ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিতে কি কি চাকরি করা যায়? তা নিয়ে আমাদের অনেকের অনেক ধরনের কৌতূহল আছে বলাই চলে।
আমাদের দেশে ওয়ার্ডপ্রেস বেজড কোম্পানির সংখ্যা অনেক বেশি।
এই কোম্পানিগুলোতে কম্পিউটার সাইন্স থেকে যারা গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেছে অথবা কম্পিউটার সাইন্সে যারা লেখাপড়া করছে তাদের ফিউচারে ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারে।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের অনেকে জানেই না যে ওয়ার্ডপ্রেস এর মধ্যে কি কি কাজের সুযোগ রয়েছে?
বিশেষ করে যারা নন টেকনিক্যাল সাইডে রয়েছেন তারা মনে করে থাকেন যে ওয়ার্ডপ্রেস মনে হচ্ছে ড্রাগ এন্ড ড্রপ সিস্টেম।
এখন ওয়ার্ডপ্রেস মানে হচ্ছে ড্রাগ এন্ড ড্রপ সিস্টেম কিন্তু সেটি হচ্ছে ইউজারদের জন্য।
ইউজারদের জন্য ড্রাগ এন্ড ড্রপ সিস্টেম সিস্টেম তৈরি করার জন্য ব্যাক এন্ড পেছনের অংশে কিন্তু আমাদের অনেক মানুষের কাজ করতে হয়।
কম্পিউটার সায়েন্স স্টুডেন্টদের যা যা করা উচিৎ!
অনেক ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ করতে হয়,অনেক ডেভলপারদের কাজ করতে হয়,ডিজাইনারদের কাজ করতে হয়।
এই যে ব্যাক এন্ড এ যারা কাজ করে থাকেন তাদের কি কি কর্মক্ষেত্র রয়েছে? ওয়ার্ডপ্রেস আপনি কিভাবে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন সেসবের বিস্তারিত নিয়েই আজকের পর্ব।
ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন ডেভলপার হিসেবে কাজ করতে পারেনঃ
আমরা যতগুলো প্রোডাক্ট দেখে থাকি এবং বড় বড় কোম্পানি দেখে থাকি তারা কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন এর উপর বেসিস করে গড়ে উঠেছে।
এখন এই প্লাগিন ডেভেলপমেন্ট এর উপর আবার ভাগ করা রয়েছে। ফ্রন্ট এন্ড ডেভলপার,জাভাস্ক্রিপ্ট ডেভলপার, ব্যাক এন্ড ডেভলপার।
স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম করা যায় কিভাবে?
যদি ব্যাক এন্ড এ কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে ভালোমতো পিএইচপি জানতে হবে,জাভাস্ক্রিপ্ট জানতে হবে।
এপিআই সিস্টেম জানতে হবে এবং ওয়ার্ডপ্রেস যে ডেভলপিং সিস্টেম রয়েছে সেটি জানতে হবে। ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপমেন্ট ইনভারমেন্ট যেভাবে কাজ করে সেগুলোর ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে হবে।
যদি আপনি ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট এ কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে জাভাস্ক্রিপ্ট জানতে হবে,এইচটিএমএল,সিএসএস জানতে হবে এবং ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে কাজ করতে হয় সেটাও জানতে হবে।
আর যদি আপনি ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট শুধুমাত্র জাভাস্ক্রিপ্ট ডেভলপার হিসেবে কাজ করতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে আপনাকে জাভাস্ক্রিপ্ট জানতে হবে।
রিসেন্টলি আমি অনেক কোম্পানি কে দেখেছি তারা node.js ডেভলপার হেয়ার করছে। বেসিক্যালি node.js ডেভলপার যারা রয়েছে তারা সামনে এবং পিছনে দুই জায়গায় কাজ করে থাকে।
কম্পিউটার সাইন্সে নন-মেজর যে যে কোর্স করা লাগে
ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভলপার হিসেবে কাজ করতে পারেনঃ
প্লাগিন ডেভলপারের পরে আসে থিম ডেভোলপমেন্ট। ওয়ার্ডপ্রেসের একটি বড় অংশই ওয়ার্ডপ্রেসের সবচেয়ে বড় বড় কোম্পানিগুলো কিন্তু থিম ডেভেলপার হিসেবে তাদের কাজ শুরু হয়েছিল।
যদিও রিসেন্ট ট্রেন্ড হচ্ছে বেশিরভাগ কোম্পানির প্লাগিন ডেভেলপমেন্ট করে থাকে,তার পরেও থিম ডেভলপাররা চাহিদা কিন্তু এখন অনেক বেশি রয়েছে।
আপনি থিম ডেভেলপার হিসেবে কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে চাকরি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেসের থিম ডেভেলপমেন্ট জানতে হবে।
কিভাবে ভালো কম্পিউটার প্রোগ্রামার হওয়া যায়?
