কম্পিউটার সায়েন্স হচ্ছে একটি ট্রেন্ডিং সাবজেক্ট। কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও যা যা করতে পারবেন না তা নিয়েই কথা বলবো।
স্কুল-কলেজের প্রচুর ছেলেমেয়ে আমাকে নক দেয় তারা কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করতে চায়।
আপনি যদি ইউনিভার্সিটি গুলোর দিকে তাকান আপনি দেখবেন হাজার হাজার ছেলেমেয়ে বুঝে না বুঝে ট্রেন্ডিং এ গা ভাসিয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে ভর্তি হচ্ছে।
কম্পিউটার সায়েন্স এখন একটি সুপার সাবজেক্ট এ পরিণত হয়েছে। অনেকেই মনে করে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়লেই আইটি সেক্টরে দুনিয়ার যাবৎ জিনিসে এক্সপার্ট হওয়া যায়।
কিন্তু যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করেন তার পরেও আপনি কয়েকটি বিষয়ে কখনোই এক্সপার্ট হতে পারবেন না।
অথবা কম্পিউটার সাইন্সে লেখা পড়ার পরেও আপনি কয়েকটি জিনিস করতে পারবেন না।
আজকের ভিডিওতে কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করার পরেও কোন বিষয়গুলো আপনি করতে পারবেন না কিন্তু এই সোসাইটি আপনার কাছে এক্সপেক্ট করছে সেগুলো নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করব।
অনেকে রয়েছেন কম্পিউটার সায়েন্সে ভর্তি হতে চান অথবা কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করতে চান অথবা কম্পিউটার সাইন্স ক্যারিয়ারে অনেক কিছু নিয়ে হতাশায় রয়েছেন।
কোনটা আপনার জন্য? সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ারিং
তাদের জন্য আমি একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলেছি যে গ্রুপের লিংক দেয়া থাকবে ডেসক্রিপশন বক্সে।
সেখান থেকে জয়েন করলে আপনি আমাকে সরাসরি কোশ্চনস করতে পারবেন।
আর আপনার প্রশ্ন থেকে আপনার উপকার হতে পারে আপনার বন্ধুদের উপকার হতে পারে।
কম্পিউটার সায়েন্সে লেখাপড়া করার পরেও যে জিনিসগুলো আপনি পারবেন না বা হতে পারবেন না সেগুলো নিয়ে কথা বলার আগে আপনাদেরকে জানিয়ে রাখি,এইযে টপিকগুলো আমি আজকে ডিসকাস করবো।
এগুলো কিন্তু একজন কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী অথবা নন টেকনিক্যাল একজন মানুষ ৬ মাস থেকে ১ বছর প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনার থেকে ভালো করতে পারে।
কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও হ্যাকার হয়ে যাবেন নাঃ
প্রথম কথা হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করলেও আপনি ফেসবুক হ্যাকার হতে পারবেন না।
যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করেন আপনার পাশাপাশি সমস্ত মানুষ মনে করবে আপনি ফেসবুক হ্যাক করতে পারেন।
অথবা ফেসবুকে আপনি একজন এক্সপার্ট।
যে কারণে আপনার আশেপাশে কোন মানুষের ফেসবুকের সমস্যা হলে সে আপনার কাছে চলে আসবে।
আপনার কাছে তার ফেসবুক আইডিটি ঠিক করে দেয়ার জন্য অনুরোধ করবে।
যদি আপনি কোন ভাবে বলে থাকেন যে আপনি ফেসবুক আইডি ঠিক করতে পারেন না তাহলে সে মনে করবে আপনি পারেন অথচ তার ফেসবুক আইডি ঠিক করে দিচ্ছেন না।
এর বাইরে ও রেগুলারলি আপনি ফেসবুক আইডি হ্যাক করে দেয়ার অফার পাবেন ডিজেবল আইডি ঠিক করে দেওয়ার অফার পাবেন।
কোনটি আপনার জন্য আদর্শ “ফ্রিল্যান্সিং করবেন নাকি জব করবেন?”
