Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the blog-prime domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/functions.php on line 6121
ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি ? | Galib Notes

ডিপ্লোমা পাশ করার পরে সবার একটা স্বপ্নের প্রশন হচ্ছে ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি ? করা যাবে।

তাই আজকের এই ব্লগে আমরা কথা বলবো মূলত যারা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং করছেন তাদের জন্য।

আপনাদের মধ্যে যারা রয়েছেন যারা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার করবেন কিনা অথবা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনা করছেন।

কম্পিউটার সাইন্সে অথবা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে ফেলেছেন কম্পিউটার সাইন্স। মূলত তাদের জন্যই এই ব্লগটির বিশেষ উপকারী হতে পারে।

কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পড়াশোনা করছেন অথবা করতে চাচ্ছেন এরকম অনেকেই কনফিউশনে থাকেন যে ডিপ্লোমা পাশ করার পরে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায় কিনা।

এখন আজকের ভিডিওতে আমি আপনাদেরকে দেখাবো ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পর এই সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে পারবেন,এমন কি যদি চান তাহলে গুগলের অ্যাপ্লিকেশন করতে পারেন।

গুগলের মত টেক জায়ান্ট কোম্পানিতেও আপনি শুধুমাত্র ডিপ্লোমা পাশ করার পর এই অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন এই জিনিসটি আজকের ব্লগে আমি আপনাদেরকে প্রমাণ করে দেখাবো

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এর বাইরে যে সকল স্টুডেন্ট রয়েছেন তারা আজকের ব্লগটি পড়তে পারেন।

বিশেষ করে যারা কম্পিউটার সাইন্সে পড়াশোনা করছেন না,বিশেষ করে অন্য কোন সাবজেক্টে ডিপ্লোমা করছেন তাদের জন্য এই ভিডিওটি বিশেষ উপকারী হতে পারে।

তো আজকের এই ব্লগে সবার প্রথমে আপনাদেরকে আমি কিছু প্রমান দেখাবো যে ডিপ্লোমা পাশ করার পরেই আপনি বিভিন্ন ধরনের টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোতে অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন।

সেকেন্ডারি আপনাদেরকে দেখাবো অনেকেই রয়েছেন ডিপ্লোমা পাশ করার পরে কোন কিছুই করতে পারছেন না। তাহলে সমস্যাটা কোথায়?

যেহেতু ডিপ্লোমা বাস করার পরেই বিভিন্ন কোম্পানিতে এপ্লিকেশন করা যায় তাহলে কেন তারা ভালো করতে পারছে না।

তাহলে কেন তারা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং করতে পারছে না।

গুগোল সম্পর্কে থেকে একক্লুসিভ তথ্য আপনাদেরকে দেয়ার চেষ্টা করব। এরপরের স্টেপ এবং ফাইনালে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব।

সাথে সিক্রেট কিছু পার্সোনাল টিপস যেগুলো ফলো করার পরে আপনিও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পরে বা ডিপ্লোমা লেভেলের কোন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী কমপ্লিট করার পরে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানিতে অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন।

অনেকে রয়েছেন কম্পিউটার সায়েন্সে ভর্তি হতে চান অথবা কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করতে চান অথবা কম্পিউটার সাইন্স ক্যারিয়ারে অনেক কিছু নিয়ে হতাশায় রয়েছেন।

তাদের জন্য আমি একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলেছি যে গ্রুপের লিংক দেয়া থাকবে ডেসক্রিপশন বক্সে।

সেখান থেকে জয়েন করলে আপনি আমাকে সরাসরি কোশ্চনস করতে পারবেন।

আমি আবার আপনাদের কে নতুন করে জানাতে চাই ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করার পরে আপনি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার তো হতে পারবে।

চাকরির বাজারে সিজিপিএর গুরুত্ব কতটুকু?

পাশাপাশি আপনি গুগলের মত টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোতে অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন।

ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি পাওয়ার প্রমান ভিডিওসহঃ

তবে এই জব সার্কুলার গুলো প্রমান সহকারে দেখানোর জন্য আপনাদেরকে অবশ্যই কম্পিউটার স্ক্রিনের সাথে দেখাতে হবে এবং তার জন্য একটি ভিডিও সংযুক্ত করা হয়েছে ভিডিওটি দেখলে আশা করি বুঝতে পারবেন।

ডিপ্লোমা পাশ করার পরে অনেক স্টুডেন্ট কেন ভালো করতে পারে না?