পাশাপাশি পিএইচপি জানতে হবে,এইচটিএমএল,সিএসএস জানতে হবে। কিভাবে আপনারা যে টেকনিক্যাল প্রবলেম গুলো নিয়ে কাজ হয়? টেমপ্লেট কিভাবে কাজ হয় সেগুলো নিয়ে জানতে হবে।
মোটকথা আপনাকে থিম বানানো পারতে হবে। স্ট্যান্ডিং কোডিং সিস্টেম জানতে হবে।
যদি আপনি তা শিখতে পারেন তাহলে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট বেজড কোম্পানিগুলোতে চাকরি করতে পারবেন।
ওয়াডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে আরেকটি কাজের সুযোগ হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার।
কম্পিউটার সাইন্সে পড়ে ফেসবুক হ্যাক শেখা যায়?
সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ও সুযোগ রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিতঃ
অনেক জায়গায় এই ওয়ার্ডপ্রেস সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার দেরকে হ্যাপিনেস সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার বলা হয়ে থাকে।
যেহেতু মেইনলি ওয়ার্ডপ্রেস এন্ড ইউজাররা যারা ব্যবহার করে থাকে তাই অনেক টেকনিক্যালি অনেক ইসু হয়ে থাকে।
নন-টেকনিক্যাল পার্সোনাল সহজে অনেক কিছু ধরতে পারে না। তাদেরকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলো ওয়ার্ডপ্রেস সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার হায়ার থাকে।
বেসিক্যালি সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার এর কাজ হচ্ছে টেকনিকেল যে বিষয়গুলো ক্লায়েন্টরা বুঝতে পারেনা বা যারা বুঝতে পারে না তাদেরকে সেই জায়গাগুলোতে সহায়তা করা।
ওয়েবসাইটে কোন ইস্যু আসলে সেই ইস্যু সলভ করে দেওয়া বা তাদেরকে টেকনিক্যালে সহায়তা করা।
এর বাইরেও বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেমন ডকুমেন্টেশন রয়েছে সেই জায়গাগুলোতে হ্যাপিনেস ইঞ্জিনিয়াররা অথবা সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার সাপোর্ট দিয়ে থাকে।
প্রোগ্রামিং ইন্টারভিউ ফেইলর হওয়ার কারন কি?
কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ইঞ্জিনিয়ার হতে পারেন ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানি তেঃ
ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে পরে যে কর্ম ক্ষেত্রে রয়েছে সেটি হচ্ছে কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ইঞ্জিনিয়ার।
প্রতিটি রিলিজের আগে বিশেষ করে প্লাগিন রিলিজের আগে কোয়ালিটি চেক করতে হয়। যেহেতু নরমালি একটা প্লাগিন,পপুলার একটা প্লাগিন অনেক বেশি ইউজার হয়ে থাকে।
কাজেই যেগুলো রিলিজের আগে যদি কোনো ইস্যু হয়ে থাকে,রিলিজের পর যদি ওই ইস্যু থেকে যায় তাহলে ওই প্রোডাক্টের রেপুটেশন যেমন নষ্ট হয়,একইসাথে কম্পানি আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে থাকে।
এ কারণে ওয়াডপ্রেস কোম্পানিগুলো প্লাগিন রিলিজের আগে ভালোমতো কিউ এন এ করে থাকে।
এ কারণে ওয়াডপ্রেস কোম্পানিগুলো কিন্তু রেগুলার বেসিসে কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ইঞ্জিনিয়ার হায়ার করে থাকে।
বিশেষ করে বড় কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট রিলিজের আগে ভালোমতো কিউ এন এ করা ছাড়া কখনো রিলিজ করা হয় না।
কাজে আপনি যদি কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স এর বিষয়ে আগ্রহী হন তাহলে ওয়াডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে এখন চাকরি করতে পারবেন।
দেশে বসেই বিদেশি রিমোট জব করবেন যেভাবে!
প্রডাক্ট ম্যানেজার হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানি তে চাকরি করতে পারেনঃ
ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানীগুলোতে বিশেষ করে প্রডাক্ট দেশী কোম্পানিগুলো রয়েছে সেখানে আপনি প্রোডাক্ট ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতে পারবে।
এই ক্ষেত্রে আপনাকে প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্টের যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলো ভালোমতো জানতে হবে।
হয়তো আপনারা ইতিমধ্যে জানেন যে একজন প্রোডাক্ট ম্যানেজার সে ডেভলপার ডিজাইনার এবং কোম্পানির মধ্যে ব্রিজ হিসেবে কাজ করে।
আপনি যদি এই বিষয়গুলো মেইনটেইন করে সবার মধ্যে লিংকিং হিসেবে কাজ করতে চান এবং ভালো প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট এ লিড দিতে চান সেই ক্ষেত্রে প্রোডাক্ট ম্যানেজার রোল আপনার ক্ষেত্রে বেস্ট রোল হতে পারে।
ক্যাম্পাস এম্বাসেডর বা অর্গানাইজেশন এর কাজ কি?
