ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি? বা ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টের মধ্যে কোন সাবজেক্টে পড়া শেষ করলে সহজেই ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যাবে।

পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পরে সহজেই চাকরি পাওয়া যাবে। এই তথ্যগুলো জানার জন্য অনেকেই আমাকে নক করেছেন অথবা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন।

এখন আজকের ব্লগের মাধ্যমে আমরা জানার চেষ্টা করব বা খুঁজে বের করার চেষ্টা করব যে ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট গুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহজ কোন সাবজেক্ট।

এবং কোন সাবজেক্টে পড়লে আপনি সহজেই জব সিকিউরিটি পারবেন।

ইঞ্জিনিয়ারিং এ কি কি সাব্জেক্ট আর কি কি ভাগ রয়েছে?

ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য দেশে এবং বিদেশে অনেক রকম সাব্জেক্ট করেছে।

দেশে যেমন পড়ার জন্য সাবজেক্ট এর অভাব নে,তেমনি বিদেশে অনেক বেশি সাবজেক্ট রয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য।

চাকরির বাজারে সিজিপিএর গুরুত্ব কতটুকু?

দেশে যদি আমরা একেবারে মেজর সাবজেক্ট গুলোর কথা বলি তার মধ্য আছে

  • মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
  • ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
  • কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং
  • ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং
  • কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
  • ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং

সহ এরকম আরো অনেক সাবজেক্ট রয়েছে যেগুলোতে দেশে ইঞ্জিনিয়ারিং এ পরাশুনা করা যায়।

তবে আমি শুধুমাত্র কম্পিউটার সাইন্সের একটা ইন ডেপথ আলোচনা করার পরে বলছি,আসলে কোন সাবজেক্ট টা পড়লে বেশি সুবিধা হবে বা সহজ হবে সেই ব্যাপারে

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং শাখায় কিন্তু আবার অনেকগুলো ভাগ রয়েছে।যেমন,

  • সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং
  • আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইঞ্জিনিয়ারিং
  • মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ারিং
  • ডেটা সাইন্স নেটওয়ার্কিং
  • কম্পিউটার সিকিউরিটি ডিজাইন

এরকম আরো কয়েকটি ভাগ রয়েছে।

আবার এই যে আমি ভাগ ভাগ করে বললাম এর মধ্যে কিন্তু অনেক রকম ভাগ রয়েছে।

ফর এক্সাম্পল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস হয়েছে। ওয়ার্ডপ্রেসের থিম প্লাগিন ডেভেলপমেন্ট রয়েছে।

আবার আপনি যদি লারাভেল ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে যান বা অন্য কোন প্রেমের মধ্যে জান ওইদিকে রয়েছে।

এটার পরে সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট রয়েছে,মোবাইল এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট রয়েছে ।

মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের আবার অনেকগুলো ভাগ রয়েছে।

যেমন আপনি  মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন বা যদি অন্য কোন প্লাটফর্মে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন।

অথবা শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েডের জন্য এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন।

আইওএস ডেভেলপমেন্ট এর জন্য অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপ করতে পারেন। এরকম অনেক কিছুই।

যদি আপনি আমাকে প্রশ্ন করেন যে

রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?

কম্পিউটার সাইন্সের কোনটা আমার জন্য ভালো হবে বা কোনটা সবচাইতে সহজ হবে?

তাহলে আমি কী উত্তর দেবো বা আমার উত্তরটা কিভাবে প্রিপেয়ার হবে।

আমার কাছ থেকে থেকে যদি বলি আমি যেহেতু মেশিন লার্নিং,আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স,বায়োইনফরমেটিক্স নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছে।

তাই আমার জন্য কিন্তু এই জিনিসগুলো সহজ মনে হয়েছে।

ডেফিনেটলি আমি ইনজয় করি বা পছন্দ করি বলেই আমি এই জিনিস গুলো তে আগ্রহী হয়েছি। 

তাই এই জিনিস গুলোর উপরে থিসিস করার চেষ্টা করি বাড়ি সার্চ করার চেষ্টা করি।

অথবা আমাদের ফিউচার হায়ার স্টাডি করার প্ল্যান রয়েছে সেখানে কিন্তু আমি এই জিনিসগুলো নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করব।

