ইশরাত জাহান উর্মি আমার আগের পরিচিত ছিলেন। ক্যারিয়ার পোর্টাল এবং রিহ্যাব স্যার এর মাধ্যমে আমরা একসাথে কিছু কাজ করেছি। কথাও বলেছি কয়েক বার। এ কারনেই ইশরাত জাহান থেকে এই ইন্টারভিউ নিতে বেগ পেতে হয় নি।

প্রথমে সোস্যাল মিডিয়াতে নক দিয়ে জানালাম ইন্টারভিউ নিতে চাই। এর পর কয়েক ধাপে প্রশ্ন দেয়া, উত্তর এর তাগাদা দেয়া এবং উত্তর নেওয়া। এর পর ফাইনাল মোডিফাই, বাংলায় ট্রানশ্লেশন করে আরেকবার রিভিউ করে পাবলিশ করা হলো। এই ব্লগের সময়ে অনেক জালিয়েছি, কিন্তু ইশরাত একবারের জন্য বিরক্ত হন নি।

ইশরাত উর্মি এই মুহুর্তে কাজ করছেন আইবস লিমিটেডে, ইউআই/ইউএক্স ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে। সাক্ষাৎকার সিরিজ এর প্রথম পর্বের বিস্তারিত জানব ইউআই/ইউএক্স ইঞ্জিনিয়ার ইশরাত উর্মি কে নিয়ে!

অভিজ্ঞতা শেয়ারিং এর এই পর্বে আমরা কথা বলব, যারা ইন্ডাস্ট্রিতে একবারে নতুন, কেবল ক্যারিয়ার শুরু করেছেন তাদের সাথে। তাদের থেকে জানার চেষ্টা করব স্টাডি থেকে জব এ ট্রানজেকশন নিয়ে বিস্তারিত। এই সিরিজ এর নাম করা হয়েছে, অনেক আগের একটা ব্লগ সিরিজ এর নাম থেকে। আর এই সিরিজে তথা-কথিত ফেমাস কেউ থাকবেন না।

শুরতেই জানতে চাই, কেমন আছেন আপনি? আর বর্তমানে প্যান্ডমিক এর কারনে জীবন কেমন যাচ্ছে?

আমি ভালো আছি। ভালোই যাচ্ছে সময়, চাকরি করা, নিজের স্বপ্ন আর এগি যাওয়ার লড়াই সময় কাটাচ্ছি। প্যান্ডমিক এর সাথে আমরা অনেকটা মানিয়ে নিয়েছি। এখন আমরা দ্যা নিউ নরমাল লাইফে চলে এসেছি!

আপনার সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু বলুন?

আমি ইশরাত জাহান, UI/UX ডিজাইনার হিসেবে কাজ করছি আইবস লিমিটেডে । এটা আকিজ গ্রুপের সিস্টার কনসার্ন। পড়াশোনা শেষ করেছি ঢাকার একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২০ সালে। ২০১৮ সালে আমি প্রথম গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা শুরু করি গুগোল-ইউটিউব থেকে।

২০১৯ সালে আমি প্রথম চাকরিতে জয়েন করি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে। কিছু ফ্রিল্যান্স প্রজেক্ট করেছি। এর পর আমি UI/UX ডিজাইন শুরু করি।

আপনার দৈনিক ঘুমানোর সময়সূচি কেমন?

আমি সাধারণত ১২টার দিকে ঘুমিয়ে পড়ি আর সকাল ৬.৩০ এ ঘুম থেকে উঠি। তবে ছুটির দিনগুলোতে এই নিয়ম মানা হয় না।

চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার মুল বাধা কি ছিল?

