ফ্রিলাঞ্চিং বা অনলাইন কাজ সম্পর্কিত যে কোন কিছু মাথায় আসলেই আমাদের কাছে একতা প্রশ্ন মাথায় চলে আসে সেটা হলো শিখবেন কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে?

তাই আজকের ব্লগের আমরা আজকে কথা বলব ট্রেনিং সেন্টার নিয়ে। কোথায় থেকে শিখবো,টেনিং সেন্টার কিভাবে চয়েজ করবো তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা চেষ্টা করবো।

তবে আজকের ব্লগে আমি স্পেসিফিক্যালি কথা বলব কোথায় থেকে আপনি ট্রেনিং করতে পারেন?

কম্পিউটার সায়েন্স এ ভার্সিটি ম্যাটার করে?

টেকনোলোজির বিভিন্ন বিষয় জানার জন্য বা শেখার জন্য বা ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ার জন্য,সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার জন্য কিভাবে ট্রেনিং সেন্টার চুজ করবেন।

অনেকেই রয়েছেন যে তারা জিজ্ঞাসা করে থাকেন তারা সাইবার সিকিউরিটি শিখতে চায়, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে চায়, এরকম টেকনোলজির অনেক সেক্টরে যারা কাজ করতে চায়।।

তারা কোথায় থেকে ট্রেনিং করবেন? এখন আমাদের দেশে ট্রাডিশন টা একটু উল্টা। দেখুন কিভাভেঃ

প্রথমে আমাদের উচিত হচ্ছে একটা বই পড়া বা কোন ব্লগ বা কোন টিউটোরিয়াল দেখা।

তারপরে সর্বশেষ স্টেপ হিসেবে আমাদের উচিত ট্রেনিং সেন্টারের দিকে যাওয়া।

 কিন্তু আমরা কি করি ? আমরা যেটা করি সবার প্রথমেই ট্রেনিং সেন্টার নিয়ে মাথা ঘামাই ।

যাই হোক এ ব্যাপারে আমার ইউটিউব চ্যানেলে কি ভিডিও রয়েছে।

আমাদের নলেজ গ্যাপ কোথায় তৈরি হয়,আরো অনেক কিছু জানার পরেও কেন ইন্টারভিউতে পাস করতে পারিনা।

সেই ভিডিওটি লিংক এখানে জুড়ে দেওয়া আছে। আপনি চাইলে দেখে আসতে পারেন।

আমাদের এত বেকার কেন? জাভাস্ক্রিপ্ট চাকরি!

ট্রেনিং সেন্টার নিয়ে ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতাঃ

ব্লগের একদম শুরু থেকে আপনাদের সঙ্গে একটি এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার করি,

যেহেতু আমাদের অফিসেই প্রচুর জাভাস্ক্রিপ্ট ইঞ্জিনিয়ার এর দরকার হয়েছে তাই আমি কিন্তু লিংকডইন অথবা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্রচুর জাভাস্ক্রিপ্ট ইঞ্জিনিয়ার দের সঙ্গে কথা বলে থাকি।

আমি ব্যক্তিগতভাবে বিখ্যাত বলতে পারি একটা ট্রেনিং সেন্টার অনেক স্টুডেন্ট রয়েছে যারা সেখান থেকে সারটিফাইড।

যাদের অনেকের পাঁচটা ছয়টা এমনকি অনেকের দশটা পর্যন্ত জাভাস্ক্রিপ্টের মাধ্যমে ওয়েবসাইট তৈরি করেছে।

তাদের একটা মেইন সমস্যা হচ্ছে তারা এখন পর্যন্ত জাভাস্ক্রিপ্ট লুপ চালাতে পারেনা।

দেখুন আপনি যত ওয়েবসাইট তৈরি করুন না কেন পাশাপাশি যতই আপনি পোর্টফোলিও তৈরি করুন না কেন,

যদি আপনি একেবারে বেসিক জিনিস বানানো না পারেন তাহলে কিন্তু ওই সার্টিফিকেট আর ওই পোর্টফোলিও আপনার কোন কাজে আসবে।

রিয়েল লাইফ কাজে আপনার যেটি দরকার সেটা হচ্ছে আপনার বেসিকটা খুবই স্ট্রং হতে হয়তে হবে।

এই ব্যাসিকটা যদি আপনার না থাকে তাহলে আপনি শত শত ওয়েবসাইট  বানালেও আপনার কোনো লাভ হবে না।

তো এই হচ্ছে আমাদের দেশে বিখ্যাত পপুলার সবদিকে থেকে বেস্ট ট্রেনিং সেন্টার গুলোর অবস্থান।

যাইহোক তারপরও কিন্তু আমাদের ট্রেনিং সেন্টার গুলোর কাছে যেতে হবে শিখতে হবে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জব খেয়ে দিবে?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি শিখবেন কোথা থেকে? আপনি ট্রেনিং করবেন কোথা থেকে?

