Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the wordpress-seo domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/functions.php on line 6114
প্রথম বিদেশ ভ্রমন, নেপাল ওয়ার্ডক্যাম্প আর পাহাড়ে ভয়ের গল্প... | Galib Notes

ইন্টারন্যাশনাল দূরে থাক, দেশেও আমি কোথাও, কখনও টুরে যাই নি আমি। নেপাল টুর ছিলা আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমন। এখানে যা যা করেছি সব ছিল প্রথম বার এর মত। ইমিগ্রেশন ক্রস করা, প্লেন টেক অফ, সাদা মেঘের উপরে ভেসে থাকা আর কত কি! আমরা দেশে ফিরেছি ৫ তারিখে। মাঝে সময় পাই নি, তবে ইচ্ছা ছিল লেখার।

Nepal Travel, Galib Notes

আমি বিমান টেইক অফ এ তেমন ভয় পাই নি, কিন্তু পাহাড়ে উঠার সময় অনেক ভয় পেয়েছি! মাঝে মাঝে মনে হয়েছে, এত্ত সুন্দর যায়গা, আবার মাঝে মধ্য মনে হয়েছে, এই বুঝি পড়ে যাব। আল্লাহ পাক কি নিপুন ভাবে সব কিছু তৈরি করেছেন।

সম্পুর্ন ব্লগে আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা ফোকাস করে কথা বলব। যারা আমার ব্লগ নিয়মিত পরেন বা প্রথম বার বিদেশে যেতে চান, তাদের জন্য মুলত এই লেখাটি।

চলুন তাহলে জানা যাক, আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমন এর গল্প!

(০) ভ্রমনের পুর্ব প্রস্তুতি

কাঠমান্ডু ওয়ার্ডক্যাম্প এ স্পন্সার করার প্ল্যান করার পর পর মোটামটি এক্সপেক্টেশন ছিল। কিন্তু ফাইনাল সিলেকশন এর এনাউন্স এর আগে কিছু বলার উপায় ছিল নাহ। বলাই বাহুল্য, অফিস এর ম্যানেজমেন্ট এই ব্যাপারে খুবই সতর্ক! আমাদের অফিসে খুবই ফেয়ার সিলেকশন হয়। যাই হোক, এক সময় ফাইনাল সিলেকশন হল, আমার নামও বলা হল গ্লোবাল মিটিং এ, আর নেপাল ওয়ার্ডক্যাম্প এর প্রস্তুতি শুরু হল!

দুই ধরনের প্রস্তুতি ছিল আমাদের। ওয়ার্ডক্যাম্প এর এবং বাদ বাকি টুর এর। অফিস থেকে আমাদের গাইড করা হয়। কি কি করতে হবে, কিভাবে করা লাগবে সব কিছু নিয়ে। আমাদের ডকুমেন্টাল প্রসেস ছিল, সেগুলো শেষ করি। কোভিড টেস্ট করাতে হয়েছিল আমাকে। এন্ড ফাইনালি, ৩০ তারিখে আমাদের সকল প্রস্তুতি শেষ হয়।

নেপালের ভিসা অন-এরাইভ্যাল, তাই ভিসা নিয়ে আমাদের আলাদা দৌড়াতে হয় নি। তবে রিলেভেন্ট কিছু কাজ ছিল, যেমন সিসিএমসি ফর্ম ফিলাপ আগেই করেছিলাম।

রাতেই আমি ব্যাগ গুছিয়ে, একটু আরলি শুয়ে পরি! কিন্তু ঘুম কি আর আসে? সে গল্প অন্য দিন!