চাকরিতে আবেদন শুরু করার পর অনেক গুলো রিজেকশন ছিল। সেই রিজেকশন গুলো মেনে নিয়ে নিজেকে মোটিভেটেড করা টা সব থেকে বেশি কঠিন ছিল। দেখা যেত, প্রতিটি রিজেকশন এর পরে আবার নতুন করে ভাবতে হত। সমস্যা গুলো নিয়ে চিন্তা করা লাগত এবং নিজেকে প্রস্তুত করতে হত। এটা নিজ থেকেই করা লাগত আমার।

ইশরাত জাহান, UI/UX ডিজাইনার

ডেভেলপারদের সাথে আপনার সম্পর্ক কেমন?

খুবই ভালো সম্পর্ক। বিশেষ করে নতুন চাকরিতে জয়েন করার পরে সম্পর্ক আরও ভালো হয়েছে। একটা কথা উল্লেখ করি, UI/UX ডিজাইনার এর পরের ধাপেই কিন্তু একজন ডেভেলপার কাজ করেন। আমরা সব সময় ডেভেলপারদের সাথে আলোচনা করে কাজ করে থাকি।

ইউনিভার্সিটি এবং জব লাইফ এর মধ্য পার্থক্য কি?

ইউনিভার্সিটি লাইফে সাধারণত ট্রেডিশনাল বুকিষ্ট স্টাডি করতে হয়। এখানে রিয়েল লাইফ তেমন কাজ হয় না। এটা জব লাইফ এর সম্পুর্ন বিপরীত। জব লাইফে রিয়েল লাইফ চ্যালেঞ্জ এর সাথে পরিচিত হওয়া যায়। এখানে চ্যালেঞ্জ থাকে, আনসার্টেইন্টি থাকে।

কবে কখন কিভাবে আপনি ডিজাইনের জগতে আসেন?

২০১৮ সালে গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা শুরু করি সম্পুর্ন নিজের চেষ্টায়। তখন আমি অনলাইনের বিভিন্ন রিসোর্স ব্যাবহার করে শিখতাম। পরের বছর প্রথম চাকরিতে জয়েন করি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর। কিছু ফ্রিল্যান্স প্রজেক্ট করি এই সময়ের মধ্য। আর এর পর ফাইনালি UI/UX ডিজাইনার হিসাবে যুক্ত হই।

কোথায় থেকে আপনি প্রতিদিন ডিজাইন করার উৎসাহ পান?

মুল উৎসাহ টা নিজের থেকেই পাই আমি। কারন, এই কাজটা আমি এনজয় করি অনেক। এর বাইরে বর্তমান সময়ে সোস্যাল মিডিয়া এবং ইন্টারনেট ওয়ার্ল্ড এর সব যায়গা গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কিত কাজ থাকে। যেখানে যখন কোন ভালো কাজ দেখি, ফেজবুক বা গুগোল এ যদি কোন ভালো কাজ দেখি, সেটা থেকে ইনিস্পায়ার হই।

ডিভাইস ছাড়াও সব সময় সাথে থাকে এমন কিছুর নাম বলুন?

একটা কলম থাকে সাধারণত। যেহেতু, ডিজাইনিং এ শুরুতে আমার অনেক স্কেচ করা লাগে। আর মেকআপ তো সাথে থাকেই। এমনকি কলম না থাকলেও মেকআপ ঠিকিই থাকে 🤣 🤣 🤣

ইশরাত জাহান, UI/UX ডিজাইনার

আপনার জীবনের টাইম সেভিং শর্টকাট অথবা লাইফ হ্যাক কি?

আমার কাছে লাইফ হ্যাক হচ্ছে, ফেইলুর নিয়ে পড়ে না থাকা। যখন কোন কিছুতে ফেইল করছি, আবার শুরু করেছি। সমস্যা সমাধানের অল্টারনেটিভ খুজে বের করেছি। একটা সমস্যা এক ভাবে সমাধানে ফেইল হলে, অন্য কি কি ভাবে সমাধান করা যায় সেটা নিয়ে কাজ করেছি। পজেটিভ ভাবে লেগে থাকা, পজিটিভ থিংকিং আমার অনেক সময় সেভ করেছে।

যদি ভবিষ্যতে কোন স্বপ্ন বা ইচ্ছা থেকে থাকে তবে সেটি কী নিয়ে?

