গালিব নোটস এর নতুন একটি ব্লগে সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। আমাদের দেশীয় ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং সেন্টার গুলোর বদৌলতে ফ্রিল্যান্সিং এর হাইফ চলছে আমাদের দেশে অনেক দিন  যাবত। এখন দেখা যায় কেউ কোন কিছু না পারলে তাকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং করো।

আপনি চাকরি পাচ্ছেন না,আপনাকে বলা হবে ফ্রিল্যান্সিং করেন। আপনি স্টুডেন্ট আপনাকে সাজেশন দেয়া হবে ঠিক আছে তুমি তাহলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারো। এভাবে যখন আপনি আপনার লাইফে কোনো ধরনের সমস্যায় পড়ছেন আপনার আশেপাশের অনেক মানুষ আপনাকে সাজেশন দিচ্ছে ফ্রিল্যান্সার হওয়ার বা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার অথবা ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে অর্থ ইনকাম করে সমস্যার সমাধান  করা।

অপরদিকে যখন আপনি ফ্রিল্যান্সিং করার চেষ্টা করছেন তখন আপনি ফ্যামিলি থেকে সাপোর্ট পাচ্ছেন না বেশিরভাগ সময়ই। ফ্রিল্যান্সার হওয়ার পরেও আপনি আপনার আইডেনটিটি ক্রাইসিসে ভুগছেন। 

অনেক সময় ফ্রিল্যান্সিং হওয়ার চেষ্টা করার পরে আপনি ব্যর্থ হয়েছেন অথবা বেকার ফ্রিল্যান্সার হচ্ছেন।

এ ব্লগ লেখার আগেও আমি পিপল পার আওয়ার একটু চেক করছিলাম। সেখানে বাংলাদেশি রেজিস্টার্ড ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজারের মত, সেখানে পাঁচটি প্রজেক্ট সম্পন্ন করা ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা মাত্র নয় শত এর মত। 

তাহলে বুঝতেই পারছেন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ফ্রিল্যান্সিং এর একটি বড় অংশ চেষ্টা করেও সফল হতে পারছে না। আবার এর বাইরে লাখ লাখ মানুষ রয়েছে যারা ফ্রিল্যান্সিং এর চেষ্টা করার পরেও ফ্রিল্যান্সার হতে পারছে না আলটিমেটলি বেকার ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে।

এট দা সেম পয়েন্ট যখন আপনি চাকরির কথা চিন্তা করছেন  তখন আপনাকে অনেকে পরামর্শ দিচ্ছে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করলে বেশি ভালো করতে পারবেন, ফ্রিল্যান্সিং করলে বেশি ইনকাম করতে পারবেন। ব্যাপারটা এমন হয়ে গেছে আমাদের দেশে সবকিছুর একেবারে লাস্ট অপশন হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং।

এবং আপনি যদি আপনার জীবনে কোন কিছু করতে না পারেন তাহলে আপনার জন্য অপশন হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। 

এই ভিডিওতে আমি কোনভাবেই ফ্রিল্যান্সিংকে ছোট করে উপস্থাপন করব না  আমি শুধু একটু এক্সপ্লেন করব ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য ভালো হবে নাকি চাকরি আপনার জন্য ভালো হবে?

এখন আমি যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং করেছি লম্বা একটি সময়, আবার চাকরিও করছি বেশ লম্বা একটা সময় ধরে তাই বলা যায় দুই ক্ষেত্রেই কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে আমার।

এছাড়াও ক্যারিয়ার পোর্টালের সাথে কাজ করার সাথে বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টারে ট্রেনার হিসেবে কাজ করার ফলে আমার কিন্তু অনেক মানুষের সঙ্গে মেশার সুযোগ হয়েছে।

তাই আমি মনে করি আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং ভার্সেস জবের এই ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখেন তাহলে আপনার জন্য ডিসিশনে মেক করা ইজি হবে।

আপনি কি ফ্রিল্যান্সিং করবেন নাকি জবের জন্য চেষ্টা করবেন?

