বাংলাদেশে ওয়েব ডেভেলপার দের বেতন কত এ ধরনের প্রশ্ন আমরা প্রায় ই করে থাকি।
আমরা আজকের ব্লগে কথা বলবো ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপার অথবা ওয়েব ডিজাইনারদের সালারি স্ট্রাকচার নিয়ে।
আপনারা যারা তৃতীয় বর্ষ এবং চতুর্থ বর্ষ রেস্টুডেন্ট রয়েছেন অথবা যারা ফ্রেশ গ্রাজুয়েট হয়েছেন অথবা যারা ভবিষ্যতে ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চান।
তাদের জন্য আছে ব্লগটি খুবই স্পেশাল একটি ব্লগ।
ফ্রেশার হিসাবে যে ভুল কখনো করবেন না
এই ব্লগের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন,আপনাদের গ্রাজুয়েশন শেষ করার পর ইমিডিয়েটলি আপনাদের স্যালারী কেমন হতে পারে।
এবং ভবিষ্যতে আপনাদের স্যালারী স্ট্রাকচার কেমন হবে এবং আপনার ক্যারিয়ারের শেষের দিকে কোন পজিশনে থেকে আপনার ক্যারিয়ার শেষ করতে পারবেন।
মূল ব্লগ শুরু করার আগে যারা এখনো জানেন না যে ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপার কাদের বলা হয় তাদের জন্য বলছি,
আপনারা যে কোন ওয়েব এপ্লিকেশন অথবা যেকোনো সফটওয়্যার ফ্রন্ট সাইটে যেই পেজটি দেখতে পারবেন,
সেই লে-আউটটি যারা বিল্ট করে থাকে তাদেরকে ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপার বলা হয়ে থাকে।
নরমালি এইচটিএমএল,সিএসএস,বুৎস্ট্রপ,জাভাস্ক্রিপ্টের সাহায্যে ফ্রন্ট এন্ড লে আউট আপনারা দেখেন সেটি ডিজাইন করা হয়ে থাকে।
অনেক কোম্পানি রয়েছে যেখানে ইউ ইউআইইউএক্স ডিজাইনার দেরকে ওয়েব ডিজাইনার ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপার বলা হয়ে থাকে,যদিও সেটি সঠিক প্রাক্টিস নয়।
চলুন এবার মুল ব্লগটা শুরু করা যাক,
জেনে নেয়া যাক ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপার এর সালারি স্ট্রাকচার কেমন এবং কত হতে পারে?
বড়লোক হতে চাইলে যা যা করা লাগবে!
ওয়েব ডেভেলপার দের স্যালারি ক্রাইটেরিয়াঃ
সালারি স্ট্রাকচার বলার আগে আপনাদের কে কিছু বেসিক ইনফরমেশন দিয়ে রাখি। যেকোনো পদের জন্য সেলারি অনেকগুলো ক্রাইটেরিয়া এর উপর ডিপেন্ড করে।
আপনার কোয়ালিটি কেমন,আপনার অবস্থা কেমন,কোন অফিসে জব করছেন,অফিসের লোকেশন কোথায় তার ওপর।
যেমন ঢাকাতে আপনি যেমন স্যালারি পাবেন সেইম পজিশন,সেম কোয়ালিটিতে ঢাকা এর বাইরে অপেক্ষাকৃত কম স্যালারি পাবেন।
আমি জানি এই ব্যাপারটি অনেকেই একসেপ্ট করবেন না তারপরের এটি একটি ধ্রুব সত্য ঘটনা
যে ঢাকার সালারি স্ট্রাকচার এবং ঢাকার বাইরের সালারি স্ট্রাকচার সামান্য তারতম্য রয়েছে যদিও এটি খুব একটা বেশি নয়।
আবার একই পজিশন এর জন্য যদি আপনি এবরোড এ জব করেন,যদি আপনি রিমোট জব করেন তাহলে কিন্তু সেলারি অনেক বেশি হতে পারে।
ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি ?
