ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ৫টি সেরা সাবজেক্ট  নিয়ে কথা বলার আগে বলতে হয় আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা,

এসএসসি পাশ করার পর টেকনিকেল ইনস্টিটিউট গুলোতে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য ভর্তি হয়ে থাকেন।

অনেক শিক্ষার্থী রয়েছেন যারা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হতে চাচ্ছেন এবং একই সাথে এই ব্লগ যারা দেখছেন তাদের মধ্যে অনেকেই,

কোনটা আপনার জন্য? সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ারিং

তাদের রিলেটিভ অথবা ছোট ভাই বোন কাউকে ডিপ্লোমাতে ভর্তি করতে চাচ্ছেন কিন্তু কনফিউজ থাকেন যে কোন সাবজেক্টে ভর্তি করা উচিত।

 আজকের এই ব্লগে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করার জন্য বেস্ট  যে সাবজেক্টগুলো যেগুলো সেগুলো নিয়ে কথা বলব এবং একই সাথে একটা  অভার ভিউ দেয়ার চেষ্টা করব।

 একই সাথে আমরা আমাদের ক্যারিয়ার পোর্টালে যেহেতু কাজ করে আসছে তাই ইন্ডাস্ট্রি ট্রেন সম্পর্কে আমাদের অনেকের ধারণা রয়েছে।

যেহেতু আমি দীর্ঘদিন ধরে ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রিতে রয়েছি  আর অনেকের সঙ্গে আমার কথা হয়ে থাকে এ কারণে এ ব্যাপারে আমার একটি বেশ ভাল ধারণা রয়েছে

 এই এক্সপেরিয়েন্স টুকু কাজে লাগিয়ে আপনাদের জন্য আমি একটি লিস্ট তৈরি করেছি আশাকরি এই ব্লগ পড়ার পরে আপনাদের জন্য সাবজেক্ট চয়েস দেওয়া অনেকটা সহজ হয়ে যাবে।

এই ব্লগে আমি ডিসকাস করব যে কোন সাবজেক্ট গুলো পড়া উচিত একই সাথে এক্সপ্লেইন করব কেন সেই সাবজেক্টগুলো  পড়াশোনা করা উচিত

কোনটি আপনার জন্য আদর্শ “ফ্রিল্যান্সিং করবেন নাকি জব করবেন?”

সেই সাবজেক্টগুলো পড়াশোনা করলে আপনাদের ভবিষ্যৎ কি উপকার হতে পারে।

অনেকে রয়েছেন কম্পিউটার সায়েন্সে ভর্তি হতে চান অথবা কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করতে চান অথবা কম্পিউটার সাইন্স ক্যারিয়ারে অনেক কিছু নিয়ে হতাশায় রয়েছেন।

তাদের জন্য আমি একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলেছি যে গ্রুপের লিংক দেয়া থাকবে ডেসক্রিপশন বক্সে।

সেখান থেকে জয়েন করলে আপনি আমাকে সরাসরি কোশ্চনস করতে পারবেন। আর আপনার প্রশ্ন থেকে আপনার উপকার হতে পারে আপনার বন্ধুদের উপকার হতে পারে।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং আমার মতে সবচেয়ে সেরা সাবজেক্ট কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংঃ

যদি আপনি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান তাহলে আপনার এক নাম্বার সাবজেক্ট চয়েজ হওয়া উচিত কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেজুলেশনের ফ্রন্টলাইন আর আপনি যদি দেখে থাকেন সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিতে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা রয়েছে

কিন্তু যদি আপনি দেশের কথা চিন্তা করেন দেশের সবগুলো ইন্ডাস্ট্রি,দেশের সবগুলো মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কিন্তু কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার এর দরকার রয়েছে।

এই হিসাবে যত সব জায়গায় সুযোগ রয়েছে সে ক্ষেত্রে আমি মনে করি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার পড়ার ক্ষেত্রে এক নাম্বার সাবজেক্ট হওয়া উচিত কম্পিউটার সাইন্স।

তবে এখানে একটা সর্তকতা না বললেই নয় কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট টা কিন্তু অন্য সাবজেক্ট থেকে আলাদা।

 সবার জন্য নয় যদি আপনি হার্ডওয়ার্ক করতে পছন্দ না করেন,যদি আপনি problem-solving করতে পছন্দ না করে,ঘন্টার পর ঘন্টা দিনের-পর-দিন বসে থাকতে পছন্দ না করেন তাহলে কম্পিউটার সাইন্স আপনার জন্য নয়

 এক্ষেত্রে যদি আপনার অবস্থা এরকম হয়ে থাকে তাহলে আপনি কম্পিউটার সায়েন্স এভোয়েড করতে পারেন। 

আর কম্পিউটার সায়েন্স কাদের পড়া উচিত আর পড়া উচিত নয় বিস্তারিত আমাদের চ্যানেলে একটি ভিডিও এই আপনি চাইলে সেগুলো দেখে নিতে পারেন।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ আমার মতে কম্পিউটার সাইন্স এর পরে হওয়া উচিৎ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংঃ

যদি আপনি ডিপ্লোমা পড়তে চান সেক্ষেত্রে আপনার দুই নাম্বার সাবজেক্ট চয়েজ হওয়া উচিত ত্রিপোলি অথবা ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং।

ভাইবা অভিজ্ঞতা আমার ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্স”

এক্ষেত্রে অনেক জায়গায় শুধু ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া, অনেক জায়গা ইলেকট্রিক্যাল এর সাথে কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো হয়।

তবে সাবজেক্ট যেটাই হয়না কেন আপনি যদি এই ইলেকট্রিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিতে বা ইলেকট্রিক্যাল এর মধ্যে ঢুকতে চান তাহলে কিন্তু আপনার সাবজেক্ট চয়েজ দুই নাম্বার দেওয়া উচিত ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা ত্রিপোলি।

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর চাহিদা কেমন আমাদের দেশেঃ

এখন কথা হচ্ছে আমাদের দেশে কিন্তু ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা অনেক বেশি বর্তমানে আমাদের দেশে ইন্ডাস্ট্রিগুলো করছে।

স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রি দিকে তাকান অথবা টেক ইন্ডাস্ট্রিতে দিকে তাকান তারা কিন্তু গ্রো করছে দিন কে দিন।

এর বাইরে অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রি রয়েছে সেখানেও কিন্তু ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা রয়েছে।

তাই আমি মনে করি যদি আপনি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করতে চান সে ক্ষেত্রে ত্রিপোলি আপনার সেকেন্ড ফেজ হওয়া উচিত

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর পরে চয়েজ কি হওয়া উচিতঃ

যদি আপনি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চান সেক্ষেত্রে তিন নাম্বারে আপনার সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং চয়েজ দিতে পারেন।

এখন কথা হচ্ছে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার কেন আমরা তিন নাম্বারে দিব? সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর চাহিদা কেমনঃ

সিভিল ইঞ্জিনিয়ার কেন আমার  টপ লিস্টে রাখবো তার অনেক কারন আছে।

আপনি যদি আপনার আশেপাশে থাকা আপনার গ্রামগঞ্জে আগের সময় কতগুলো বিল্ডিং ছিল এখন কি এতগুলো বিল্ডিংয়ের হয়েছে?

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ৫টি সেরা সাবজেক্ট 
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ৫টি সেরা সাবজেক্ট 

নাকি তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে।

আগে যখন আমি গ্রামে গেছি সেরকমভাবে বিল্ডিং বাড়ি দেখতাম ই না।

এখন কি গ্রামে গেলে উল্টা সাধারণ বাড়িঘর দেখা যায় না বেশির ভাগ বেশিরভাগ এ বিল্ডিং বাড়ি ঘর দেখা যায়।

 এখান থেকে আপনি একটা আইডিয়া নিতে পারেন যে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর চাহিদা কেমন রয়েছে।

 যদি আপনি শহরের দিকে আসেন তাহলে তো কোন কথাই নেই শহরের দিকে প্রচুর কনস্ট্রাকশন হচ্ছে

প্রচুর বিল্ডিং হচ্ছে,প্রচুর পরিমাণে ইমারত তৈরী হচ্ছে।

সেখানে কিন্তু আপনি চাইলে সহজেই একটি চাকরি ম্যানেজ করে নিতে পারবেন।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যে শুধু আপনি কনস্ট্রাকশনের দিকে ঝুঁকবেন তা কিন্তু নয়, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কিন্তু আপনার অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।

তাই আপনি যদি ডিপ্লোমা পড়তে চান সে ক্ষেত্রে আপনি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে পারেন নিঃসন্দেহে।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার ক্ষেত্রে সিভিল এর পরে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বেষ্ট হবেঃ

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার ক্ষেত্রে আমার আরেকটি ফেভারিট সাবজেক্ট হচ্ছে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। যদি আপনি আপনার চয়েজ লিস্টের চান নাম্বারে রাখতে পারেন।

যদিও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট নিয়ে পড়া একটু কষ্ট সাধ্য এবং আমাদের দেশের সুযোগ তুলনামূলক কম রয়েছে।

কিন্তু যারা একচুয়াল ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়, যারা আসলে ইঞ্জিনিয়ারটাকে প্যাশন হিসেবে নিতে চায় তাদের জন্য মেকানিক্যাল সাবজেক্ট একটা আদর্শ সাবজেক্ট হতে পারে।

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন যে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাদার সাবজেক্ট বলা হয়ে থাকে।

সে ক্ষেত্রে যদি আপনি যদিও প্যাশিওনেট ইঞ্জিনিয়ার হতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার আপনার লিস্টে রাখতে পারেন

 মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর পরে আপনার চয়েজ কেনো এগ্রিকালচার হওয়া উচিতঃ

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার ক্ষেত্রে পাচ নাম্বাৎ সাবজেক্ট হচ্ছে এগ্রিকালচার সাবজেক্ট।

 এখন এগ্রিকালচারাল কে আমি ডিপ্লোমা তে নিয়ে আসলাম কেন, এগ্রিকালচার চয়েজকরলাম কেন।

দেখুন আমাদের এই দেশ কিন্তু কৃষিপ্রধান একটি দেশ এটি কিন্তু বলার অপেক্ষা রাখে না।

আপনারা অলরেডি এটা জানেন।

এখন আমাদের দেশে যে শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং কৃষি এর মাঝে একটি গ্যাপ তৈরি হয়েছে। আর এই গ্যাপটা এতটাই পরিমাণে তৈরি হয়েছে যে আমাদের প্রচুর এডুকেটেড এগ্রিকালচারাল স্পেশালিস্ট দরকার।

এগ্রিকালচার এর চাহিদা কেমন?