তবে মুল ব্লগ শুরু করার আগে অনেকে রয়েছেন কম্পিউটার সায়েন্সে ভর্তি হতে চান অথবা কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করতে চান অথবা কম্পিউটার সাইন্স ক্যারিয়ারে অনেক কিছু নিয়ে হতাশায় রয়েছেন। তাদের জন্য আমি একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলেছি যে গ্রুপের লিংক দেয়া থাকবে ডেসক্রিপশন বক্সে। সেখান থেকে জয়েন করলে আপনি আমাকে সরাসরি কোশ্চনস করতে পারবেন।  আর আপনার প্রশ্ন থেকে আপনার উপকার হতে পারে আপনার বন্ধুদের উপকার হতে পারে।

  • আপনি ফ্রিল্যান্সিং করেন অথবা জব করেন আপনার বেসিক মেকানিজমটা কি?
  • আপনি কোন একটি কাজ পারেন সেই কাজটি আপনি ফ্রীল্যান্স বেসিস বিক্রি করবেন  নাকি মান্থলি বেসিস এ সেল করবেন?
  • জবের ক্ষেত্রে কি হয় ?

নরমালি দেখা যায় জবগুলোতে কি হয়?  আমরা একটা প্রতিষ্ঠানে কাজ করি সেখানে আমরা ছয় মাসে এক বছর অথবা দুই বছর  ও কাজ করতে পারি।

  • ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে কি হয়?

ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে কী হয় আমরা কিন্তু সেম কাজটাই করি কিন্তু সেই কাজটা ভেঙে ভেঙে একেবারে সরাসরি ক্লায়েন্টের সঙ্গে করে থাকি।

তাহলে কি হচ্ছে যদি আপনার স্কিলস না থাকে, প্রাইমারি কোন সে স্কিলস না থাকে তাহলে ফ্রীলান্সিং জবস কোন ক্ষেত্রে আপনি ভাল করতে পারবেন না।

তাই জীবনে কোন কিছু করতে পারছেন না এখন আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান এ ধারণা থেকে আপনাকে প্রথমে বেরিয়ে আসতে হবে।

যদি আপনি জব না পান অথবা আপনি অন্য কোনো ক্ষেত্রে কোন কিছু করতে না পারেন তাহলে নিশ্চিন্ত থাকুন ফ্রিল্যান্সিংয়ে ভালো করতে পারবেন না। কারণ ফ্রিল্যান্সিংয়ের কিন্তু আপনাকে কোন একটি  স্কিলস সেলস করেই আপনাকে ইনকাম করতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিংয় কি আলাদা কোন জব ?

আমাদের দেশে এই মুহূর্তে  ফ্রিল্যান্সিংকে একটা আলাদা জব ক্যাটাগরি হিসেবে দেখানো হয় একটা আলাদা কাজ হিসেবে দেখা হয়। আসলে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে একটা  মেথড যার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারেন।

 আপনার প্রাইমারি স্কুল অথবা স্কিলস  সেল করার মাধ্যমে। যেটা কিন্তু আপনি আপনার জবেও একই কাজ করছেন।

ফ্রিল্যান্সিং অথবা জব এর জন্য প্রথমত কি দরকার হবে?

ফ্রিল্যান্সিং বলেন বা জব বলেন দুটি কিন্তু ইনকামের একটি  মেথড মাত্র।  এর মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকি। ফ্রিল্যান্সিং করতে চান অথবা জব করতে চান আপনার একটি প্রাইমারি  স্কিলস এর দরকার হবে।

ফ্রিল্যান্সিং অথবা জব এর জন্য দ্বিতীয়ত কি দরকার হবে?

এর বাইরে আর কিছু সেকেন্ডারী  স্কিলস এর দরকার হবে।  যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান অথবা জব করতে চান আপনার ধৈর্য শক্তি থাকতে হবে। আদারওয়াইজ আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন না  আবার জব ও করতে পারবেন না।

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য এর বাইরে কি দরকার হবে?

যদি আপনার ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে আপনার এর বাইরে কিছু জিনিস দরকার হবে। যেমন আপনার কমিউনিকেশনে দক্ষ হতে হবে যদি আপনার ফ্রিল্যান্সিং এ ভালো করতে চান।

এবারে আমি যদি সামারাইজ করে বলি জব যদি করতে চান আপনার যেই কোয়ালিটি গুলো লাগবে যে কোয়ালিফিকেশন গুলো লাগবে। ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলে কিন্তু তার থেকেও বেশি কিছু কোয়ালিফিকেশন আপনার দরকার হবে।

তাহলে এবার আপনি আমাকে বলুন এরপরেও ফ্রিল্যান্সিং কেন করবেন?