সুতরাং আমি আপনাদেরকে যে ইনফরমেশন গুলো দিচ্ছি এই ইনফর্মেশন গুলো একেবারে ফিক্স এটি কখনো বলা যাবে না।
বা কখনো এটি আপনি ভাবতে পারেন না বরং আমি আপনাদেরকে যে রেঞ্জ টি বলছি স্যালারির জন্য মোটামুটি ভাবে দেশের কোম্পানিতে এই রেঞ্জ এর মধ্যেই আপনার সালারি স্ট্রাকচার হতে পারে।
আমি ব্যক্তিগতভাবে দীর্ঘদিন ধরে ক্যারিয়ার পোর্টাল সঙ্গে কাজ করেছি,ইন্টার্নশিপের জবস ইন বাংলাদেশি গ্রুপের সঙ্গে কাজ করছি।
সেই হিসাবে আমাদের কিন্তু অনেক ভালো একটা অভিজ্ঞতা রয়েছে,আমরা কিন্তু যথেষ্ট ডাটা এনালাইসিস করার পরে এই ব্লগের বিস্তারিত লেখা শুরু করেছি।
আরেকটি কথা আমি এই যে সেলারি রেঞ্জ উল্লেখ করছি,আপনি চাইলে কিন্তু সেই সেলারি রেঞ্জের ক্রস চেক করতে পারেন।
আমাদের ফেসবুক গ্রুপ ইন্টার্নশিপের জবস ইন বাংলাদেশ গ্রুপের জব গুলোতে অথবা বিদেশস্থ বা যেকোনো ধরনের ইন্টার্নেশনাল জব সাইটস এর সাহায্যে।
রেফারেন্স ছাড়াই নন ট্র্যাডিশনালি চাকরি পাবেন যেভাবে
এন্ট্রি লেভেলে দেশিও কোম্পানি তে স্যালারি রেঞ্জ কতো হতে পারেঃ
যদি আপনি দেশিও কোম্পানিতে ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে চাকরি শুরু করেন তাহলে আপনার সেলারি হতে পারে ৪ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে।
এক্ষেত্রে লোয়ার লিমিট হচ্ছে চার হাজার এবং হাইয়েষ্ট লিমিট হয়েছে ১০ হাজার।
নরমালি যেগুলো বিগ লেভেল কোম্পানি রয়েছে সেগুলো কিন্তু আপনাকে ফ্ল্যাট ১০০০০ টাকা স্যালারি অফার করবে আপনার ইন্টার্ন প্রিয়ড এর জন্য।
আর যেই কোম্পানিগুলো আরো স্মল স্কেলে কাজ করে থাকে তারা কিন্তু আপনাকে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে সেলারি অফার করে থাকবে ইন্টার্নশিপের জন্য।
আমাদের দেশে অনেক ভুঁইফোড় কোম্পানি রয়েছে যারা ইন্টার্নশিপ এর জন্য কোন সেলারি অফার করে না বরং তারা ফ্রিতে আপনাকে আন্তরিক ভাবে কাজ করিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবে।
রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?
ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি আপনার এই ধরনের কোম্পানি সবসময় অ্যাভয়েড করা উচিত,
অনেকে রয়েছেন কম্পিউটার সায়েন্সে ভর্তি হতে চান অথবা কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করতে চান অথবা কম্পিউটার সাইন্স ক্যারিয়ারে অনেক কিছু নিয়ে হতাশায় রয়েছেন।
তাদের জন্য আমি একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলেছি যে গ্রুপের লিংক দেয়া থাকবে এখানে। সেখান থেকে জয়েন করলে আপনি আমাকে সরাসরি কোশ্চনস করতে পারবেন।
আর আপনার প্রশ্ন থেকে আপনার উপকার হতে পারে আপনার বন্ধুদের উপকার হতে পারে।
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ভালো নাকি বিএসই?
এন্ট্রি লেভেলে বিদেশি কোম্পানি তে ওয়েব ডেভেলপার দের স্যালারি রেঞ্জ কতো হতে পারেঃ
আমাদের দেশে কিছু কোম্পানি রয়েছে যারা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড অনেক বেশি কাজ করে থাকে,আরো কিছু কোম্পানি রয়েছে যারা বিদেশি কোম্পানি বাংলাদেশের ব্রাঞ্চ রয়েছে।
আপনি যদি এই ধরনের কোন কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপ এ জয়েন করতে পারেন। সেখানে আপনার সেলারি ১০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে,যেটি খুবই রেয়ার।
তবে আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনি যদি টেক কোম্পানিগুলোতে ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে জয়েন করতে চান তাহলে আপনার প্রফেশনাল স্কিলস দরকার হবে।
কারণ সেখানে আপনার বেশ কম্পিটিটিভ এর মধ্যে দিয়ে সিলেকশনের মধ্যে দিয়ে আপনাকে যেতে হবে।
কম খরচে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চান?