ইউএক্স রিসার্চার হিসাবে গুগোল, ফেজবুক বা এ রকম যায়ান্ট কোম্পানিতে দায়িত্ব নেয়ার স্বপ্ন দেখি। সম্প্রতি বাংলাদেশি কোম্পানি অলজো খুব ভালো করছে। সুযোগ পেলে অলজোতে কাজ করার ইচ্ছা আছে।

কাজ করার সময় আপনি কোন ধরনের গান শুনতে পছন্দ করেন?

সত্যি কথা বলতে, কনসেপ্ট নিয়ে চিন্তা করার সময়ে আমি গান শুনি না। এতে করে আমার মনযোগ নষ্ট হয়। কিন্তু যখন কনসেপ্ট রেডি হয়ে যায়, তখন মুডের উপর ডিপেন্ড করে সব ধরনের গান শুনে থাকি। গান শুনতে শুনতে ডিজাইন করে থাকি।

মেয়েদের তো অনেক রাগ থাকে! আপনি রাগ হলে কি করেন?

আমার বেশি রাগ উঠলে, কাছের কারও সাথে শেয়ার করে রাগ কমিয়ে ফেলি। পরামর্শ মেনে চলি আর খুব একটা উলটা পালটা কাজ করি না।

দিনের ঠিক কোন সময়ে আপনি খুব মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে পারেন?

ছুটির দিন গুলোতে বাসায় থাকলে, সন্ধার পরে আমি খুব ভালো কাজ করতে পারি। আর অফিস এ সাধারণত সারাদিন খুব ভালো কাজ হয়। তবে সকালের দিকে এনার্জেটিক কাজ বেশি হয়ে থাকে।

প্রতিদিন আপনার কাছে এমন কী মনে হয়, যে আপনি সবার থেকে আলাদা?

আমি যদি কোন কাজ না পারি, বা কাজ টা আমার অভিজ্ঞতা না থাকে, তবুও আমি ভয় পাই না। আমি শিখে নিতে পারি দ্রুত। কারও কাছ থেকে কিছু শেখা বা জানার জন্য প্রশ্ন করতে আমি লজ্জা পাই না। এটাই হয়ত আমার ইউনিক স্টাইল, এখানেই আমি অন্য ১০ জন মেয়ের থেকে আলাদা।

এমন কোন বই বা চলচিত্রের নাম বলতে পারেন যেটা সবার পড়া বা দেখা উচিত?

আমি সেভাবে কোন মুভি বা বই এর কথা রেকমেন্ড করতে পারছি না। কারন আমি নিজেই সেভাবে বই পড়ি না। আর মুভির সাথে ডিজাইন এর সম্পর্ক থাকতে পারে কিন্তু আমি মনে করি, মুভি দেখার সময়ে মুভির মত করেই দেখা উচিৎ

কোন ডিজাইন টুলস বা সফটওয়্যার ছাড়া আপনার চলা প্রায় অসম্ভব এবং কেন?

এডব ইলাস্ট্রেটর। কারন আমি যা ই করি না কেন, ইলাস্ট্রেটর ব্যাবহার করতে হয় ভেক্টর বা আইকন মোডিফিকেশন করার জন্য। এ কারনেই, এডব ইলাস্ট্রেটর ছাড়া আমার চলা প্রায় অসম্ভব।

আপনি যখন কোন ডিজাইন করার জন্য মনস্থির করেন তখন কিভাবে শুরু করেন?

প্রথমেই সার্চ করে দেখি অনলাইনে। ইনিস্পাইরেশন নিতে রিসার্চ করি, অন্যর কাজ দেখি। এর পর আমি কনসেপ্ট ফাইনাল করি। এর পর আমি স্কেচ করি। স্টেপ বাই স্টেপ আগাতে আমি পছন্দ করি।

ইউনিভার্সিটি এর পড়া শেষ কিন্তু কোন স্কিলস নেই, তাদের জন্য কি পড়ামর্শ দিবেন?