বর্তমান সময়ে ট্রেনিং করার জন্য সবার প্রথম সহজ হচ্ছে আমি বিদেশে প্ল্যাটফর্মগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ইন্টারন্যাশনাল  পারফর্ম রয়েছে যেগুলো আমি সবচেয়ে থেকে বেশি প্রেফার করি।

বিদেশি প্লাটফর্মঃ

এই ইন্টারন্যাশনাল প্ল্যাটফর্মফর্ম গুলো থেকে কিন্তু আপনাকে সব সময়  কোয়ালিটি কন্টেন্ট প্রোভাইড করা হয়ে থাকবে।

আর যেহেতু কনটেন্ট গুলো ইংলিশে তাই আপনার ইংরেজি দক্ষতা ও কিন্তু অনেকটা ইম্প্রুভ হবে।

যদি আপনি এই   প্ল্যাটফর্ম গুলো থেকে শেখার চেষ্টা করেন।

বিদেশি প্ল্যাটফর্ম গুলো থেকে টিউটোরিয়াল এনরোল করার সময় অনেক ধরনের সমস্যা ফেস করে থাকে। .

ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি?

বিদেশি ট্রেনিং সেন্টার এর সমস্যাঃ

এ ক্ষেত্রে কিছু কিছু প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি সার্টিফিকেট ছাড়া শুধুমাত্র বেসিকটা শিখতে কোনরকম প্রেমেন্ট করতে হবে না।

আপনি কিন্তু চাইলে এই সুযোগগুলো ইউটিলাইজ করতে পারেন।

তার মধ্যে প্রধান সমস্যা হচ্ছে প্রেমেন্ট সংক্রান্ত।

মনে রাখবেন শেখাটাই আপনার ক্যারিয়ারের জন্য হচ্ছে আসেট। শেখাটাই আপনার ক্যারিয়ারকে ভ্যালুয়েট করবে। সার্টিফিকেট কিন্তু খুব একটা ভালো অ্যাড করবে না। 

যদিও সার্টিফিকেটের অবশ্যই দরকার রয়েছে। তবে সার্টিফিকেট ছাড়াও যদি কোথাও শেখার সুযোগ থাকে কোন প্লাটফর্মে শেখার সুযোগ থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই সেই পারফর্ম গুলো ব্যবহার করবেন।

আরেকটি সমস্যা হয় বিদেশে প্ল্যাটফর্ম গুলোর জন্য সেটি হচ্ছে ইংরেজিতে যত তাদের লেকচার দেয় দুইটি শিখতে কিছুটা সমস্যা হয়।

কারণ ইংরেজিতে আমরা অনেকেই কমফোর্ট ফিল করিনা। এখন শুরুতে তো একটু সমস্যা হবেই এই সমস্যার পরেও আপনার লেগে থাকতে হবে।

কিন্তু লম্বা সময় কয়েক মাস লেগে থাকার পরও যদি মনে হয় টিউটোরিয়াল ইংরেজিতে হওয়ার কারণে ইংরেজি ল্যাংগুয়েজ হওয়ার কারণে সমস্যা হয়েছে।

চাকরির বাজারে সিজিপিএর গুরুত্ব কতটুকু?

তাহলে তখন আপনার উচিত হবে দেশীয় প্লাটফর্মে চলে আসা। বিদেশি  প্ল্যাটফর্ম গুলোতে এই দুই ধরনের সমস্যা হতে পারে।

এর বাইরে যদি কোন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। চেষ্টা করবো আপনার জন্য কোন একটা সলিউশন দেয়ার আমার পক্ষ থেকে।

দেশীয় প্লাটফর্মঃ

এবারে আসি যদি আপনি দেশীয় কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে ট্রেনিং করার অভিজ্ঞতা আমার কাছ থেকে জানতে চান।

দেখুন এই মুহূর্তে আমাদের শহর অঞ্চলে যে পরিমাণ যানজট রয়েছে বিশেষ করে আমাদের সেন্ট্রাল রাস্তাগুলোতে যে পরিমাণ যানজট রয়েছে।

এখানে ফিজিক্যালি ট্রেনিং করার মাধ্যমে যদি সেই ট্রেনিং সেন্টারে একটু দূরে হয় আপনার বাসা থেকে সামান্য দূরে হয় আপনার বাসা থেকে তাহলে কিন্তু আপনার প্রচুর সময় লস হবে।

রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?