মিড লেভেল ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপারঃ
এবারে চলুন মিড লেভেলের ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব দেভেলোপের নিয়ে কথা বলা যাক।
ইমিডিয়েটলি গ্রাজুয়েশন শেষ করার পরে আপনি তিন ধরনের কোম্পানিতে জয়েন করতে পারেন।
ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য সেরা বেসরকারি ইউনিভার্সিটি
দেশিও ছোট স্টার্টআপ টাইপের কোম্পানিতে ওয়েব ডেভেলপার ঃ
প্রথমটা হচ্ছে আমাদের দেশেও কোম্পানি এবং ছোট ছোট স্টার্টআপ টাইপের কোম্পানি অথবা দেশের কোম্পানি যারা স্ট্রাগল করছে।
যদি আপনি এই ধরনের কোম্পানিতে জয়েন করেন তাহলে আপনার স্যালারি রেঞ্জ অনেকটাই কম হবে। সেখানে আপনাকে ১২ থেকে ১৮ হাজার টাকা স্যালারি হতে পারে।
যদি আপনার স্কিলস কিছুটা ঘাটতি থেকে থাকে অথবা কনফিডেন্সের অভাব থেকে থাকে তাহলে আপনি এই ধরনের কোম্পানিতে জয়েন করলেও করতে পারেন
কম্পিউটার সায়েন্সে পড়তে ম্যাথ,ইংরেজি নিয়ে চিন্তিত!
দেশিও টপ লেভেল কোম্পানিঃ
আমাদের দেশে যদি আপনি টপ কোম্পানিতে যারা খুবই ভালো করছে এরকম কোম্পানিতে জয়েন করেন তাহলে আপনার এন্ট্রি লেভেল সেলারি হতে পারে ১৮ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা।
তবে এটি খুবই কম রেঞ্জের কোম্পানিগুলো আপনাকে এই সেলারির সেলারি অফার করে থাকবে এবং এই ধরনের কোম্পানিতে যদি আপনি,
এন্ট্রি লেভেল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ট্রি লেভেল ফ্রন্ট-এন্ড ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে জয়েন করতে চান তাহলে আপনার যথেষ্ট প্রফেশনাল স্কিলস এর দরকার হবে।
অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি পাওয়া যায় যেভাবে!
দেশিও টপ রেয়ার কোম্পানিঃ
আমাদের দেশে কিছু রেয়ার কোম্পানি রয়েছে যেখানে আপনি এন্ট্রি লেভেল ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে জয়েন করে ৪০ হাজার টাকা স্যালারি পেতে পারেন।
তবে এই কোম্পানিগুলো সংখ্যা হাতে গোনা। তবে এখানে যদি আপনি জয়েন করতে চান তাহলে আপনার খুবই ভালো এক্সপার্ট হতে হবে।
খুবই ভালভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড থাকতে হবে,খুবই ভালো প্রোফাইল থাকতে হবে।
নরমালি গ্রাজুয়েশন শেষ করে নেওয়ার পর আপনি ধরে রাখতে পারেন আপনার স্যালারি ১৮ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার হিসেবে।
শিখবেন কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে?
মিড লেভেল ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার এর স্যালারি কেমনঃ
এরপরে আপনি তো জয়েন করলেন ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার হিসেবে যে কোন কোম্পানিতে,তারপরে মিড লেভেল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে অথবা মিড লেভেল ডেভেলপার হিসেবে।
তখন আপনার সেলারি কেমন হতে পারে এই ব্যাপারে সরাসরি বলার কোন উপায় নেই।
কারণ এখানে অনেকগুলো ক্রাইটেরিয়া এর উপর ডিপেন্ড করবে আপনার স্যালারি। আপনি কোন কোম্পানিতে জয়েন করছেন,সেই কোম্পানির গ্রোথ কেমন,আপনার কুয়ালিটি কেমন।
আপনার কোয়ালিটি কেমন,আপনার টিম ম্যানেজমেন্ট কোয়ালিটি কেমন,প্রবলেম সলভিং আবিলিটি কেমন এবং অনেকগুলো বিষয় এর উপর ডিপেন্ড করবে।
এবং তারপরে কিন্তু আপনার মিড লেভেল পজিশন টা রয়েছে লেভেল এক্সপেরিয়েন্স যখন আপনার হবে তখনকার স্যালারি টা নির্ভর করবে তার উপরে।
তাই ব্যাপারে আমি আপনাদেরকে কোন নির্দিষ্ট ভাবে তথ্য দিতে পারছিনা।
কম্পিউটার সায়েন্স এ ভার্সিটি ম্যাটার করে?