এই প্রশ্নটির উত্তর আপনি আমাদের এই ব্লগের কমেন্ট বক্সে করতে থাকুন, যদিও আমি এই লেখার শেষে আপনাদেরকে একটা ক্লিয়ারিফিকেশন দেব।

ভাইবা অভিজ্ঞতা আমার ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্স”

এবারে চলুন দেখে নেয়া যাক আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং কখন উপযুক্ত নয়? কখন আপনি ফ্রিল্যান্সিংকে না বলবেন।

প্রথমত আপনি কিছুই পারেন না। জব করতে পারছেন না অথবা অন্য কোথাও টিকতে পারছেন না তাহলে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং আপনি ভালো করতে পারবেন না।

কারণ জব করতে বললেও আপনার স্কিলস দরকার হবে, ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনার স্কিল দরকার হবে।

যদি আপনি স্টুডেন্ট হন তাহলেও ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য উপযুক্ত নয়। পার্সোনালে আমি মনে করি স্টুডেন্ট লাইফ হচ্ছে পড়াশোনা করার সময় শেখার সময়।

এই সময় যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং করার মত টাইম কিলিং একটা কাজে ব্যয় করে ফেলেন তাহলে আপনার জন্য স্টুডেন্ট লাইফে যে জ্ঞান অর্জন করার কথা সেটি নাও হয়ে উঠতে পারে।

“তাই আমি পার্সোনালি প্রেফার করি, আপনারা কখনো ফ্রিল্যান্সিং করবেন না।”

কখন ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য উপযুক্ত নয়ঃ

  • যদি আপনার অবস্থা এমন হয় আপনার খুবই দ্রুত ইনকাম করতে হবে সে ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য নয়।
  • ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে যদি আপনি কোন ইনকাম করতে চান তাহলে প্রথমত আপনাকে একটি স্কিলস অর্জন করতে হবে। তারপরে কমিউনিকেশন দক্ষতা, তারপর আপনার মার্কেটপ্লেসগুলোতে চেষ্টা করা মার্কেটপ্লেসগুলোর বাইরে চেষ্টা করা  সব মিলিয়ে শুরুতে আপনার কিন্তু লম্বা একটা সময় ব্যয় করতে হবে।
  • তাই আপনার যদি অর্থ ইনকামের  আর্জেন্ট থাকে, সে ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং চেষ্টা না করা আপনার জন্য  ভালো হবে।

যদি আপনি হাত খরচ চালানোর জন্য অথবা মান্থলি মিনিমাম অ্যামাউন্ট ইনকাম করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান সে ক্ষেত্রে আমি আপনাকে ডিসকারেজ করব। এর কারণ হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার জব এর থেকেও বেশি কিছু শিখতে হচ্ছে। এখন আপনি আমাকে বলেন জব এর থেকেও বেশি কিছু শেখার পরে এত কষ্ট করার পরে কেন আপনি সামান্য ইনকাম করবেন?

আর যদি সামান্য ইনকাম করতে হয়, তাহলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে কেন?  আপনি জব করুন টিউশন করুন অথবা অন্য কোন মেথড এর মাধ্যমে ইনকাম করুন  সেটি আপনার জন্য ভালো হবে।

এবার চলুন দেখে নেয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য উপযুক্ত?

যদি আপনার প্ল্যান এমন থাকে যে ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হতে চান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনি করতে পারেন। কারণ ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে যখন আপনি সরাসরি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করবেন তখন কিন্তু আপনার অনেকগুলো দক্ষতা একসাথে গ্র করবে।

মাল্টিপল ক্লায়েন্ট হ্যান্ডেলিং, ক্লায়েন্ট এর বিহেভিয়ার হ্যান্ডেলিং, ক্লায়েন্ট এনালাইসিস, কিভাবে ক্লায়েন্ট পেতে হবে এই সকল কিছু কিন্তু আপনার ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে পেতে পারেন।

যদি আপনি জব করেন তাহলে তো আপনি অফিসে কাজ করবেন, বাট যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে আপনি সরাসরি ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমেই দক্ষতাগুলো আপনার অর্জন হবে।

যদি আপনার এমন হয় আপনার ফিক্স টাইম নয়টা থেকে পাঁচটা টা পর্যন্ত  চাকরি করতে চান না আপনি চব্বিশ ঘন্টা ডিউটি করতে চান  তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।