পরামর্শ হচ্ছে, যদি আইটি সেক্টরেই থাকতে চান, তাহলে দেরি না করে একটা ক্যাটাগরি ফোকাস করুন। এর পর সেই ক্যাটাগরির জন্য কি কি জানতে হবে সেটা ফিগার করুন আর ফাইনালি শেখা শুরু করুন। ভার্সিটি শেষ হলেই সব শেষ এমন কোন কথা নেই। মনে রাখবেন, ইট নেভার টু লেট টু স্টার্ট লার্নিং।

আপনার ইউআই/ইউএক্স ইঞ্জিনিয়ারিং জীবনে এখন পর্যন্ত সব থেকে বড় অর্জন কোনটি?

ইশরাত জাহান, UI/UX ডিজাইনার

লাস্ট ডিসেম্বর এ আমি আমার ক্যারিয়ার ইউআই/ইউএক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এ সুইচ করি! আমি যেখানে জব করছি এখানে ইম্পয়িদের এটেন্ডেন্স মেইন্টেইন এর জন্য একটা মোবাইল এপ লঞ্চ করা হয়েছে যেটার ইঞ্জিনিয়ার আমি। এর বাইরে, সম্প্রতি আমি বিবিসি এ ফিচার্ড হয়েছি। তোমার ব্লগে ইন্টারভিউ দিচ্ছি হাহা।

আপনার কাছে গুণীজনদের কাছ থেকে পাওয়া এখন পর্যন্ত সেরা উপদেশ কোনটি মনে হয়েছে?

কোন সাক্সেস পেয়ে গেলে মানুষ কমফোর্ট জোন পেয়ে যায়। আর প্ররিশ্রম করা বাদ দিয়ে দেয়। কিন্তু সেটা করা যাবে না। কমফোর্ট জোনে থেকেও চ্যালেঞ্জিং কিছু চেষ্টা করে যেতে হবে। তাহলে নিজেকে ভালো অবস্থায় নিয়ে যাওয়া যাবে।

বিশ্ববিদ্যালয় লাইফে ফেরত যেতে পারলে কোন কাজটি করতেন আর কোন কাজটি করতেন না?

প্রতি সেমিস্টারে যত ক্রেডিট অফার করে, সব ক্রেডিট নিয়ে নিতাম প্রতি সেমিস্টার এ। কারন, একটা সেমিস্টারে কম ক্রেডিট নেয়ার কারনে খুব সমস্যা হয়েছিল। সেই সমস্যা সমাধান করতে ১ বছর অতিরিক্ত সময় লেগে যায় আমার গ্রাজুয়েশন শেষ করতে। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, প্রজেক্ট গুলো আরও মনযোগ দিয়ে করতাম।

যেকোনো জটিল পরিস্থিতিতে নিজের কাজ করার মন মানসিকতা ঠিক রাখার জন্য আপনি কী করেন?

নিজেকে প্রেশার লেস ভাবার চেষ্টা করি। কারন মাইন্ড প্রেশারে রেখে ক্রিয়েটিভ কাজ করা যায় না। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, ডেডলাইন মিট করলে কি হবে সেটা ভেবে নিজেকে মোটিভেট করে থাকি।

যারা কম্পিউটার সাইন্স এ লেখা-পড়া করছে কিন্তু ডিজাইনার হতে চায়, তাদের জন্য কি পরামর্শ দিবেন?

