সুমাইয়া ইসমাইল আপুর সাথে পরিচয় হবার পর জানতে পারি, আপু টিচিং প্রফেশনের মত মহান পেশায় যুক্ত হয়েছেন। আপু কম্পিউটার সাবজেক্ট এ স্কুল শিক্ষিকা হিসাবে কর্মরত আছেন। সাহস করে, একদিন আপুকে নক দিয়ে ইন্টারভিউ এর কথা জানালাম। আপু একটু সময় নিলেন, আর কিছু ব্যাপার জিজ্ঞেস করার পর সময় দিতে রাজী হলেন।
একজন টিচার একটা জাতির মেরুদন্ড তৈরি করেন। বিশেষ করে কলেজ এবং স্কুল লেভেল এর টিচার। একজন টিচার এর ইন্টারভিউ নিতে পেরে আমি সত্যি অনেক অনেক খুশি। ব্লগের পক্ষ থেকে সুমাইয়া ইসমাইল আপুকে অনেক ধন্যবাদ।
অভিজ্ঞতা শেয়ারিং এর এই সিরিজে আমরা কথা বলব, যারা ইন্ডাস্ট্রিতে একবারে নতুন, কেবল ক্যারিয়ার শুরু করেছেন তাদের সাথে। তাদের থেকে জানার চেষ্টা করব স্টাডি থেকে জব এ ট্রানজেকশন নিয়ে বিস্তারিত। এই সিরিজের আগের ব্লগে আমরা কথা বলেছিলাম, UI/UX ডিজাইনার ইশরাত জাহান এর সাথে!
আপনার সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু বলুন?
আমি সুমাইয়া ইসমাইল, বর্তমানে আছি ইসলামিক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজে। কম্পিউটার সাবজেক্টের এসিস্টেন্ট টিচার হিসেবে কাজ করছি । ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিএসই তে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছি ২০১৯ সালের মে মাসে। তারপর পরই ইসলামিক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজে, স্কুল শিক্ষিকা হিসেবে জয়েন করি।
ছোটবেলায় এইম ইন লাইফ টিচার হওয়া ছিল না মোটেও। তবে, সামহাউ আমি টিচার হিসাবে ক্যারিয়ার শুরু করেছি। আর এখন আমি এই প্রফেশন খুব ভালবাসি।
![সুমাইয়া ইসমাইল, স্কুল শিক্ষিকা, গালিব নোটস](https://galibnotes.com/wp-content/uploads/2021/06/1623012488374-2-740x1024.jpg)
আমার জবের পাশাপাশি আমার একটি ছোট্ট অনলাইন ব্যবসা আছে। যার নাম কুইক-মার্টবিডি (Quick Mart BD)। আমি এবং আমার বেস্ট ফ্রেন্ড একসাথে এই ব্যবসা করি। এখানে বিভিন্ন ডেকোরেশন আইটেম, কসমেটিকস, ফিমেল কেয়ার আইটেম পাওয়া যায়।
আপনার দৈনিক ঘুমানোর সময়সূচি কেমন?
করোনার আগে যখন যেয়ে অফিস করতে হতো, তখন রাতে ১২টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তাম। সকালে ৬.৩০ টায় উঠে কোনোরকম ফ্রেশ হয়ে দৌড়ায় দৌড়ায় যেতাম বাস ধরতে কারণ ৭.৩০ টার মধ্যে স্কুলে উপস্হিত থাকা বাধ্যতামূলক। এখন করোনার সময়ে বাসায় ই অনলাইন ক্লাস হচ্ছে ঘুমের সেরকম ধরা বাধা নিয়ম মানা হচ্ছে না।
চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার মুল বাধা কি ছিল?
চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আমার মূল বাঁধা ছিল এক্সপেরিয়েন্স। এক্সপেরিয়েন্স ছাড়া কোনো স্কুল ডাকছিলোই না। এমনও গেছে আমি স্কুলে সিভি দিতাম আর HR এর সাথে কথা বলার অনুরোধ করতাম যে আমি ইন্টারভিউয়ের একটা সুযোগ দেয়া হোক। আমারও কিছু ভুল ছিল।
ভার্সিটির শুরু থেকেই লক্ষ্য না থাকায় টিচিং প্রফেশনে নিজেকে গড়তে পারিনি। যখন বুঝেছিলাম টিচিং এই যাবো তখন এক্সপেরিয়েন্স গেইন করার সময় ছিল না। আরেকটা ছোট বাঁধা বলবো আমার পোস্ট গ্রাজুয়েশন. এটা না থাকার কারণে আমি কলেজ/ভার্সিটিতে সেভাবে এপ্লাই করতে পারিনি।
ইউনিভার্সিটি এবং জব লাইফ এর মধ্য পার্থক্য কি?
![সুমাইয়া ইসমাইল, স্কুল শিক্ষিকা, গালিব নোটস](https://galibnotes.com/wp-content/uploads/2021/06/IMG_20200206_085207-1-1024x765.jpg)
অনেক অনেক পার্থক্য। এটা যত লিখবো তত কম হয়ে যাবে। ইউনিভার্সিটি লাইফটা একদম ইঞ্জয় করার লাইফ। টাকা কামানোর টেনশন, অনেক খরচের টেনশন, টাইম মেন্টেইন এগুলা নিয়ে তেমন ভাবনা চিন্তা কাজ করতো না।
এই হুটহাট ফ্রেন্ডরা সবাই মিলে চিন্তা করলাম আজকে ক্লাস করবো না, ঘুরে এসব। যেই কথা সেই কাজ, চলে যেতাম বিভিন্ন জায়গায়। আচমকাভাবে এই ঘুরাঘুরি গুলোতে বেশি খরচ ও হতো না। যা ই খরচ হতো সবাই মিলে ভাগ করে নিয়ে সুন্দর সুন্দর দিন কাটাতাম।
কিন্তু এখন মানে জব লাইফে পুরাই ব্যতিক্রম। সবকিছু মেন্টেইন করতে হয়। বাবা মা বয়স্ক হয়ে যাচ্ছে দেখতে হয়। কিভাবে বেশি বেশি আয় করা যায় চিন্তা করতে হয়। বন্ধুদের সাথে কমিউনিকেশন গ্যাপ হয়ে যায় ইত্যাদি।
কবে কখন কিভাবে আপনি টিচিং প্রফেশনে আসেন?
আগেও বলেছি আমার এইম ছিল না টিচিং এ আসার। কিন্তু আমি উত্তরার একটি আইটি ফার্মে ইন্টার্ন করার পাশাপাশি একটি কোচিংয়ে ক্লাস নিতাম। তখন দেখলাম যে বাচ্চাদের ভালো বুঝানো, মজা দিয়ে পড়ানো, বাচ্চাদের সাথে কমিউনিকেশন স্কিল এগুলো ভালো আছে আমার। সর্বোপরি এগুলা আমাকে অনেক শান্তি আর আরাম দেয়। তখন বুঝলাম যে টিচিংয়ে ভালো কিছু করা সম্ভব আমার দ্বারা।
যদিও আমার ইচ্ছে ছিল কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিচার হিসেবে জয়েন করা । কিন্তু আমার এক্সপেরিয়েন্স, সিজিপিএ এবং উচ্চশিক্ষার অভাবে সেটা হয়ে উঠে নি। পরে আস্তে আস্তে বিভিন্ন স্কুল লিস্ট করে সেখানে সিভি ড্রপ করা স্টার্ট করি। এভাবেই টিচিংয়ে (স্কুল শিক্ষিকা) আসি আমি।
কোথায় থেকে আপনি প্রতিদিন টিচিং এর উৎসাহ পান?