ওয়ার্ডপ্রেস প্রডাক্ট ডিজাইনারঃ
ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে আরেকটা চাহিদা সম্পন্ন পোস্ট হচ্ছে প্রডাক্ট ডিজাইনার।
যে কোন প্রোডাক্ট আরএনটি করার পরে সবার প্রথমে চলে আসে প্রোডাক্ট ডিজাইনারের কাছে এবং প্রোডাক্ট ডিজাইনার সেটা ভিউজ এনালাইজ করে।
প্রথমত স্কেচ করে এবং স্কেচ করার এই কাজটি একজন ডিজাইনার করে থাকে।
তাই আপনি যদি এক্সপেরিয়েন্সড গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে থাকেন,প্রডাক্ট ডিজাইনার রুলের জন্য বিভিন্ন ওয়াডপ্রেস কোম্পানিতে এপ্লাই করতে পারেন।
এই ক্ষেত্রে আপনার জন্য টিপস হচ্ছে প্রডাক্ট ডিজাইনার হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিতে ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে কাজ করে ওয়ার্ডপ্রেসের যে বেসিক ব্যাপারগুলো রয়েছে।
সেগুলোর ব্যাপারে জেনে নিবেন। এতে করে আপনার ক্যারিয়ারের আরো অনেক বেশি সহায়ক হবে।
কম্পিউটার সায়েন্স এ ভর্তির পর যা যা ভুলেও করবেন না!
রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট এ কাজ করতে পারেনঃ
ওয়াডপ্রেস কোম্পানিগুলো অনেক বেশি হাই সেলারি দিয়ে হাই স্কিলড ইঞ্জিনিয়ার হায়ার করে থাকে রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর জন্য।
যেহেতু সব সময় এই ধরনের ইন্ডাস্ট্রি অনেক বেশি কম্পিটিটিভ তাই ওয়ার্ডপ্রেস ইন্ডাস্ট্রিও কম্পিটিটিভ।
এখানে কোম্পানি কিন্তু কোন একটা প্রোডাক্ট রিলিজ করার আগে ভালোমতো আরএনটি করে থাকে তাই কোম্পানিগুলোর রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার হায়ার করে থাকে।
আপনি যদি হাইলি কোয়ালিফাইড ইঞ্জিনিয়ার হন সে ক্ষেত্রে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে আরএনটি পজিশনের জন্য এপ্লাই করতে পারেন।
ওয়ার্ডপ্রেস এলিমেন্টর ইঞ্জিনিয়ারঃ
ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে আরেকটি পজিশন হচ্ছে এলিমেন্টর ইঞ্জিনিয়ার।যেহেতু এলিমেন্টের অনেক বেশি পপুলার এবং বেশিরভাগ ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে এলিমেন্টারি রিলেটেড অনেক কাজ থাকে।
এই কোম্পানিগুলো এলিমেন্টর এর পার্ট বিশেষভাবে হ্যান্ডেল করার জন্য,কোয়ালিটি মেইনটেইন করার জন্য এলিমেন্টারি ইঞ্জিনিয়ার হায়ার করে থাকে।
যেকোনো প্রডাক্টের এলিমেন্ট যে পার্ট রয়েছে সেই পার্টটুকু হ্যান্ডেল করে থাকে।
আপনি যদি এলিমিনেটর দিয়ে কাজ করতে কমফোর্ট ফিল করেন তাহলে এলিমেন্টর ইঞ্জিনিয়ারিং পদে কাজ করার জন্য বিভিন্ন ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিতে এপ্লাই করতে পারেন।
মজার ব্যাপার হচ্ছে এলিমেন্টারি ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করার জন্য যে আপনার খুব বেশি কোডিং দক্ষতা দরকার রয়েছে সেটি কিন্তু খুব বেশি ভালো নয়।
ডেটা সায়েন্স,মেশিন লার্নিং এর ফিউচার কি?