আমি মাঝে মাঝে এমন অফার পাইছি কারো কারো ফেসবুক আইডি হ্যাক করে দিতে হবে কিন্তু পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে।
বিষয়টি যদিও হাস্যকর হলেও এ ধরনের অফার আমি মাঝে মাঝে পেয়ে থাকে।
এখন যদি আপনি কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করেন তাহলে কিন্তু আপনি ফেসবুক হ্যাকার হতে পারবেন না এটি আপনার মাথায় রাখতে হবে।
কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারবেন নাঃ
কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করার পরেও আপনি উইন্ডোজ সেটআপ দিতে না পারতে পারেন।
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা উইন্ডোজ সেটাপ দিতে পারে আবার অনেকে রয়েছে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারেনা।
এখন কম্পিউটার সাইন্সে পড়ালেখা করার সময় পোস্ট গুলোতে যদিও আমাদের কম্পিউটার হার্ডওয়ার অপারেটিং সিস্টেম এর মত কোর্স রয়েছে
সেখানে কিন্তু কিভাবে উইন্ডোজ দিতে হয় শেখানো হয়ে থাকে না।
যে কারণে আপনি কম্পিউটার সাইন্সে পড়ার পরেও উইন্ডোজ সেটআপ পারবেন এমন কোন কথা নেই।
আমি অনেক ইঞ্জিনিয়ারকে দেখেছি যারা ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে খুব ভালো করে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রিতে খুব ভালো করে কাজ করছে কিন্তু উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারেনা।
এটি খুবই নরমাল ব্যাপার। কিন্তু আপনার আশেপাশের মানুষ জন মনে করবে আপনি উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারেন।
এখন যখন উইন্ডোজ সেটআপ নিয়ে কথা হচ্ছে অন্য কোন কিছু কথা এর সাথে না বললেই নয়।
উইন্ডোজ সেটআপ দিতে গিয়ে সমস্ত হার্ড ড্রাইভ ডিলিট করে ফেলা অথবা ক্লিন করে ফেলার মতো ঘটনা অহরহ ঘটে থাকে
বিশেষ করে প্রথমদিকে যারা লিনাক্স সেটআপ দেয় তাদের কিন্তু এই ঘটনা বেশি হয়ে থাকে।
এটি খুবই নরমাল একটি ব্যাপার কিন্তু যখন আপনি কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট হিসেবে সেটাপ দিতে গিয়ে ধরনের একটি ভুল করে ফেলবেন তখনই কিন্তু আপনার গুষ্টি উদ্ধার করে ফেলা হবে।
তাই আপনাকে দুইটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে
- কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করার পরেও আপনি আপনি উইন্ডোজ সেটআপ নাও করতে পারেন এটি খুবই নরমাল একটি ব্যাপার
- আরেকটি ব্যাপার হচ্ছে মানুষজন আপনার কাছে এক্সপেক্টেশন রাখতে পারে কিন্তু তাদের এক্সপেক্টেশন ফুলফিল করতে গিয়ে
- তাদের কম্পিউটারে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে গিয়ে তাদের হার্ডডিক্স কখনোই ভুলেও ক্লিন করে ফেলবেন না।
রাদার আপনি শুরুতেই তাদেরকে না করে দিবেন তাদেরকে আপনি ভুলে দিবেন যে আপনি উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারেন না। তাহলে আশাকরি কোন ধরনের সমস্যা আপনাকে ফেস করতে হবে না।
কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও গান ডাউনলোড ইঞ্জিনিয়ার হতে পারবেন নাঃ
কম্পিউটার সাইন্সের শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি ট্রল প্রচুর পরিমাণে থাকে সেটি হচ্ছে এখানে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারা গান ডাউনলোড করে দেওয়া হয়।
মজার ব্যাপার হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করার পরেও আপনি কম্পিউটারে আপনি গান ডাউনলোড করতে নাও পারতে পারেন এটি খুবই নরমাল একটি ব্যাপার।
বা যদি আপনি পারেন এটি কিন্তু আপনার মূল দায়িত্ব নয়।
এখন যখন আপনি কম্পিউটার সাইন্সে পড়ালেখা করবেন তখন আপনার
- গান ডাউনলোড করে দেওয়া
- কম্পিউটারে কোন সমস্যা হলে ঠিক করে দেওয়া
- উইন্ডোজে কোন সমস্যা হলে ঠিক করে দেওয়া,
- মনিটরে কোন প্রবলেম হলে সেটা ঠিক করে দেওয়া