![সুমাইয়া ইসমাইল, স্কুল শিক্ষিকা, গালিব নোটস](https://galibnotes.com/wp-content/uploads/2021/06/1623012488385-1-1024x683.jpeg)
আমার স্টুডেন্ট গুলোর কাছ থেকে। আমার স্টুডেন্টরা যখন এটা ওটা জিজ্ঞেস করে, কিংবা বলে যে “কম্পিউটার ইজ মাই ফেভারিট সাবজেক্ট!”. এই ছোট ছোট কথাগুলা খুব উৎসাহ দেয় আমাকে। শুধুমাত্র তাদের জন্যে আমি যদি কোনো কোয়েশ্চেন নাও পারি। আমি রিসার্চ করে উত্তর বের করে পরের দিন হলেও তাদের জানাই।
আরও একটা কারণে উৎসাহ পাই তা হলো এই বাচ্চাগুলো যখন ইউনিভার্সিটিতে যাবে তখন তাদের কম্পিউটার রিলেটেড জিনিসপত্র নিয়ে প্রব্লেম না হয় সে জন্যে অনেক উৎসাহ নিয়ে আমি তাদের ফুল কনসেপ্ট দেয়ার ট্রাই করি।
ডিভাইস ছাড়াও সব সময় সাথে থাকে এমন কিছুর নাম বলুন?
ডিভাইস ছাড়া আমার কাছে একটা পাউচ্ থাকে যেটায় আমার স্কুলের দুনিয়াদারি থাকে যেমন কলম, পেন্সিল, স্কেল, একাধিক মার্কার, ইরেজার, গ্লিটার কলম, টেপ ইত্যাদি।
জীবনে টাইম সেভিং শর্টকাট অথবা লাইফ হ্যাক কি?
লাইফ হ্যাক হিসেবে বলা যায় ধৈর্যকে, ডিপ্রেসেড না হওয়াকে, যেটা আমি জব খুঁজার টাইমে টের পেয়েছি। অনেক সিভি ড্রপ করেছি আমি। কিন্তু সে হিসেবে আশানুরূপ কল পেতাম না। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা আমাকে এটার ধৈর্য দিয়েছেন যে আমি তাও ড্রপ করতেই থাকতাম সিভি এই ভেবে যে anyhow জব পাওয়াই লাগবে।
যদি ভবিষ্যতে কোন স্বপ্ন বা ইচ্ছা থেকে থাকে তবে সেটি কী?
![কুইক মার্ট বিডি, সুমাইয়া ইসমাইল, স্কুল শিক্ষিকা, গালিব নোটস](https://galibnotes.com/wp-content/uploads/2021/06/FB_IMG_1600242842796-1-1024x554.jpg)
আমাদের কুইক মার্ট বিডি নিয়ে আমার ছোট স্বপ্ন আছে। এক সময় আমাদের সেল মাসে ২-৪টা হতো। এখন আরেকটু বেড়েছে। ডিজিটাল মার্কেটিং করে ভবিষ্যতে কিভাবে আরো সেল বাড়ানো যায় সেই পরিকল্পনা করি।
আপনি রাগ হলে কি করেন?
রাগ এমন একটা জিনিস যা সবার উপর করা যায় না। আমি যদি জানি সে আমার রাগ ভাঙ্গাতে আসবে না তাহলে রাগ করে কি লাভ! যার উপর রাগ করেছি সে ভাঙ্গাতে আসার অপেক্ষা করি। আগে কথা বলতাম না কারো সাথে। এখন যার উপর রাগ হয় তার সাথে কথা বলে সোর্ট আউট করার ট্রাই করি।
দিনের কোন সময়ে খুব মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে পারেন?
অফিস টাইমে আমি খুব মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে পারি। কপি চেকিং, ওয়ার্কসিট বানানো, লেসন প্লান এগুলো অফিস টাইমেই ভালো হয়।
প্রতিদিন আপনার কাছে এমন কী মনে হয়, যে আপনি সবার থেকে আলাদা?