ইউআইইউ এক্স ডিজাইনার বা ইউআইইউ এক্স ডেভলপারঃ
ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে আরেকটি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন কাজ হচ্ছে ইউআইইউ এক্স ডিজাইনার বা ইউআইইউ এক্স ডেভলপার।
দেখুন ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলো যখন থিম বানিয়ে থাকে বানানোর সবার প্রথম স্টেপ হচ্ছে থিম এর জন্য ডিজাইন করতে হয়।
থিম ডিজাইন কারা করে? সাধারণত ইউআইইউ এক্স ডিজাইন এই ধরনের ডিজাইন করে থাকে।
আপনি যদি ইউআইইউ এক্স দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে ওয়াডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে এই পজিশনের জন্য এপ্লাই করতে পারেন।
বাংলাদেশে ওয়েব ডেভেলপার দের বেতন কত
ওয়াডপ্রেস টেকনিক্যাল কনটেন্ট রাইটিংঃ
যেকোনো ওয়াডপ্রেস কোম্পানিতে আরেকটি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন কাজের পদ হচ্ছে টেকনিক্যাল কনটেন্ট রাইটিং।
যেহেতু ওয়ার্ডপ্রেস এর প্রোডাক্ট গুলো ই এন্ড ইউজার,সিঙ্গেল ইউজার রা ব্যবহার করে থাকে কাজেই টেকনিক্যাল বিষয়গুলো এক্সপ্লেন করার জন্য অনেক বেশি কনটেন্ট রাইটার এর প্রয়োজন।
তাই বেশিরভাগ কোম্পানি কনটেন্ট এক্সপ্লেনেশন এর জন্য কনটেন্ট রাইটার হায়ার করে থাকে।
যদি আপনি টেকনিকেল কনটেন্ট রাইটার পজিশন এর জন্য এপ্লাই করতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যাসিক জানতে হবে। পাশাপাশি এইচটিএমএল সিএসএস জানতে হবে।
পাশাপাশি জানতে হবেঃ কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস এর পেজ তৈরি করতে হয়?
কিভাবে কাস্টমাইজ করতে হয়? ব্যাক এন্ডে কিভাবে ড্যাশবোর্ড কাজ করে?
প্লাগিন থিম কিভাবে ইন্সটল করতে হয় এ ধরনের বেসিক জিনিস যদি আপনি জানেন এবং সর্বশেষ যদি আপনি টেকনিক্যালে কন্টেন্ট লিখতে পারেন।
তাহলে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে টেকনিকেল কনটেন্ট রাইটার এর জন্য এপ্লাই করতে পারেন।
চাকরি পাই না সমস্যা কোথায়?
ওয়াডপ্রেস কোম্পানি ডিজিটাল মারকেটার হায়ার করে থাকেঃ
যেমন ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলো কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটার হায়ার করে থাকে। ডিজিটাল মার্কেটিং মধ্যে যে ভাগ ভাগ করা থাকে কপিরাইটিং রয়েছে,ব্যাক লিংক তৈরি করার রয়েছে।
এছাড়া আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং রয়েছে এগুলোর জন্য রেগুলার বেসিস এ তারা হায়ার করে থাকে।
এর বাইরে ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলো কিন্তু রিসারস অ্যাডভান্স টেকনোলজি গুলোতে,মডার্ন টেকনোলজি গুলোতে কাজ করছে।
আর মেশিন লার্নিং,ডাটা সায়েন্স এর মত টেকনোলজি গুলোতে কাজ করছে এবং এই সেক্টর গুলোতেও কিন্তু অনেক এম্প্লইয়ার হায়ার করছে।
রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?
আমি রিসেন্টলি দেখলাম দেশে অনেক পপুলার কোম্পানি গুলো ডেটা সাইন্টিস্ট অথবা মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ারিং হায়ার করা শুরু করেছে।
আরে আপনি যদি এই বিষয়গুলোতে দক্ষ হয়ে থাকেন সেই ক্ষেত্রে আপনি ট্রেডিশনাল কোম্পানিগুলোর সঙ্গে সঙ্গে ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানিগুলোতে এপ্লাই করার সুযোগ পেতে পারেন।
ওয়ার্ডপ্রেস ইকোসিস্টেম অনেক বড় এবং এগুলোর যে কর্ম ক্ষেত্রে রয়েছে সেগুলো অনেক বড়।
একটা ব্লগে সবকিছু ডিসক্রাইব করা এককভাবে সম্ভব নয়।
আমি চেষ্টা করব পরবর্তী তে সিরিজ আকারে ইন্ডিভিজুয়াল ক্যারিয়ার নিয়ে সেগুলোর জন্য কিভাবে প্রিপেয়ার হবে,সেগুলোর স্যালারী স্ট্রাকচার কেমন।
ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি?
সেগুলোর জন্য কোন কোম্পানিতে অপেনিং রয়েছে সেগুলো নিয়ে আমি বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করব। এর পরও যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না।
পাশাপাশি আমাদের ইউটিউব চ্যানেল ফলো করতে ভুলবেন না।