আপনি আমাকে প্রশ্ন করলেন যে কোনটি আমার জন্য সহজ হবে,আমি আপনাকে বলে দিলাম বায়োইনফরমেটিক্স সবচেয়ে সহজ হবে,বা মেশিন লার্নিং সবচেয়ে সহজ হবে

আপনি তাহলে ভেবে নিলেন মেশিন লার্নিং কম্পিউটার সাইন্সে সবচেয়ে সহজ বিষয়।

আপনি শুরু করে দিলেন টুকটাক মেশিন লার্নিং এর কাজ করার জন্য।

কি হতে পারে যদি আপনি আসলেই মেশিন লার্নিং ইনজয় করে থাকেন। তাহলে খুবই সহজ লাগবে।

কিন্তু যদি আপনি মেশিন লার্নিং ইনজয় না করেন তাহলে কি হবে কম্পিউটার সাইন্সের সবথেকে কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে আপনার জন্য,পাশাপাশি বিদঘুটে লাগবে।

মজার ব্যাপার হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্সে যারা লেখাপড়া করে তাদের মধ্যেও কিন্তু মেশিন লার্নিং আর্ইটিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স,বায়োইনফরমেটিক্স এর মত সাবজেক্ট গুলো পছন্দ করেনা।

বিশেষ করে বায়োইনফরমেটিক্স তো অনেকেই রয়েছে যারা দুই চোখে দেখতে পায় না।

কারণ বায়োইনফরমেটিক্স এ কাজ করতে হলে আপনার কম্পিউটার সায়েন্স ডেটা সাইন্স,মেশিন লার্নিং যেমন লাগে আবার বায়োইনফরমেটিক্স বায়োটেকনোলজির জন্য এগুলো অনেকটাই লেগে থাকে।

এ কারণে বায়োইনফরমেটিক্স অনেকে পছন্দ করে না।

এখন বায়োইনফরমেটিক্স  যেহেতু আমি পছন্দ করি আমার কাছে সহজ লাগে,বায়োইনফরমেটিক্স সবচেয়ে সহজ। আপনি সেটা নিয়ে কাজ শুরু করলেন।

 তখন সেটা কিন্তু আপনার জন্য সহজ নাও হতে পারে তখন কিন্তু সেটা আপনার জন্য কঠিন হয়ে উঠতে পারেন।

দেখুন কম্পিউটার সায়েন্স একটা স্পেসিফিক সাবজেক্ট এই সাবজেক্ট এর মধ্যে অনেকগুলো ভাগ রয়েছে। আবার সেই ভাগগুলোর মধ্যেও অনেকগুলো ভাগ রয়েছে।

আপনার লাইফে আপনি একা কিন্তু সব দেখে কাজ করতে পারবেন না।

কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করলেও আপনাকে কিন্তু এর মধ্যে যেকোনো একটা ভাগ করতে হবে। এবং কম্পিউটার সায়েন্সের একটা ক্ষুদ্রতম অংশ আপনি কাজ করতে  পারবেন।

একটা লাইভ এক্সাম্পল দেওয়ার  চেষ্টা করি

একটা প্লাগিন বা একটা মিডিয়া ম্যানেজার প্লাগিনের ১৫ থেকে ৫০ জন ইঞ্জিনিয়ার কাজ করে থাকে।

তারমানে আপনি যদি প্লাগিন ডেভলপার হয়ে থাকেন তার পরেও পুরো প্লাগিন ডেভেলপমেন্ট আপনি একাই কাজ করে করছেন না।

আপনি একটা ক্ষুদ্রতম পার্টি আপনাকে কন্ট্রিবিউট করছেন। 

তাহলে আপনি যদি এখন চিন্তা করেন আপনি কম্পিউটার সায়েন্স নিলেই সব কিছু সহজ হয়ে যাবে বা সবকিছুই একহাতে গ্রাফ করতে পারবো এমন কিছু নয়।

সেরকমভাবে আপনি যেই সাব্জেক্ট কি পরুন না কেন,যে সাবজেক্টে আপনি ভর্তি হন না কেন। সেখানে একটা ক্ষুদ্রতম অংশে কাজ করবেন এই জিনিসটা সবার প্রথমে মাথায় রাখতে হবে।