দেশীয় অনলাইন প্লাটফর্মঃ

এক্ষেত্রে আমার প্রথম চয়েজ হয়েছে যে অনলাইনে প্ল্যাটফর্ম রয়েছে সেগুলোতে আপনি ট্রেনিং করতে পারেন।

এখন এই যে অনলাইনে  প্ল্যাটফর্ম গুলোতে আপনি ট্রেনিং করবেন এখানে অবশ্যই অবশ্যই অনেক বেশি সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে।

যদি আপনাদেরকে একটু এক্সপ্লেন করতে চাই তাহলে।

যেসব কোম্পানিগুলো চমকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে যারা বিজ্ঞাপনে খুবই এক্সপার্ট তারা কিন্তু ট্রেনিং এর ব্যাপারে খুবই উদাসীন।

তাদের ট্রেনিং গুলো কিন্তু বেশিরভাগ সময়ে কোয়ালিটির দিক থেকে ম্যাক্সিমাম কেস খারাপ হবে।

এখন কিছু কিছু ট্রেনিং সেন্টার হয়তো বিজ্ঞাপনদাতারা ভালো করে থাকে আবার ট্রেনিংয়ের এর ক্ষেত্রে ভালো করে থাকে দুই দিকে পারসেপশন থাকতেই পারে।

 কাজেই যারা খুব ভালো ট্রেনিং দিয়ে থাকেন তারা অবশ্যই তাদের উপর রিগার্ড হবেন না। আমি ম্যাক্সিমাম কেস এর কথা এক্সপ্লেন করার চেষ্টা করছি

যে বেশিরভাগ ট্রেনিং সেন্টার যারা খুবই ভালো মানের বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে খুবই কম মূল্যে যারা কোর্স চালু করেছে।

ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে তাদের কিন্তু এই টেকনোলজি রিলেটেড যে কোর্সগুলো রয়েছে খুবই বাজে অবস্থা।

এরকম অভিজ্ঞতা বা রয়েছে এবং আরেকটি এক্সাম্পল কিন্তু শুরুতেই দিয়েছি।

কোনটা আপনার জন্য? সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ারিং

দেশীয় অনলাইন প্লাটফর্ম নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা কি বলেঃ

অনেকগুলো মানুষ রয়েছে যারা তাদের নিজেদের জন্য অনেকগুলো পোর্টফোলিও সাইট তৈরি করেছে কিন্তু বেসিক যে লুপ চালানো সেটা তো দূরে থাক,

এইচটিএমএল সিএসএস এই কোড তারা লিখতে পারেনা এখন পর্যন্ত।

এ কারনেই তাদের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তাদের এই পোর্টফলিও মাধ্যমে কিন্তু তারা তাদের জব কনফার্ম করতে পারছে না।

যখন আপনি এই দেশীয় প্ল্যাটফর্ম রয়েছে সেখান থেকে আপনি ট্রেনিং এর জন্য চিন্তা করবেন অবশ্যই আপনি দেখবেন যে আপনার যে কোয়ালিটি কনটেন্ট রয়েছে সেটি দিকে লক্ষ্য রাখবেন।

ওই কোম্পানির রেপুটেশন কেমন, কোম্পানি কারা ফাউন্ডারস,ওই ফাউন্ডার কে এগুলো দেখে আপনার তাকানো দরকার নেই।

রেদার আপনি চেষ্টা করবেন ওই কোম্পানিতে যে ট্রেইনার আপনাকে ট্রেনিং করাবে তার প্রোফাইল টা নিয়ে একটু  ঘাটাঘাটি করার চেষ্টা করা।

আর এখন তো সব ধরনের প্রোফাইল ঘাঁটাঘাঁটি করা একদম সহজ হয়ে গেছে বলা চলে। আপনি একটু গুগলে সার্চ করলে আপনি কিছু সব মিডিয়াতে সার্চ করলে তার ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

আপনি একটু খোঁজখবর নিয়ে দেখবেন যে আপনার ট্রেইনার টা আসলে কী করছেন।

আপনার ট্রেইনার আসলেই সে ভালো সাকসেসফুল ট্রেইনার কিনা ।

আমাদের দেশে কিন্তু একটা নাম রয়েছে যে

যারা আসলে ফ্রিল্যান্সিংয়ে ভালো করতে পারে না যারা আসলে টেকনিক্যাল ফিরলে ভালো করতে পারে না তাহলে ট্রেইনার হয় এবং একসময় যে ট্রেনার হিসেবে ভালো করে