তাদের জন্য বলব যে, ডিজাইনে আসার আগেই ইনকাম এর চিন্তা করা যাবে না। ইনকামের চিন্তা দূরে রেখে ডিজাইন কে প্রায়োরিটি দিয়ে ডিজাইন শিখতে হবে। এডব এর টুলস গুলো আয়ত্ব করার সাথে সাথে প্রচুর ডিজাইন দেখতে হবে। প্র্যাক্টিস করতে হবে। অনেক অনেক কাজ করে যেতে হবে। তাহলে কাজের মাধ্যমেই এক সময় ডিজাইন এর স্কিল বাড়বে।

আপনার মোবাইল এবং কম্পিউটার ছাড়া এমন কী ডিভাইস ব্যাবহার করেন যেটা ছাড়া আপনি থাকতে পারবেন না?

হেডফোন এবং ঘড়ি। এই দুটো ডিভাইস আমার সাথে সব সময় থাকে সাধারণত।

আপনি যদি অলজো (ওয়ার্ল্ড এর নতুন রেভুলেশনারি সফটওয়্যার কোম্পানি) জন্য কোন অ্যাপস ডিজাইন করেন তবে সেটি কী হবে এবং কেন?

সম্প্রতি সময়ে অলজো খুব ভালো করছে। দেশীয় একটা কোম্পানি এত দ্রুত এভাবে ভালো করবে সেটা কেউ ভাবেও না। এই ব্যাপারে আরও সারপ্রাইজিং ব্যাপার হচ্ছে, আমি অলজো এর ফাউন্ডারদের দেখিছি খুবই ইয়ং। তবে তাদের স্ট্যাটেজি অন্য ট্রেডিশনাল কোম্পানি থেকে আলাদা।

এবারে আসি কাজের ব্যাপার। সুযোগ পেলে অবশ্যই আমি চাইব তাদের ওয়েব সাইট এর UI/UX ডিজাইনার হিসাবে ডিজাইন করার। কারন এটা হবে আমার এবং কোম্পানির জন্য পার্ফেক্ট ম্যাচ।

আপনার ব্যাপারে একটা সিক্রেট বলুন যেটা অন্যরা জানে না এখনও-

যে কোন ইস্যু নিয়ে নিজের সাথে নিজে কথা বলি, আলোচনা করি।

গালিব নোটস এর পাঠকদের জন্য কিছু বলুন-

সকলের জন্য, বিশেষ করে মেয়েদের জন্য, যারা আইটি সেক্টরে কাজ করতে চায়, তাদের জন্য এটা। যারা আইটিতে কাজ করতে চায়, তাদের কোন ভাবেই ভয় পাওয়া উচিৎ না। শুরু করে দেয়া উচিৎ। শুরু করলেই রাস্তা পাবেন, শুরু করলেই ভয় কেটে যাবে।

ইশরাত জাহান UI/UX ডিজাইনার সম্পর্কিত ইন্টারভিউটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনি নিজে বা আপনার পরিচিত কারও ইন্টারভিউ প্রকাশ করতে চাইলে, আমাকে নক করতে পারেন সোস্যাল মিডিয়াতে। আমার মুল উদ্যেশ্য হচ্ছে, শিক্ষার্থীদের কে ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে জানানো। তাদের কে ইন্ডাস্ট্রি এর ব্যাপারে সহায়তা করা।

এর বাইরে আপনি চাইলে আমার নিজের ইন্টারভিউ এক্সপেরিয়েন্স এর সিরিজ ব্লগ পড়তে পারেন এই লিংকে। এই সিরিজে আমরা ফিচারড করেছি একবারে ফ্রেশ ইঞ্জিনিয়ার বা হবু ইঞ্জিনিয়ারদের। ফ্রেশ ব্লাড যারা ট্রেন্ড জানে, যারা আপডেটেড তথ্য জানে তাদের সাথে কথা বলেছি।

0Shares
মজার ঘটনা, galibnotes Previous post চাকরি নিয়ে টুকি টাকি মজার ঘটনা ২০২১
Next post ইটস নট মানি – ইটস দ্যা মেকানিজম অফ মানি

3 thoughts on “আমি ইশরাত জাহান, UI/UX ডিজাইনার, আমি যেভাবে কাজ করি!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