বা ডিপ্লোমা পাশ করার পরে কেনো অনেক স্টুডেন্টরা সফটওয়্যার কোম্পানিগুলোতে চাকরি পায় না।

আমাদের দেশে কারিকুলাম যেভাবে সাজানো হয়ে থাকে,আমাদের দেশের সরকারি বেসরকারি পলিটেকনিকেল গুলোতে যে ভাবে পড়ানো হয়ে থাকে।

সাধারণত তাতে করে সেগুলো কিন্তু ইন্ডাস্ট্রির জন্য বিশেষ উপযোগী কারিকুলামে পড়ানো হয় না।

যার ফলে বেশির ভাগ স্টুডেন্টের যে সমস্যাটি হয়ে থাকে তারা ইন্ড্রাস্ট্রি থেকে পড়ে ইন্ডাস্ট্রির বাইরে থেকে যে স্কিলস চায়,যে রিকোয়ারমেন্ট ইন্ডাস্ট্রির রয়েছে সেই জায়গা থেকে দ্বারা অনেক পিছিয়ে পড়ে থাকে।

যে কারণে ডিপ্লোমা পাশ করার পরে অনেকেই কিন্তু ইন্ডাস্ট্রিতে ঢুকতে পারে না।

এখন যদি আপনি ডিপ্লোমা পাশ করার পরে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে চান বা সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর অন্য কোন পদে চাকরি করতে চান।

সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি তে ডিপ্লোমা পাস করে চাকরি পেতে হলে যা করতে হবেঃ

তাহলে আপনার নিজ দায়িত্বে ইন্ড্রাস্ট্রি এবং আপনার যে কারিকুলাম রয়েছে তার মাঝে যে গ্যাপ রয়েছে সেটি নিয়ে কাজ করতে হবে।

যদি আপনি কোন ভাবে এই  গ্যাপটি রিডিউস করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যাবে।

রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?

যেমন ধরুন আপনি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে চান,

সেক্ষেত্রে আপনার কিন্তু ডিপ্লোমা লেভেল থেকে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করতে হবে।

আপনাকে প্রজেক্ট তৈরি করতে হবে,আপনাকে নেটওয়ার্কিং তৈরি করতে হবে।

কিভাবে জব অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে,কিভাবে ইন্টারভিউ দিতে হবে এই জিনিসগুলোর প্রিপারেশন নিতে হবে।

ডিপ্লোমা লেভেলে ইনস্টিটিউট থেকে আমার জানামতে কিন্তু ধারণা রয়েছে ইনস্টিটিউটগুলোতে এই বিষয়গুলো কিন্তু কখনোই চর্চা করা হয়ে থাকে না।

এমনকি আপনি জেনে অবাক হবেন যে অনেক ইনস্টিটিউট রয়েছেন এখানে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং গুলো কেউ  এভোয়েড করা হয়ে থাকে।

তবে আপনি যদি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে চান অথবা কোন জব করতে চান সেক্ষেত্রে নিজ দায়িত্বে আপনার এই কাজগুলো করে যেতে হবে।

এই ব্লগে আমি আপনাদেরকে দেখিয়েছি যে আপনারা ডিপ্লোমা থেকে পড়াশোনা করেও গুগলের মত টেক জায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরির জন্য এপ্লিকেশন করতে পারবেন।

তবে এর পাশাপাশি আপনাদেরকে মনে রাখতে হবে যে এপ্লিকেশন করা এবং চাকরি পাওয়ার মধ্যে একটা বিস্তর পার্থক্য রয়েছে

ডিপ্লোমা পাস করে গুগলে জব পেতে কি কি করতে হবে?

যদি আপনি গুগলের মত টেক জায়ান্ট কোম্পানিতে ডিপ্লোমা পাশ করার পরে চাকরি পেতে চান সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনার এক্সট্রাঅরডিনারি হতে হবে।

আপনার পোর্টফোলিও অনেক বেশি ষ্ট্রং হতে হবে।

আপনার যে কম্মুনিকেশন স্কিলস রয়েছে সে টা অনেক বেশি ষ্ট্রং হতে হবে।

আপনাকে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে যখন আপনি বড় কোন  যায় কোম্পানিতে এপ্লিকেশন করবেন সেটা বাইরের হোক বা দেশের হোক আপনাকে কিন্তু হাজার হাজার এপ্লিকেন্ট এর মধ্যে নিজেকে এক্সট্রাঅরডিনারি প্রমাণ করতে হবে।

গুগল জব সম্পর্কে এক্সক্লুসিভ তথ্যঃ

এবারে চলুন একটি বাস্তব কথা বলি,

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পরে সরাসরি কম্পিউটার ইন্ড্রাস্ট্রি বা সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি তে চাকরি পাওয়া কিন্তু যথেষ্ট কঠিন।

কোনটা আপনার জন্য? সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ারিং

আপনি যেই কোম্পানিতে চাকরি করতে চান না কেন আপনার এ ডিপ্লোমা ডিগ্রী দেখে চাকরি পাওয়াটা অনেক বেশি কঠিন হবে।

 এটি ধ্রুব সত্যি কথা,তাই যদি আপনি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে চাকরি পেতে চান আপনাকে ধৈর্য রাখতে হবে।এক্ষেত্রে আপনাকে চেষ্টা করে যেতে হবে।

এবং যখন রিজেকশন হতে হতে সিলেকশন জন্য কিন্তু কোনভাবেই সরে যাওয়া যাবে না। প্রতিনিয়তঃ চেষ্টা করে যেতে হবে।

তাহলে একটা সময় যে আপনি দেখবেন যে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং সার্টিফিকেট দিয়েই এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী দিয়েই কোন না কোন কোম্পানিতে হয়তো চাকরি পেয়ে গেলেন।

চাকরির বাজারে সিজিপিএর গুরুত্ব কতটুকু? Previous post চাকরির বাজারে সিজিপিএর গুরুত্ব কতটুকু?
ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি? Next post ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