(১) বিমান টেইক অফ

৩১ তারিখ ভোরে উঠে, ফ্রেশ হয়ে বেরিয়ে যাই। আমার বাসা মিরপুর ১২ তে, যেখান থেকে এয়ারপোর্ট এর অনেক বাস যায়। একটা বাসে উঠে পড়লাম। আমি এর আগেও এয়ারপোর্ট গিয়েছি। তবে টার্মিনাল এর দিক যাই নি। আর ভার্সিটি গেলে তো আমাকে ২ বার এয়ারপোর্ট ক্রস করতে হয়। তাই কমফর্টেবল ভাবেই দু-তলার ইন্টারন্যাশনাল কাউন্টারে পৌছে যাই।

আমি যখন ভার্সিটিতে যেতাম, এয়ারপোর্ট ক্রস করার সময় ভাবতাম, “কয় দিন পর, আর এয়াপোর্ট ক্রস করব নাহ! এই এয়ারপোর্ট দিয়েই যাত্রা শুরু করব সারে ৮ হাজার মাইল দুরের সেই স্বপ্নের দেশে!”

এয়ারপোর্ট এ গিয়ে আমি, রিয়াদ ভাই (এরেটিক্স এর ফাউন্ডার) কে পেলাম। ভাই এর সাথে সাথে আমি গেট ক্রস করে ফেললাম। গেট ক্রস করেই, অন্য মেম্বারদের পেলাম। আমরা নেপাল ওয়ার্ডক্যাম্প এ গেছিলাম ৯ জন! গেট দিয়ে ঢুকার পরই উত্তেজনা বাড়তে শুরু করল।

কিছু ক্ষন পরে আমাদের চেইক-ইন কাউন্টার খোলা হল। লাইনে দাঁড়িয়ে কাউন্টার পর্যন্ত পৌছালাম। কিন্তু আমাকে চেইক-ইন করতে দেওয়া হল নাহ। কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট ডিজিএইচএস এর ওয়েব সাইট থেকে নিয়ে, সেটা এয়ারপোর্ট এর হেলথ অফিসার থেকে সত্যয়িত করাতে হবে। আমি না করায়, চেইক-ইন দেওয়া হল নাহ।

সত্যয়িত করে, আবার গেলাম, চেইক ইন করলাম। বোর্ডিং পাস নিয়ে গেলাম ইমিগ্রেশনে। কিন্তু ইমিগ্রেশন অফিসার আমাদের পাঠিয়ে দিল অন্য আরেক জন অফিসার এর কাছে। আমরা কিছুটা ভয় নিয়ে সেদিকে এগিয়ে গেলাম।

নতুন অফিসার আমাদের বেশ কিছু জেরা করার পরে ছেড়ে দিলেন। উনি অনেক কথা বলছিল, তার মধ্য একটা কথা আমার মনে আছে। আমাকে বলছেন, “এটা তো দুষ্ট, একে কি সাইন দিব স্যার, দিয়ে দেই?” সাইন নিয়ে আবার লাইন, আবার অপেক্ষা তবে এবার গেইট পার হতে পারলাম।

গেট পার হয়ে আমরা দৌড়ে গেলাম গেইট এর দিকে। আমাদের দেরি হওয়াতে, অফিসার খুব তারা দিচ্ছিলেন। গেইট পার হতে হতে দেখি, বাস এক দল নিয়ে চলে গেছে। এক দিক দিয়ে ভালই হল। কিছু ছবি উঠা যাক। উত্তেজনা কিন্তু বাড়ছেই।

গেট পার হয়ে বাস, বাস থেকে বিমান। প্রথমাব সব কিছু, স্বপ্নের মতই। ভিতরের সিকুরিটি চেক শেষে বসে ছিলাম। আমাদের সিটিও ইমরান ভাই ক্যামেরা নিয়ে ছবি তুলছিলেন। আমাদের কে একটু শিখিয়ে দিলেন।

ভেবেছিলাম, বিমান ছোট হতে পারে। কিন্তু বাস থেকেই দেখলাম বিমান বেশ বড়, উঠে ভালই লাগছিল। কাউন্টার থেকে সোজা গেলে বিমান সামান্য দূরে দাঁড়ান ছিল। বাস কিছুটা ঘুরে বিমানের কাছে নিয়ে গেল। রাসেল ভাইয়া বলছিলেন, হেটে আসলেই পারতাম।