এরকম মনে হয় না, তবে চেষ্টা করি আলাদা থাকার। তার মধ্যে আমার একটা খুবই ভালো গুন মেনশন করতে চাই, তা হলো কথা না লাগানো। এই গুণটা আমি খুব ভালোভাবে আয়ত্তে করতে পেরেছি। এই জন্যে অফিস কলিগরা আমাকে খুব appreciate করে।
এমন কোন বই বা চলচিত্র যেটা সবার পড়া বা দেখা উচিত?
সবার টেস্ট আলাদা তাই এরকম কিছু বলতে পারছি না। তবে বই এর মধ্যে আমার খুব পছন্দ হলো জাফর ইকবাল স্যারের শান্তা পরিবার। এই বইটা আমার খুব প্রিয়। চলচ্চিত্র এর মধ্যে অনেক গুলোই আছে যেগুলো সবার দেখা উচিত। একটার নাম নিতে পারলাম না।
কোন সফটওয়্যার ছাড়া আপনার চলা প্রায় অসম্ভব এবং কেন?
এমএস ওয়ার্ড, এক্সেল ছাড়া আমার চলা প্রায় অসম্ভব। আমার যাবতীয় নোটস, লেসন প্লান, প্রশ্নপত্র এগুলোতে করা হয়।
ইউনিভার্সিটি এর পড়া শেষ কিন্তু কোন স্কিলস নেই, তাদের জন্য কি পড়ামর্শ দিবেন?
![সুমাইয়া ইসমাইল, স্কুল শিক্ষিকা, গালিব নোটস](https://galibnotes.com/wp-content/uploads/2021/06/IMG_1606-1-1024x818.jpg)
গ্রাজুয়েশন শেষ করেও যাদের স্কিল নেই, তারা তাদের পছন্দ অনুযায়ী টাইম নিয়ে স্কিল গড়ে নিতে পারে। বন্ধুরা চাকরি পেয়ে স্ট্যাটাস দিচ্ছে এগুলা দেখে হতাশ হবার কিছুই নেই। সৃষ্টিকর্তা আপনার সময় সেভাবেই ঠিক করে রেখেছেন। জাস্ট একটু সময় আর ধৈর্য নিয়ে নিজেকে হেল্প করলেই সফলতা আসবে।
আপনার টিচিং জীবনে এখন পর্যন্ত সব থেকে বড় অর্জন কোনটি?
“Teacher, I love computer subject now” এই কথাটি আমার টিচিং জীবনে অনেক বড় অর্জন। স্কুল শিক্ষিকা হিসাবে কাজ করতেছি এটাই পাওয়া!
বিশ্ববিদ্যালয় লাইফে ফেরত যেতে পারলে কোন কাজটি করতেন আর কোন কাজটি করতেন না?
সবার প্রথমে লক্ষ্য ঠিক করতাম । জীবনের লক্ষ্য ঠিক করে সে অনুযায়ী এক্টিভিটিস, এক্সপেরিয়েন্স, আরও নেটওয়াকিং করতাম। যে কাজটি করতাম না তা হলো, এসাইনমেন্ট সময় মতো জমা দিতাম, লাস্ট মোমেন্ট সাবমিশন হতো সবসময়ই। এখনো তাই হয় আমার।
যেকোনো জটিল পরিস্থিতিতে কাজ করার মন মানসিকতা ঠিক রাখার জন্য কী করেন?
যেকোনো জটিল পরিস্থিতিতে নিজের কাজ করার মন মানসিকতা ঠিক রাখার জন্য আমার কিছু করা লাগে না। আমার প্রিন্সিপাল এক্ষেত্রে অস্থির একজন। তিনি আমাদের সব ছোটো ছোটো বিষয় অদ্ভুত সুন্দরভাবে এপ্রেশিয়েট করেন, যার ফলে মন ঠিক থাকে। এপ্রিশিয়েশন খুব গুরুত্বপুর্ন, সেটা সব রিলেশন এ, সব কিছুতেই।
যারা CSE পড়ছেন কিন্তু স্কুল শিক্ষিকা হতে চায়, তাদের জন্য কি পরামর্শ দিবেন?