এ ধরনের ট্রেইনার এর কাছে যদি আপনি ট্রেনিং করেন আপনার সাকসেস হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে।

ট্রেনিং সেন্টার এর রিভিউ কেমনঃ

আরেকটা ব্যাপার আপনি সিলেক্ট করার সময় লক্ষ্য রাখতে পারেন এটা হচ্ছে তাদের রিভিউ কেমন।

ও ইনস্টিটিউট এর আগে থেকে যারা ট্রেনিং করেছে এরকম ট্রেনিং করা কোন স্টুডেন্ট দের সাথে আপনি কথা বলে দেখতে।

সেখানকার স্টুডেন্টরা আসলে ভাল করতে পারছে কিনা বা তারা শিখতে পারছো কিনা।

দেখুন রানিং স্টুডেন্ট যারা রয়েছে তারা কিন্তু সব সময়ই তারা তাদের নিজেদের যে ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে সেখানকার প্রশংসা করে থাকবে।

কিন্তু আপনাকে দেখতে হবে যারা বের হয়ে গেছে তারা আসলে কি বলে। তারা যদি ভালো বলে তাহলে সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে ওই ট্রেনিং সেন্টার এটি আসলে ভালোমতোই তাদের ট্রেনিং সার্ভিস প্রোভাইড করছে।

এভাবে আপনি কিন্তু দেশীয় কোম্পানিগুলোর থেকে বাদেশর ট্রেনিং সেন্টার গুলো থেকে আমি স্পেশালি কোম্পানি বলছি কারণ আমাদের দেশের ট্রেনিং সেন্টার এগুলো কিন্তু এখন কম্পানিতে রূপান্তর হয়েছে

তো আপনি চাইলেই সকল ট্রেনিং সেন্টার থেকে কিন্তু সহজেই শিখে নিতে পারেন। 

অফলাইন ট্রেনিং সেন্টার এর ক্ষেত্রেঃ

যদি আপনি অফলাইন ট্রেনিং করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি সবসময় মনে রাখবেন যে,

আমার দেশীয় যে অফ্লাইন ট্রেনিং সেন্টার গুলো রয়েছে এর মধ্যে বেশিরভাগই আপনাকে একদম বেসিক লেভেল এ ছাড়া কিছু শেখাবে না।

বেসিক লেভেল বলতে আপনাকে একেবারে রুট লেভেলে না ভাসা-ভাসা কিছু নলেজ শেয়ার করবে আপনাকে কিন্তু এডভান্স কিছু শেখাবে না।

ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে এটা হয়ে থাকে। কোন ট্রেনিং সেন্টার আবার অবশ্যই ভালো হয়েছে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সবগুলো ট্রেনিং সেন্টারে একই অবস্থা।

তাই যদি অফলাইনে কোথাও শিখতে চান অবশ্যই অবশ্যই খুবই সতর্ক থাকতে হবে। 

এখন এই যে অভার অল ইনফরমেশন গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম,এখন যদি আমি সামারাইজ করতে চাই।

বিদেশী কোন প্লাটফর্ম থেকে শিখেন আপনার শেখা একটু কষ্টসাধ্য হলেও আপনি সেভ থাকবেন,কোয়ালিটি কনটেন্ট পাবেন এবং  আপনার সেখানে একটা স্কোপ তৈরি হবে।

দেশীয় ট্রেনিং সেন্টার চুজ করবেন কিভাবেঃ

আপনার যে দেশে রয়েছে সেটা স্ট্রং হবে। যদি দেশীয় কোন অফ্লাইন ট্রেনিং সেন্টার থেকে ট্রেনিং করতে চান তাহলে বা নিতে চান যেখানে আপনি ট্রেনিং নেন না কেন,

অবশ্যই আপনার ট্রেইনার প্রোফাইল ট্রেইনারের রেটিং রয়েছে তাদের কাছ থেকে কিছু ইনফরমেশন নিয়ে দেখে শুনে ভর্তি হতে হবে।

চটকদার বিজ্ঞাপনে কোনভাবে ভুলে যাওয়া যাবে না বা চটকদার বিজ্ঞাপনে দেখে ফাউন্ডার খুবই পপুলার দিকে ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হয়ে যাবেন না।