Nepal Travel, Immigration, Galib Notes

ফ্লাইট ডিলে হচ্ছিল। বিমানের ভিতরে বসে বসে অপেক্ষা করছিলাম। কিছুটা ভয় আর অনেক খানি উত্তেজনা। প্রায় ঘণ্টা খানেক পরে ফাইনালি বিমান উড়াল দিল। টেইক অফ ডান, মেঘের উপরে আমরা, স্বপ্ন যেন বাস্তব হল! শুরুতে আস্তে আস্তে, তার পর খুব দ্রুত তার পর হাল্কা একটু কেপে উঠার পরেই আমরা মেঘের দেখা পেলাম।

Nepal Travel, take off 1, Galib Notes

আমি শুনেছিলাম, এয়ারপোর্ট এ সিকিউরিটি চেকিং এর সময় সব কিছু খুলে চেক করেন। আমি মিন, সকল প্রকার পরিধেয় বস্ত্র খুলে চেক করা হয়। এটা রিউমার কি না জানি না, তবে কাঠমান্ডু যেতে এমন কোন চেকিং এর সাক্ষী হই নি আমি!

খুব নরমাল ছিল এয়ারপোর্ট এর চেকিং গুলা। রিয়াদ ভাইয়া আমাদের আগেই বলে রেখেছিলেন, তাই প্যানিক হওয়ার মত কিছু ছিল নাহ আমার।

(১) সাদা মেঘের উপর ৭০ মিনিট

বিমান টেইক অফ করার কিছু পরেই আমরা মেঘের উপরে চলে যাই। উপর দিকে উঠার সময় কানে চাপ লাগছিল খুবই। পরে জেনেছি, এটা নর্মাল। এবং উপরে উঠার আগ পর্যন্ত খুবই শব্দ ছিল। সাদা মেঘ গুলো নিচ থেকে যেমন তুলার মত মনে হয়, সারি সারি সুন্দর হয়ে থাকে, উপর থেকেও তেমন দেখা যায়।

বিমান বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে আমাদের খাবার দেওয়া হল। বার্গার, ম্যাজ্ঞো বার, কেক, পানি, সেভেন-আপ। ভাবছিলাম, আকাশে বিমানের মধ্য খাবারের টেস্ট আলাদা হবে। কিন্তু টেস্ট একই রকম। কিছুটা কম মনে হচ্ছিল। যাই হোক, খাবার নিয়ে কোন সমস্যা নেই, খেয়ে নিলাম।

মেঘের উপর ভাসতে ভাসতে মুহুর্তে আমরা নেপাল পৌছে গেলাম! যাওয়ার সময়ে আমরা হিমালয় দেখার আশা করেছিলাম। কিন্তু দেখা পাই নি। আমাদের সাথে অয়ন ভাই ছিলেন, ভাই আগে নেপাল গেছিলেন। উনি হিমালয় এড়িয়া বের করার চেষ্টা করলেন। কিন্তু আমরা দেখা পেলাম নাহ।

(১) টেক ডাউন, ইমিগ্রেশন এর পর সোজা হোটেল

বিমান আমাদের নিয়ে মাটিতে নেমে আসল। আবার কানের ব্যাথা, আর কথা খুব আস্তে শোনা যাচ্ছিল। বাসে করে আমাদের কাউন্টারে নিয়ে যাওয়া হল। আমাদের কাগজ পত্র আগেই রেডি করা ছিল। তাই সোজা ইমিগ্রেশনে, কয়েক মুহুর্তে পার করে গেলাম লাগেজ কালেক্ট করতে।

লাগেজ নিয়ে গেলাম টেক্সি, তার পর থামেলে আমাদের হোটেল। ফ্রেশ হওয়া, খাওয়া দাওয়া, ঘুম। দিন শেষ।

(২) লেটস ট্রাভেল টু নাগরকোট পাহাড়

১ তারিখ সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে নিলাম। আমাদের টার্গেট পাহাড়ে যাব কিন্তু তার আগে নাস্তা করতে হবে। নাস্তা করার সময় আমরা চাইলাম লুচি। উনি বললেন, লুচ্চি?? ভাবছিলাম, নেপাল এ মনে হয় এভাবে বলে, বললাম, হ্যা, লুচ্চি! একটু পরে নিয়ে আসল লাচ্ছি!