এবারে আসুন কম্পিউটার সাইন্স এর মধ্যে সবচেয়ে ভালো কোনটা হবে।

আমি একটু আগেই বললাম যে আমার দিক থেকে যেটি ভালো সেটা আপনার দিক থেকে ভালো নাও হতে পারে।

আবার আপনার দিক থেকে যেটি ভালো এটি আমার দিক থেকে ভালো নাও হতে পারে।

কোনটা আপনার জন্য? সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ারিং

যদি আমি কম্পিউটার সাইন্স এর মধ্যেই আপনাকে ডিসিশন না দিতে পারি,আপনাকে স্পেসিফিকভাবে বলতে না পারি।

ওভারঅল যে ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট গুলো রয়েছে সেখানে আমি আপনাদেরকে কিভাবে ডিসিশন দিব?

আপনি যখন আমাকে জিজ্ঞাসা করেন যে

সাবজেক্টই ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যে কোন ভালো হবে কোনটা?

আমার পার্সপেক্টিভ থেকে যেটি সহজ হয়তো আমি সবসময় সেটা বলে থাকে বা অনেকেই রয়েছেন যারা সেটি বলে দিয়ে থাকে। সেটা কিন্তু আপনার সাইট থেকে সহজ না হতে পারে।

একইভাবে অনেকে জিজ্ঞাসা করে থাকেন যে ভাই একটা ওভারঅল আইডিয়া দেন। বা একটা ইজি সাবজেক্টের নাম বলে দেন।

বা ভাইয়া আপনি একটা গেস করে বলে দেন। বা আপনার কাছে যেটা ভালো মনে হয় সেটা বলে দেন।

আমরা হয়তো অনেক সময় বলে থাকি বা সিনিয়ররা হয়তো অনেক সময় বলে দেয় কোন একটা সাবজেক্ট। কিন্তু সেই সাবজেক্টই আপনার জন্য সহজ নাও হতে পারে।

এখন পর্যন্ত যতটুকু আমি ডিসকাশন করলাম সেটি যদি আমি সামারাইজ করি তাহলে কোনোভাবেই তাহলে এক লাইনে এটি কোন ভাবে বলা সম্ভব নয় যে ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন সাবজেক্টে সহজ।

দেখুন ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে একটা প্যাশনের ব্যাপার। যদি আপনার প্যাশন থাকে যদি আপনি ইঞ্জিনিয়ার হতে চান,প্রকৌশলী হতে চান

যদি আপনি প্রবলেম সলভ করতে চান ফ্রন্টলাইনার হতে চান। যদি আপনি বড় কোনো কিছুর মধ্যে ছোট একটি কন্ট্রিবিউট করতে চান তাহলেই কেবল মাত্র আপনার ইঞ্জিনিয়ারিং লাইনে আসা উচিত।

অনেকে রয়েছেন কম্পিউটার সায়েন্সে ভর্তি হতে চান অথবা কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করতে চান অথবা কম্পিউটার সাইন্স ক্যারিয়ারে অনেক কিছু নিয়ে হতাশায় রয়েছেন।

তাদের জন্য আমি একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলেছি যে গ্রুপের লিংক দেয়া থাকবে ডেসক্রিপশন বক্সে।

সেখান থেকে জয়েন করলে আপনি আমাকে সরাসরি কোশ্চনস করতে পারবেন।

আমি আমার অনেক ভিডিওতে বলেছি যে আমাদের দেশে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করা ডিগ্রিধারী অনেক বেকার রয়েছে।

ইঞ্জিনিয়ারিং এভোয়েড করবেন কখন?

যদি আপনার প্ল্যান থাকে যে আপনি সহজেই কোন কিছু করতে চান এক্ষেত্রে আপনার প্রথম কাজ হবে ইঞ্জিনিয়ারিং এভোয়েড করা।

কারণ আপনি যে সাবজেক্টে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনা করেন না কেন সেটাই কিন্তু আপনার জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরে যত সহজ সাবজেক্টে খুঁজে বের করে না কেন সেটা আপনার জন্য কঠিন হবে কারণ ইঞ্জিনিয়ার হওয়া টা কিন্তু সহজ ব্যাপার নয়।