আমরা নরমালি জব এ একটা ফিক্সট  টাইম কাজ করলেও, ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আমরা ফিক্স টাইম কাজ করতে পারিনা। আমাদের ক্লায়েন্ট গুলো বিভিন্ন দেশে থাকে যে কারণে আমরা চাইলেও ফিক্স টাইম মেইনটেইন করতে পারিনা।

এখন যখন আপনি ফ্রিল্যান্সিং করবেন  তখন যেমন আমরা ফিক্স টাইম মেইনটেইন করতে পারিনা তেমনি আমরা কিন্তু চাইলে যখন তখন ব্রেক নিতে পারি।

যেমন “সকালে আপনি চাইলে ঘুমাতে পারেন, আবার রাত্রেও চাইলে আপনি ঘুমাতে পারেন। আবার চাইলে দুপুরের সময় আপনি একটু বাইরে ঘুরে আসতে পারেন। সবকিছুই কিন্তু সম্ভব শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিংয়ের যেটা জবে  তেমন ভাবে সম্ভব নয়”

যদি আপনি চ্যালেঞ্জিং লাইফ লিড করতে চান, যদি আপনি লাইফে চ্যালেঞ্জ খুব ইনজয় করেন। প্রতিটি কাজেই  আপনি যদি অ্যাডভেঞ্চারাস চান তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। 

যখন আপনার ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন তখন কিন্তু প্রত্যেকটা ইন্ডিভিজুয়াল কাজ আপনাকে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন করবে।

এর বাইরে টোটাল ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার একটা চ্যালেঞ্জিং। কারণ আপনি জানেন না আগামী মাসে আপনার কি অবস্থা হবে। আপনি কি আগামী মাসে ক্লায়েন্ট পাবেন কিংবা পাবেন না।

নরমালে যদিও বড় ফ্রিল্যান্সারদের  কখনো কাজের অভাব হয়,তার পরেও এটি একটি চ্যালেঞ্জিং অবস্থা। তাই আপনি যদি চ্যালেঞ্জ পছন্দ করেন সে ক্ষেত্রে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের চেষ্টা করতে পারেন।

যদি আপনার কোয়ালিটি টপক্লাস মানে হয়, যদি আপনার খুবই ভালো মানের স্কিল থাকে তাহলেই শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য।

এক্ষেত্রে আপনি ফ্রিল্যান্সিং ট্রাই করতে পারেন।  আপনার জন্য সুযোগ থাকবে অনেক বেশি অর্থ ইনকাম করে নেয়ার।

এবারে চলুন দেখে নেয়া যাক জব কাদের জন্য?

যদি আপনি কিছুটা রিল্যাক্স লাইফ লিড করতে চান, টেনশন ফ্রি লাইফ লিড করতে চান তাহলে আপনি জব করতে পারেন।

আবার যদি আপনার একদম ইনিশিয়াল ই আইডেন্টিটি দরকার হয় সে ক্ষেত্রে আপনি জব করতে পারেন। কারণ জব করলে আপনি শুরুতেই একটা আইডেন্টিটি পাচ্ছেন, যেখানে ফ্রিল্যান্সিং করে আইডেন্টিটি গ্রো করানো অনেক সময় সাপেক্ষ একটা ব্যাপার।

এবারে আমি ডিসকাস করে ফেলেছি ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য, ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি করতে হয়। জব কাদের জন্য, জব এ কি কি করতে হয়। 

আমি আশা করছি এই  ব্লগ পড়ার পরে, আপনি আপনার ডিসিশন মেক করতে পারবেন। যদি এরপরেও আপনার ফ্রিল্যান্সিং ভার্সেস জব নিয়ে কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে এই ব্লগের নিচে কমেন্ট বক্সে আমাদেরকে জানাতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং ভার্সেস জব নিয়ে এই ছিল আজকের আমাদের ব্লগ। দেখা হবে পরবর্তীতে অন্য কোন ব্লগে। ততক্ষণ পর্যন্ত ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই প্রত্যাশায় বিদায় নিচ্ছি। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।

0Shares
Previous post বার এ এক দিন । ড্যান্স দেখে যা রিয়েলাইজ করেছিলাম…
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং নাকি নেটওয়ার্কিং? Next post সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং নাকি নেটওয়ার্কিং?

9 thoughts on “ফ্রিল্যান্সিং করবেন নাকি জব করবেন?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