করছেন এবং পরবর্তীতে দেশের বাইরে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে তখন সবসময় চেষ্টা করবেন লোকালি ভালো কোন র‍্যাংকের ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়া যায় ততই ভালো।

এখন আপনি আমার আবার আমাকে জিজ্ঞাসা কইরেন না

ভাই দেশের সবচেয়ে ভালো প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি কোনটি? আমাদের দেশে অনন্য ইউনিভার্সিটির অবস্থা কি?

রেদার আপনি গুগলে সার্চ করেন আপনি আমাদের দেশে সকল ইউনিভার্সিটি লোকাল র‍্যাংকিং পাবেন।

গুগলের এই র‍্যাংকিং দেখলেই বুঝতে পারবেন দেশের কোন ইউনিভার্সিগুলো ভালো করছে,বুঝতে পারবেন দেশের কোন ইউনিভার্সিটি গুলোতে ভর্তি হওয়া যায়।

এখন এই ব্লগ যারা পড়ছেন তাদের মধ্যে অনেকেই কোনো না কোনোভাবে ভর্তি হয়ে আছেন তাদের জন্য কি করনীয়?

যেহেতু আপনি একটি ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হয়ে গেছত,আপনার জন্য ইউনিভার্সিটি চেঞ্জ করা অনেক কঠিন।

আবার অনেকেই রয়েছেন যাদের আর্থিক সমস্যার কারনে ভালো কোনো ইউনিভার্সিটিতে যাওয়া কঠিন এবং পরিবর্তন করা সুযোগ নেই কিন্তু বাইরে পড়তে যেতে চাচ্ছেন। 

তাদের জন্য একটি সহজ কথা বা সহজ সমাধান হচ্ছে আপনার হাতে যে জিনিসগুলো রয়েছে সেগুলো নিয়ে আপনি চেষ্টা করুন

এখন আপনি হয়তো আপনার ইউনিভার্সিটির চেঞ্জ করতে পারবেন না কিন্তু আপনি একটা ভালো রেজাল্ট  করে বের হয়ে আসতে পারবেন

হয়তো অনার্স এ রেগুলারলি রিসার্চ হয় না কিন্তু আপনি যদি চেষ্টা করে ডেস্পারেটলি তাহলে এমন ও হতে পারে আপনি অনার্স  থেকে বের হয়ে আসার আগেই আপনার একটা ভালো রিসার্চ এক্সপেরিয়েন্স  হতে পারে বা আপনি পেপার পাবলিশ করতে পারেন। 

এরকমভাবে আপনার হাতে যে জিনিসগুলো রয়েছে সেগুলাও নিয়ে একটু বেশি চেষ্টা করতে থাকবেন তাহলে দেখবেন অনার্স শেষ করতে করতে আপনার প্রফাইল টি ও স্ট্রং হয়েছে। 

মনে রাখবেন মাষ্টারস অথবা পি এইচ ডি ডিগ্রি এর সময়ে আপনার অভারর অল প্রফাইল  কে বিবেচনা  করা হবে ,আপনার একটা সিঙ্গেল এলিমেন্টস কে কখোনও  বিবেচনা  করা হবেনা

তাই যদি কোন একটা এলিমেন্টস সাম হাও একটু কমেও যায়,বাদ বাকি এলিমেন্টস গুলো ভালো করে আপনি আপনার প্রফাইল স্ট্রং করতে পারেন।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন,এর পরেও কোন সমস্যা হলে আমাদের কে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন,ধন্যবাদ।

0Shares
WordCamp Nepal, Galib Notes Previous post প্রথম বিদেশ ভ্রমন, নেপাল ওয়ার্ডক্যাম্প আর পাহাড়ে ভয়ের গল্প…
Asif Jamil, GalibNotes Next post আমি Asif Jamil, Digital Marketing Strategist, আমি যেভাবে কাজ করি!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