টেক্সিতে করে আমরা গেলাম দরবার হল দেখতে। নেপালে অনেক দরবার হল, দরবার স্কয়ার আই মিন দরবার আছে। আমরা যেটা দেখতে গেলাম, সেখানে ৫০০ রুপি চার্জ দিতে হবে। এটা কোন কথা?

এর পর আমরা একটু সাইট সিয়িং করেই বাসে উঠে পড়লাম নাগরকোট পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। বাস এগিয়ে চলছে, সুন্দর রাস্তা, কিছুটা ঘুম পাচ্ছে আমার। কিছুক্ষন পরে পাহাড়ের পাশ দিয়ে বাস রাস্তা। দৃশ্যপট আমুল পরিবর্তন হল।

সময়ের সাথে সাথে রাস্তা ভয়ংকর হতে লাগল। শুরুতে পাত্তা না দিলেও, একটু পর বেশ ভয় লাগছিল। সমস্যা হল, রাস্তা অনেক যায়গা একবারে খারা উচু, অনেক যায়গা সম্পুর্ন ঢালু দেখা যায়। মনে হই, এই বুঝি গেলাম। ভয়ে ভয়ে যেতে যেতে দেখলাম, আমরা মেঘ ছুয়ে ফেলেছি। যে রাস্তায় গিয়েছি, ঘুরে ফিরে সে রাস্তা দিয়েই আবার হোটেলে আসলাম।

(২) অফিস এর কাজও একটু করা দরকার

নেপাল ওয়ার্ডক্যাম্প ছিল ৩-৪ তারিখ। তাই ২ তারিখে আমরা একটু প্র্যাক্টিস করি। প্ল্যান করি, কিভাবে কি করব। স্টিকার কাটার দরকার ছিল, সোয়াগ গুলো নিয়ে প্ল্যান ছিল। বিকালে আমরা হালকা হাটা হাটি করি হোটেল এর পাশেই। আমার সাথে ছিল রাসেল ভাইয়া। অনেক বিষয় নিয়ে ডিসকাস করি।

(৩) প্রথম ওয়ার্ডক্যাম্প তাও ইন্টারন্যাশনাল

ওয়ার্ডপ্রেস এ কাজ করি ২০১৮ থেকে! কিন্তু এর আগে আমি কোন এর আগে আমি, কোন ওয়ার্ডক্যাম্প এ যাই নি। এবার প্রথম, তাও আবার স্পন্সার হিসেবে, ইন্টারন্যাশনাল প্লেস এ। নেপাল ওয়ার্ডক্যাম্প নিয়ে এক্সসাইটমেন্ট ওনেক বেশি!

সকালে উঠে আমরা চলে গেলাম, বুথ অর্গানাইজ করলাম। গেট খোলার সাথে সাথে মারাত্বক ভীর। হঠাৎ করে এত মানুষ! ভড়কেই গেলাম পুরা। বুথে অন্যরা ছিল। আমরা গেইম নিয়ে গেছিলাম। সোয়াগ ছিল। অনেক কিছু। সকালের নাস্তা আর দুপুরে খাবার ছিল অনেক ভাল।

(৪) নেপাল টুর এর শেষ দিন

নেপাল এর শেষ দিনে আমরা স্থানীয় দেখার যায়গা গুলো দেখি। লোকাল মার্কেট, দরবার স্কয়ার, খাওয়া দাওয়া করি। অনেকে মার্কেটিং করেছে এদিন। আমরা দুই ভাগে ভাগ হয়ে লাস্ট দিন অতিবাহিত করি। প্রথম বিদেশ ভ্রমন শেষ!