আপনি যদি এগ্রিকালচার দিকে পড়াশোনা করতে চান, এগ্রিকালচার পড়াশোনা করেন তাহলে আপনার জন্য প্রচুর সুযোগ থাকবে।

এই যে শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং কৃষি একটা গ্যাপ রয়েছে, এটা ফিলাপ করতে কিন্তু আগামী ৩০ বছরেও সম্ভব হবে না। যদি আমরা এখন থেকে এই দিকে নজর না দেয়।

আরেকটি ব্যাপার হচ্ছে এখানে কিন্তু কম্পিটিশন কম কিন্তু সুযোগ বেশি।

তাই আপনি আপনার ডিপ্লোমাতে এগ্রিকালচার সাবজেক্ট চয়েজ লিস্টে রাখতে পারেন। 

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ উপরের ৫ টি সাবজেক্ট এর পরে আপনার চয়েজ কি হওয়া উচিৎঃ

এবারে একটি বোনাস সাবজেক্ট চয়েজ আপনাদের জন্য।

অনেক ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট রয়েছে যেখানে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং।বায়োটেকনোলজির মত সাবজেক্টগুলো পড়ানো হয়ে থাকে।

আমাদের দেশে এই বায়োটেকনোলজির মত সাবজেক্ট গুলো পড়ার সুযোগ খুবই কম লিমিটেড।

কিন্তু এগুলো আমার ফেভারিট সাবজেক্ট কারণ হচ্ছে এখানে যদি আপনি ভালোভাবে পড়াশোনা করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য দেশে খুব ভালো ভালো প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।

তেমনি ভাবে আপনি বিদেশে যেতে পারবেন।

বিদেশের কথা যখন উঠলো তখন অন্যান্য সাবজেক্ট নিয়ে একটু আলোকপাত করা যাকঃ

যদি আপনি

  • মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েন
  • ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েন
  • কম্পিউটার সায়েন্স পড়াশোনা করেন

তাহলে কিন্তু আপনি বিদেশে পড়াশোনা করতে পারবেন।

ডিপ্লোমা শেষ করার পর আপনি world-wide যেকোনো কান্ট্রিতে বিএসসি পড়াশোনা করতে যেতে পারবেন।

এর বাইরেও  আপনি যদি ভালোভাবে স্কিলস গেদার করেন তাহলে কিন্তু সরাসরি চাকরি নিয়ে বিদেশে যেতে পারবেন।

তাই আপনারা যারা ডিপ্লোমা পড়াশোনা করতে চান তারা আপনারা এই সাবজেক্ট গুলো আপনার চয়েজ লিস্টের উপরে দিকে রাখতে পারেন।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং সরকারি প্রতিষ্ঠান এ পরবেন নাকি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এ পরবেনঃ

অনেকেই জিজ্ঞাসা করে থাকেন যে ডিপ্লোমাতে সরকারি প্রতিষ্ঠান পড়বেন নাকি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পড়বেন্যবে

দি আপনি সরকারি প্রতিষ্ঠান চান্স পান তাহলে তো সেটি খুবই ভালো সেখানে আপনি পড়াশোনা করতে পারেন।

সেখানে আপনার খরচ যেমন কম হবে তেমনি শেখার সুযোগ বেশি থাকবে এবং স্মুথলি পড়াশোনা শেষ করতে পারবেন।

যদি আপনি বেসরকারি পলিটেকনিক পড়াশোনা করতে চান বেসরকারিভাবে ডিপ্লোমা পড়াশোনা করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে দেখেশুনে ভালো কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেন

 আমাদের দেশে ভালো কিছু ডিপ্লোমা প্রতিষ্ঠান যেমন রয়েছে তেমনি কিছু ভুঁইফোড় প্রতিষ্ঠান রয়েছে

 ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনা যদি আপনি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পড়তে চান সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন আমরা চেষ্টা করবো যথেষ্ট তথ্য দিয়ে যথাসাধ্য আপনাকে সাহায্য করার।

 ডিপ্লোমা সম্পর্কিত এই ছিল আমাদের আজকের ব্লগ এ সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।

0Shares
কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও যা যা করতে পারবেন না! Previous post কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও যা যা করতে পারবেন না!
সবাই তো স্বার্থপর তাহলে মিশবেন কার সাথে? Next post সবাই তো স্বার্থপর তাহলে মিশবেন কার সাথে?

One thought on “ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ৫টি সেরা সাবজেক্ট 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