টপ লেভেল ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার এর স্যালারি কেমনঃ
এবারে আমরা কথা বলবো ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার স্যালারি নিয়ে।
এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা করার আগে আমি আপনাদেরকে বলে রাখি আমার ইউটিউব চ্যানেলে আরেকটি ভিডিও রয়েছে যেখানে আমি কথা বলেছি স্যালারি কম হলেও সেই চাকরিটি খারাপ কিনা।
চাইলে ভিডিওটি দেখে আসতে পারেন,সেটি সেটি আপনাদেরকে অনেক কিছুই নতুন ভাবে জানার জন্য সাহায্য করবে।
টপ লেভেল ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার হিসেবে আপনার স্যালারি ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে এই ক্ষেত্রে আপনার স্কিলস এবং এক্সপেরিয়েন্স কিন্তু এক যুগেরও বেশি সময় এর প্রয়োজন হয়।
অনেক সময় দেখা যায় আপনি যদি এতো সময়ে কাজ করেন কোম্পানির শেয়ার আপনার থাকতে পারে অথবা আপনি ওই কোম্পানিতে টেকনিক্যালি পজিশনে সিটিও হয়ে যেতে পারেন,
অথবা কোম্পানির স্টেট হোল্ডার হতে পারেন। এমনকি এতো সময়ে আপনার নিজের কোন স্টার্টআপ তৈরি করে ফেলতে পারেন।
আমাদের এত বেকার কেন? জাভাস্ক্রিপ্ট চাকরি!
সেই হিসাবে টপ লেভেল ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার হিসেবে আপনার সেলারি কিন্তু ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা হয়ে যাবে।
আপনার ক্যারয়ার কোথায় যেয়ে দাঁড়াবেঃ
তাই আপনারা যারা এই ইন্ডাস্ট্রিতে টপ লেভেল ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার হতে চান তারা বুঝতেই পারছেন যে একটা লম্বা সময় কাজ করার পরে আপনার ক্যারিয়ার এই পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারেন।
টপ লেভেল ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার একটা ইন্টারেস্টিং বিষয় হচ্ছে এখানে আপনার খুব একটা এক্সপার্ট না হলেও চলবে কারণ কাজগুলো কন্টিনিয়াসলি রিপিটেড ভাবে একই রকম করে লিখতে হয়।
সে কারণে আপনারা যারাফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার হতে চান এবং অনেকেই চাই অন্তত ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপমেন্ট এর মাধ্যমে সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে।
মজার ব্যাপার হচ্ছে ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার হিসেবে যদি আপনি ভাল করেন তাহলে কিন্তু আপনার সেলারি ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জব খেয়ে দিবে?
যেটি আমি অলরেডি এক্সপ্লেইন করেছি ব্লগের মাঝামাঝি দিকে।
এবং এই সম্পূর্ণ ব্লগে আমি ইন্টারন্যাশনাল স্যালারী স্ট্রাকচার এভোয়েড করেছি কারণ ইন্টারন্যাশনাল স্যালারী স্ট্রাকচার হিসাব দেওয়া পসিবল নয়।
এর প্রধান কারণ একেক দেশে একেক রকম স্যালারী স্ট্রাকচার হয়ে থাকে পাশাপাশি ভ্যাট সমস্যা ও থাকে।
যে কারণে প্রত্যেকটা দেশে আলাদা আলাদাভাবে বা প্রত্যেকটা দেশে মিলে এভারেজ তথ্য দেওয়া সম্ভব হয়নি।
ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি?
আপনারা যদি চান তাহলে আপনারা গুগোল করে ইন্টার্নেশনাল জব সাইট গুলো থেকে সহজেই স্যালারী স্ট্রাকচার দেখে নিতে পারেন।
ফ্রন্ট এন্ড ওয়েব ডেভেলোপার স্যালারি স্ট্রাকচার নিয়ে আরো যদি কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না।
One thought on “বাংলাদেশে ওয়েব ডেভেলপার দের বেতন কত”