হ্যাঁ আপনি হয়তো একটি ডিগ্রী পেতে পারেন। আমাদের দেশীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একটু অন্যরকম হওয়ার কারণে সেখান থেকে আপনি সহজেই একটি  ডিগ্রী নিয়ে বের হতে পারবেন।

সেখানে আপনার নামের পাশে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার লেখা থাকবে কিন্তু মনে রাখবেন যে  রিয়েল লাইফ ইঞ্জিনিয়ার হওয়া এবং ডিগ্রিধারী ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে।

আপনার সার্টিফিকেট থাকতেই পারে কিন্তু আপনি নিজে কনফিডেন্ট নিয়ে বলতে পারবেন না যে আপনি একজন ইঞ্জিনিয়ার।

বেশ বড় একটি অংশ বেকার রয়েছে যেটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবসার স্বার্থে অনেকেই ফ্রন্টলাইনে নিয়ে আসে না বা সেটা নিয়ে কখনোই ডিসকাশন হয় না।

আপনি যদি সহজ কোন ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট খুঁজে বের করতে চান বা সহজে ইঞ্জিনিয়ার হতে চান তাহলে আপনার অবস্থা কিন্তু এরকম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

সাবজেক্ট হিসেবে ইঞ্জিনিয়ারিং চয়েজ করবেন কিভাবে

এবারে আসি যে আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট  কি চয়েজ করবেন কিভাবে।

দেখুন যদি আপনার কোনো প্যাশান তৈরি হয়ে থাকে ইন্টার পাশ করার পরে সেই সাবজেক্টে আপনি ভর্তি হয়ে যেতে পারেন।,

আবার যদি না থাকে প্যাশান তৈরি না হয় তাহলে আপনি একটু খোঁজখবর নিয়ে দেখুন,

আপনারা আসলে ভালো লাগে কোনটি,আপনি কোন ধরনের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত রয়েছেন বা কোন ধরনের চ্যালেঞ্জ নিতে আপনি পছন্দ করেন।

সেইগুলো নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করে আপনি ডিসিশন নিতে পারেন।

ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি ?

আবার যদি মনে হয় আপনার প্যারেন্টস আপনার ফ্যামিলি থেকে কোন সাবজেক্টে আপনাকে পড়তে বলছে। সেটাও কিন্তু আপনি ভর্তি হয়ে যেতে পারেন।

মনে রাখবেন ইঞ্জিনিয়ারিং সকল সাজেকে আপনি ভালোমতো কাজ করেন,যদি আপনি কাজ শিখে এবং আপনার স্কিলস থাকে তাহলে চাকরির বাজারে কখনোই আপনার কাজের অভাব হবে না।

কম্পিউটার সায়েন্স সাবজেক্ট চয়েজ করার সময় আর যা মাথায় রাখবেনঃ

আরো কিছু বিষয় ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট চয়েজ করার সময় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে তা হচ্ছে আপনি আসলে সাবজেক্ট এর জন্য কেবল কতটুকু বা কোন সাবজেক্টে চান্স পেয়েছেন।

যদি আপনি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি করতে চান তাহলে আপনার সামর্থ্য কেমন।

একইসাথে আপনি যে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি তে পড়বেন সে ইউনিভার্সিটির রেপুটেশন কেমন এবং সার্ভিস কেমন।

এই জিনিসগুলো মাথায় নিয়ে আপনার  একটি সাবজেক্ট চয়েজ করা উচিত।

যারা অলরেডি কোন না কোন সাবজেক্টে ভর্তি হয়ে গেছেন,একটু হতাশায় আছেন হয়তো অন্য কোন সাবজেক্টে পরলে আপনার জন্য ভালো হতো। এই জিনিসগুলো নিয়ে ভাবা বন্ধ করুন।

বরং আপনি যে সাবজেক্টে ভর্তি হয়েছিলে সেই সাবজেক্টে ভালো করার চেষ্টা করুন। সেই সাবজেক্ট এ মন দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করুন।

দেখবেন সেই সাবজেক্টে একসময় আপনি হিরো হয়ে উঠবেনসাবজেক্ট থেকে আপনার সুনাম তৈরি হবে।

এরপর যদি আপনাদের কোন কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই এই ব্লগে কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।

0Shares
ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি ? Previous post ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি ?
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জব খেয়ে দিবে? Next post আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জব খেয়ে দিবে?
Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