তাদের জন্যে পরামর্শ হলো প্রথম বর্ষ থেকেই এক্সপেরিয়েন্স গেইন করতে হবে! সেটা টিউশন থেকে হোক, কোচিং থেকে হোক, মেন্টরিং ক্লাস থেকে হোক কিংবা কিন্ডারগার্ডেনে জব করে হোক। সেলারি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করা যাবে না। সিজিপিএ ভালো রাখা আবশ্যক টিচিংয়ের ক্ষেত্রে।
নেটওয়ার্কিং বাড়াতে হবে যাতে তারা আপনাকে ভ্যাকেন্সি খোঁজ দিতে পারে। ভ্যাকেন্সি এর ব্যাপারে খোজ পেতে ক্যারিয়ার পোর্টাল এর ফেজবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেন। ইংলিশ মিডিয়ামে জব করতে চাইলে, স্পিকিং ভালো রাখতে হয়, সেক্ষেত্রে ইংলিশ মুভিস খুব কাজের। ইউটিবে বিভিন্ন চ্যানেল আছে যেগুলা এ ক্ষেত্রে অনেক কাজে দেয়।
অনলাইনে ব্যাবসা করতে চায়, তাদের জন্য কোন পরামর্শ?
অনলাইন বিজনেস করতে চাইলে ভার্সিটি লাইফ থেকেই স্টার্ট করবেন। অনেকেই চিন্তা করেন যে এখন পড়াশুনা করি, পড়াশুনা শেষে অনেক টাইম পাবো, তখন বিজনেস করবো। কিন্তু বিশ্বাস করুন, সেই টাইম আর আসে না। জবে ঢুকে গেলে এই টাইমটা পাওয়াই যায় না আর। তাই কারো যদি অনলাইন বিজনেস স্বপ্ন থাকে অবশ্যই ভার্সিটি লাইফ থেকে স্টার্ট করার পরামর্শ থাকলো।
গালিব নোটস এর পাঠকদের জন্য কি পরামর্শ দিবেন?
সবার “মি টাইম” থাকা উচিত। এই ধরুন, মাসে একদিন ঘুরতে যাওয়া প্রিয়মানুষ নিয়ে, কিংবা নিজের পছন্দের খাবার খাওয়া, সেটা বিরিয়ানি হোক কিংবা রোড সাইড ফুচকা। এমনকি নিজেকে কিছু গিফট করা কিংবা পছন্দের মানুষকে গিফট করা। সেটা টাকা জমিয়ে হোক, জব করে হোক। অথবা বৃষ্টিতে ভেজা। এই ছোট ছোট জিনিস মনকে খুব শান্তি দেয়।
মোবাইল এবং কম্পিউটার ছাড়া কোন ডিভাইস যেটা ছাড়া থাকতে পারবেন না?
এরকম কোন ডিভাইস নেই! তবে ঘড়ি খুব পছন্দ আমার।
সুমাইয়া ইসমাইল আপুর স্কুল শিক্ষিকা সম্পর্কিত ইন্টারভিউটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনি নিজে বা আপনার পরিচিত কারও ইন্টারভিউ প্রকাশ করতে চাইলে, আমাকে নক করতে পারেন সোস্যাল মিডিয়াতে। আমার মুল উদ্যেশ্য হচ্ছে, শিক্ষার্থীদের কে ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে জানানো। তাদের কে ইন্ডাস্ট্রি এর ব্যাপারে সহায়তা করা।
এর বাইরে আপনি চাইলে আমার নিজের ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্স এর সিরিজ ব্লগ পড়তে পারেন এই লিংকে। এই সিরিজে আমরা ফিচারড করেছি একবারে ফ্রেশ ইঞ্জিনিয়ার বা হবু ইঞ্জিনিয়ারদের। ফ্রেশ ব্লাড যারা ট্রেন্ড জানে, যারা আপডেটেড তথ্য জানে তাদের সাথে কথা বলেছি।
One thought on “আমি সুমাইয়া ইসমাইল, স্কুল শিক্ষিকা, আমি যেভাবে কাজ করি!”