বা খুবই অল্প টাকায় তারা ট্রেনিং প্রোভাইড করছে বলে ট্রেনিং করতে যাবেন না।

মনে রাখবে অল্প টাকা দেখে যখন আমরা ট্রেনিং সেন্টার এ ভর্তি হয়ে যাই আর ভাবি লস হলে তো সামান্য টাকা ই লস হচ্ছে।

কিন্তু এখানে আরেকটি বড় লস হয় সেটি হলো আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট হয়ে যায়। আপনার যে মোটিভেশন রয়েছে সেটিও নষ্ট হয়ে যায় ।

কাজেই এই সামান্য টাকার পাশাপাশি বড় ধরনের ক্ষতি ও কিন্তু আপনার হচ্ছে।

সুতারাং কোথাও খুবই কম টাকার কোর্স চালু করেছে বলে সরাসরি সেই করছে ইনভলভে যাবেন না।

এর পাশাপাশি আপনাকে ব্যাসিক শিখতে হবে বেসিক শেখার চেষ্টা করতে।

আর যদি আপনি লোকাল ট্রেনিং সেন্টার থেকে ট্রেনিং করতে চান তাহলে আপনাকে আরো বেশি সতর্ক হতে হবে।

আপনাকে আরো বেশি কেয়ারফুল হতে হবে সেখানকার জন্য।

তাহলে ট্রেনিং করবো কোথায়?

 এখন পর্যন্ত কোশ্চেন্স করে থাকেন বা অনেকেই আমাকে সোশ্যাল মিডিয়াতে নক করে থাকেন যে কোথায় ট্রেনিং করব?

দেখুন এই ব্লগে আমি আপনাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করলাম যে আপনি কিভাবে সিলেক্ট করবেন।

আপনাকে বোঝানোর চেষ্টা করলাম যাতে আপনি আপনার মত করে ট্রেনিং সেন্টার টা সিলেক্ট করে নিতে পারেন।

আমি কোন ট্রেনিং সেন্টারের নাম বলবো না অন্তত দেশীয় কোন ট্রেনিং সেন্টারের নাম বলবো না

ব্যাক্তিগত অভিমতঃ

দেশীয় কোন ট্রেনিং সেন্টার সাথে আমার আফিলিয়েশন নাই,ইনভারমেন্ট নাই সুতরাং আমি তাদের নাম বলতে পারছিনা।

বিদেশি ট্রেনিং সেন্টার গুলো থেকে আমি নিজেও শিখি,এখনো শিখি,নতুন করে ও বিদেশী ট্রেনিং সেন্টার গুলো থেকে শেখার চেষ্টা করছি।

লার্নিং কিন্তু একটা কন্টিনিয়াসলি প্রসেস।

প্ল্যাটফর্ম গুলো কিন্তু আমার কাছে খুবই ফেভারিট। আমি সবসময় বিদেশি প্ল্যাটফর্ম গুলো ফলো করার চেষ্টা করে থাকে।

দেশা প্লাটফর্মে অনেকের ভাল করছেন এমন অনেক উদাহরন আমার কাছে রয়েছে। 

তাই দেশিও প্ল্যাটফর্ম গুলো থেকে যারা শিখবেন বাসায় করার চেষ্টা করবেন তাদের জন্য আমার শুভকামনা রইল।

তাদের জন্য অবশ্যই ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।

তো ট্রেনিং সেন্টার নিয়ে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।

কিন্তু কোনভাবে জিজ্ঞাসা করবেন না,অমুক ট্রেনিং সেন্টার ভাল কিনা বা তমুক ট্রেনিং সেন্টার ভাল কিনা?

কারণ এই ধরনের প্রশ্ন কিন্তু আমি সবসময়ই ইগনোর করার চেষ্টা করব।

রেদার আপনি ব্লগ টি আরও কয়েকবার পড়ার চেষ্টা করুন। কি কি ইনস্ট্রাকশন আমি দিয়েছি সেগুলোর মাধ্যমে আপনি একটু ভালো করে একটু এনালাইসিস করুন।

আপনি আপনার জন্য বেস্ট ট্রেনিং সেন্টার টি সিলেক্ট করে নিতে পারবেন।

0Shares
কম্পিউটার সায়েন্স এ ভার্সিটি ম্যাটার করে? Previous post কম্পিউটার সায়েন্স এ ভার্সিটি ম্যাটার করে?
অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি পাওয়া যায় যেভাবে! Next post অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি পাওয়া যায় যেভাবে!

3 thoughts on “শিখবেন কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