- মেমোরি কার্ডের ডিলিট হয়ে যাওয়া জিনিস যেটা রয়েছে সেটা রিকভারি করে দেওয়া
এসকল ব্যপারে অহরহ রিকোয়েস্ট আসতেই থাকবে।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করলেই কিন্তু আপনি মেমোরি কার্ড ঠিক করতে পারবেন না।
কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও অথবা আপনি ইঞ্জিনিয়ার হলেও তাহলে আপনি কমিউটার মেকানিক হয়ে যাবেন নাঃ
যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্সের শিক্ষার্থী হন অথবা আপনি ইঞ্জিনিয়ার হন তাহলে আপনার আশেপাশের মানুষজন আপনাকে কম্পিউটার মেকানিক ভাবা শুরু করবে।
যদিও কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করলেই আপনি কম্পিউটার মেকানিক হতে পারবেন না।
কম্পিউটারে যদি নো সিগনাল আসে বা কোন কারনে কম্পিউটার চালু না হয় কোন কারণে কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের সমস্যা হয় মনিটরের সমস্যা হয়।
সবার আগে সব মানুষজন আপনাকে খুঁজে বের করবে এবং আপনাকে জিজ্ঞাসা করবে।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করলেই আপনি কিন্তু কম্পিউটারে মেকানিক হয়ে যেতে পারবেন না।
ভাইবা অভিজ্ঞতা আমার ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্স”
কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও কম্পিউটার হার্ডওয়ার এক্সপার্ট পারবেন নাঃ
যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করেন তাহলে কিন্তু আপনি কম্পিউটার হার্ডওয়ার এক্সপার্ট হয়ে যাবেন না বা মোবাইল ফোনের প্রাইস ইন এক্সপার্ট হয়ে যাবেন না।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে যখন আপনি কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করবেন তখন যখন আপনার আশেপাশের মানুষজন এর
ফোন কেনা দরকার হবে আপনাকে ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করবে
কোন ফোন কি কিনলে তার জন্য ভালো হবে।
বা কোন ফোনটি বাজারে এই মুহূর্তে ভালো মার্কেট রয়েছে।
যদিও আপনি নিজেই আপনার ফোনটি কেনার সময় কনফিউজ থাকেন
এভাবে যখন তাদের কম্পিউটার হার্ডওয়ার এর কোনো কিছু কিনতে হবে হয়তো তারা র্যাম এক্সটেন্ড করবে অথবা তারা তাদের কম্পিউটারের মাদারবোর্ড চেঞ্জ করবে।
তখন তারা সবাই আপনাকে নক দিয়ে জিজ্ঞাসা শুরু করবে।
যদিও কম্পিউটার সাইন্সে পড়লেই হার্ডওয়ার এক্সপার্ট হয়ে যাবেন না বা ফোনের প্রাইসিং এক্সপার্ট হয়ে যাবেন না।
মোবাইল ফোন এক্সপার্ট হয়ে যাবেন না।
কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হয়ে যাবেন নাঃ
যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করেন তাহলে কিন্তু আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হয়ে যাবেন না।
কম্পিউটার সাইন্সে পড়ালেখা করার সময় আমাদের হলিস্টিক ভাবে অভার অল ধারণা দেওয়া হয়,বিভিন্ন ফান্ডামেন্টাল বিষয় নিয়ে পড়ানো হয়।
আমার ইউটিউব চ্যানেলে কিছু ভিডিও রয়েছে যেখানে আমি যেখানে কথা বলেছি কোন কোন সাবজেক্ট নিয়ে ফর্মালি কম্পিউটার সাইন্সে পড়ানো হয়ে থাকে।
আর আপনি যদি ইউনিভার্সিটিগুলোর ওয়েবসাইটে যান তাহলে ডিটেলস পেয়ে যাবেন কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে।
যখন আপনি কম্পিউটার সাইন্সের শিক্ষার্থী তখন যে কারো ফেসবুকে কোন সমস্যা হলে সেটি তো অলরেডি মেনশন করেছে এর পাশাপাশি ফেসবুকে কোন এড দিতে চাইলেও আপনাকে খুঁজে বের করবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত কোন কিছু দরকার হলে আপনাকে খুঁজে বের করবে।
ব্যাপারটি যেন এমন হয়ে দাঁড়াবে যেহেতু আপনি কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করেন তাহলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট।
যদিও এর বাস্তবতা হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করলেই আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হয়ে যাবেন না।
কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও আপনি নেটওয়ার্কিং এক্সপার্ট কন্ট্রল করতে পারবেন নাঃ
যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করেন তারপরেও ওয়াইফাই স্পিড ঠিক করতে পারবেন না।
এটি আমার জীবনের একটি অন্যতম বড় ব্যর্থতা।
যদিও আমি নিজেই আমার ওয়াইফাই স্পিড নিয়ে সাফার করে,ISP নক করি তারা তখন আমাকে একটাই পরামর্শ দেয় আপনি রাউটার রিস্টার্ট করুন আপনি আপনার ফোন রিস্টার্ট করুন তাহলেই স্পিড ঠিক হয়ে যাবে।
আমি কম্পিউটার সাইন্সে গ্রাজুয়েশন শেষ করার পর এতদিন পর সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি তে থাকার পরেও আজও বুঝতে পারলাম না যে রাউটার রিস্টার্ট দিলে কিভাবে স্পিড ফিক্স হয়ে যাবে।
তবে কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করলে অনেকেই মনে করবে যে আপনি নেটওয়ার্কিং এক্সপার্ট হয়ে যান অথবা ঠিক করতে পারেন অথবা ইন্টারনেটের স্পিড বুষ্ট করতে পারবেন।
বাস্তবতা হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্সে লেখাপড়া করলেই আপনি কিন্তু রাউটার এক্সপার্ট হয়ে যেতে পারবেন না।
এবারে একটি বোনাস টিপস এখন পর্যন্ত জুনিয়র ইয়ারে রয়েছেন বা কম্পিউটার সাইন্সে ভবিষ্যতে পড়াশোনা করতে চান তাদের জন্য।
যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্সে পড়াশোনা করেন তাহলে আপনি এখানে ফেসবুক চালানোর সময় পাবেন না, এনাফ সোশ্যাল মিডিয়া চালানোর সময় পাবেন না।
এর কারণ হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্সে পড়াশোনা তো প্রচুর রয়েছেই।
পাশাপাশি রেগুলার পড়াশোনার চাপ রয়েছে এগুলোর পাশাপাশি রয়েছে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং করার একটি প্রেসার।
যদি আপনি কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং করতে চান বা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করতে চান সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনি আপনার সোশ্যাল একাউন্ট কে খুব একটা বেশি সময় দিতে সক্ষম হবেন না।
আর যদি আপনি সোশ্যাল মিডিয়াতে জোর করে সময় দেয় তাহলে কিন্তু আপনি কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে ভালো করতে পারবেন না।
তাই আপনারা যারা ভবিষ্যতে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হতে চান এ বিষয়টি মাথায় রেখে কম্পিউটার সায়েন্সে ভর্তি হবেন
যারা এই মুহূর্তে কম্পিউটার সাইন্সের শিক্ষার্থী রয়েছেন তাদের অনেকেরই হয়তো এই এক্সপেরিয়েন্স এর মধ্যে দিয়েই এসেছেন যে তাদের কেউ ফেসবুক ঠিক করার অফার পাচ্ছেন।
কেউ কেউ নতুন একটি ফেসবুক তৈরি করার অফার পাচ্ছেন,কেউ ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার অফার পাচ্ছেন।
ব্যাপারটা যেন এমন দাঁড়িয়েছে যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর শিক্ষার্থীরা সবজান্তা সমীপেষু।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর শিক্ষার্থীরাও কিন্তু অনেক কিছু জানে না আর কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলো কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থীদের জানার কথা নয়।
বিশেষ করে মেকানিক টাইপের সমস্যাগুলো কিন্তু কম্পিউটার সাইন্সের স্টুডেন্ট দের কোনভাবেই জানার কথা নয়।
যদিও বেশির ভাগ মানুষের ধারণা হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্স হচ্ছে সুপার একটি সাবজেক্ট এখানে যারা পড়ালেখা করে তারা একটি সুপার হিউম্যান
তাদের দ্বারা টেক সম্পর্কিত সব কিছু করা সম্ভব।
আশাকরি এই ব্লগটি দেখার পরে আপনার সেই ধারণা সামান্যতম হলেও পরিবর্তন হবে।
One thought on “কম্পিউটার সায়েন্স পড়লেও যা যা করতে পারবেন না!”