(৫) নীড়ে ফিরতে হবে

টুর শেষ। আমাদের ফিরতে হবে এবার। ট্যাক্সিতে এয়ারপোর্ট,বোর্টিং, সিকিউরিটি চেক, ফ্লাইড ডিলে, অয়েটিং, বিমান টেইক অফ।

আবার সাদা মেঘের উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া। আকাশে ভালই মেঘ ছিল সেদিন। ঘন কাল মেঘ থাকলে, সুর্যের আলো নিচে আসতে পারে নাহ। বিমান যখন মেঘ ক্রস করে উপরে উঠে যায়, তখন সুর্যের আলো দেখা যায়। আসার দিন কিন্তু আমরা হিয়ামলয়ের দেখা পাই।

ঢাকা এয়ারপোর্ট এ আবার কালো মেঘের সাথে দেখা। ইমিগ্রেশন পার হবে আবার বাসে সোজা বাসায়।

যা যা শিখলাম

নেপাল এ আমরা রুমে ছিলাম ৩ জন। রাসেল ভাইয়া, আমি আর ইমরান ভাইয়া। ইমরান ভাইয়ার থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। অফিসে তো আমরা টেকনিক্যাল কথা বলি, আবার সময় হয় না তেমন। নেপাল এ গিয়ে আমার যত প্রশ্ন ছিল, জিজ্ঞেস করেছি। ভাই উত্তর দিয়েছেন।

একটা কথা আমি শিখেছি, “তুমি যদি তোমার টিম কে না বাচাও, তোমার টিম তোমাকে বাচাবে নাহ!” আমি বিজনেস নিয়ে কথা বলেছি, এথিক্স নিয়ে কথা বলেছি। রিয়াদ ভাইয়া থেকেও শিখেছি অনেক কিছু।

নেপাল এর খাবার

নেপালে আমরা হালাল খাবার খেয়েছি। সেখানে একটু খোজা-খুজি করলেই হালাল খাবার এর দোকান পাবেন। আবার কেএফসি আছে। আপনি হালাল খাবার পাবেন। মম আছে অনেক, অন্যান্য খাবার আছে। লোকাল দোকানে আপনি যদি হালাল খাবার এর কথা জিজ্ঞেস করেন, অনেকে না বুঝে হ্যা বলে দিতে পারে। তাই, এই ব্যাপারে সাবধান থাকবেন।

নেপালে প্রচুর বার আছে। রাস্তায় সব যায়গা ড্রিংক্স এর ব্যাবস্থা আছে। ড্যান্স ক্লাব আছে। যদিও আমি ড্রিংক্স করি নি। কারন আমি ড্রিংক্স করিই নাহ।

হুয়াট নেক্সট – এর পরে কি?

সামনে আমাদের ইন্ডিয়া টুর আছে! ইয়ারলি অফিস টুর! সব ঠিক থাকলে, সামনের মাসে মানে অক্টোবর মাসে আমরা ইন্ডিয়া যাচ্ছি, ইনশাল্লাহ। আমরা ভ্রমন করব দার্জিলিং এলাকাতে। শীতের মধ্য খুব ভাল একটা টুর হবে আশা করছি।

আমি অলরেডি এক্সসাইটেড। এই বার আর টিশার্ট নিতে ভুল করব নাহ 😛 দেখা হবে সামনে…

কৃতজ্ঞতাঃ

আব্দুর রহিম রাসেল ভাইয়া এবং আল ইমরান (CTO) ভাইয়া – ছবির জন্য
0Shares
সবাই তো স্বার্থপর তাহলে মিশবেন কার সাথে? Previous post সবাই তো স্বার্থপর তাহলে মিশবেন কার সাথে?
বিদেশে মাস্টার্স বা পিএইচডি করতে চান?  Next post বিদেশে মাস্টার্স বা পিএইচডি করতে চান? 
Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