বড়লোক হতে চাইলে যা যা করা লাগবে! অর্থাৎ পার্সোনাল ফাইন্যান্স নিয়ে আমরা আজকের ব্লগে বিস্তর আলোচনা করবো।

আমাদের সোসাইটিতে যখন কেউ কোন সাবজেক্ট নিয়ে কথা বলে সে ওই সাবজেক্টে ইউনিভার্সিটি অথবা কলেজ লাইফে এক্সপোর্ট ছিলো বলা যায়।

কিন্তু একই ব্যক্তি যখন টাকা পয়সা অথবা ফ্রিলান্স নিয়ে কথা বলে তখন মনে করা হয় সে ব্যক্তিগতভাবে টাকা-পয়সার সমস্যা রয়েছে।

যে কারণে আমাদের সোসাইটিতে ফিন্যান্স এক্সপার্ট নেই অথবা পার্সোনাল ফিন্যান্স নিয়ে কথা বলায় অনেকেই আনইজি ফিল করে থাকে।

অনেকেই টাকা পয়সা নিয়ে কথা বলাটা ও পছন্দ করে থাকেন না।

রেফারেন্স ছাড়াই নন ট্র্যাডিশনালি চাকরি পাবেন যেভাবে

কিন্তু আজকের এই ব্লগের মাধ্যমে আমি পার্সোনাল ফাইন্যান্স কথা বলব।

যদি আপনার প্ল্যানিং থাকে যে আপনি ফিনান্সিয়ালি ইন্ডিপেন্ডেন্ট হতে চান,যদি আপনি মনে করেন যে ভবিষ্যতে আপনি টাকা পয়সা ভালোভাবে ম্যানেজ করতে চান।

অর্থাৎ খাটি বাংলা যদি বলি বড়লোক হতে চান তাহলে এই ব্লগ আপনার জন্য অনেক বেশি হেল্পফুল হতে পারে।

পার্সোনাল ফাইন্যান্সের ইন্টারেস্টিং বিষয় হচ্ছে পার্সোনাল ফিন্যান্সের যে প্ল্যানিং রয়েছে,যে এক্সিকিউশন রয়েছে ,সেটি পারসোনাল টু পারসোনাল ক্যারি করে।

আপনার পার্সোনাল ফাইন্যান্স প্লানিং হবে আমার মতো,আপনার প্লানিং হবে আপনার মতো,সবার প্লান ভিন্ন পারস্পেক্টিভ হয়ে থাকে।

তারপরেও আমি যখন আমার প্ল্যান আপনার সাথে শেয়ার করছি তখন কিন্তু এই প্ল্যানিং থেকে আপনি শিখতে,পারছেন বুঝতে পারছেন।

তাহলে কি কি বিষয় বিবেচনা করা উচিত এবং কিভাবে আপনার প্ল্যান করা উচিত সেটা সহজেই বুঝতে পারবেন।

আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে আমরা সবাই জানি যদি নলেজ শেয়ার করা হয় তাহলে কিন্তু সেই নলেজ বৃদ্ধি পায়।

যে কারণে আমি চেষ্টা করব আমার যে পার্সোনাল ফাইন্যান্স নলেজ রয়েছে সেটি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ভালো নাকি বিএসই?

ফিনান্সিয়ালি ইন্ডিপেনডেন্ট হতে চান এই কথা দিয়ে আমি কি বুঝাতে চাচ্ছি

এই ব্লগটি শুরু করার আগে আমি আপনাদেরকে আরও একটি ব্যাপার বলতে দিতে চাই ফিনান্সিয়ালি ইন্ডিপেনডেন্ট হতে চান এই কথা দিয়ে আমি কি বুঝাতে চাচ্ছি।

লেটস সে এই মুহূর্তে যদি আপনি সেকেন্ড টাইম থিনকিং করা ছাড়াই যদি আপনার ব্যাংক ব্যালেন্স এর দিকে না তাকিয়েই,

যদি একটি ম্যাকবুক কিনে ফেলতে পারেন তাহলে বলা যায় আপনি পার্সোনাল ফিন্যান্সে ভালো করছেন,ফিনান্সিয়ালি ইন্ডিপেনডেন্ট অর্থাৎ আপনি বড়লোক। 

একইভাবে যদি এমন হয় যে আপনি কি বাড়ি কিনতে চান এবং বাড়ি কিনতে পারছেন কোনো চিন্তা করা ছাড়াই।

এ অবস্থা হয় তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি পার্সোনাল ফিন্যান্স এ ভালো করছেন ফিনান্সিয়ালি আপনি ইন্ডিপেন্ডেন্ট অর্থাৎ আপনি বড়লোক।

যদি আপনার পার্সোনাল  ফিন্যান্স এ ভালো করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আজকে আমি আপনাদেরকে বেসিক কিছু ইনফরমেশন দিব,বেশি কিছু কথা বলব যেগুলো আপনার ভবিষ্যতে কাজে লাগবে।

এবং এর পরে আমি সিরিজ বাই সিরিজ অনেকগুলো ব্লগ লেখার চেষ্টা করব পার্সোনাল ফিন্যান্স নিয়ে,বিজনেস নিয়ে এবং ফিউচার আপনি কি করতে পারেন সেগুলো নিয়ে।

এই ব্লগের মাধ্যমে আমি যে ইনফর্মেশন গুলো শেয়ার করবো সেই ইনফরমেশন গুলো কিন্তু আপনি গুগল ফেসবুক অথবা ইউটিউবে ঘাটাঘাটি করলে পাবেন

তারপরেও আমি চেষ্টা করেছি আমি আমার নিজের থেকে রিঅরগানাইজ করে লিস্ট করে শেয়ার করার যেভাবে ভালো করার মাধ্যমে আপনি আপনার পার্সোনাল ফিন্যান্সের ভালো করতে পারবেন।

কম খরচে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চান?

বড়লোক অর্থাৎ ফাইন্যান্স এ ভালো করতে হলে সহজে বড়লোক হওয়ার ধান্দা থেকে বিরত থাকুনঃ

পার্সোনাল ফিন্যান্স এ ভালো করার জন্য একেবারে শুরুর টিপস। আমি আপনাদেরকে বলতে পারি যে একেবারে শূন্য নাম্বার দিয়ে টিপস কারণ এই টিপসটি অনেক ইম্পরট্যান্ট।

যদি আপনি ভবিষ্যতে অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছল হতে চান,অর্থনৈতিকভাবে ইন্ডিপেন্ডেন্ট হতে চান,বড়লোক হতে চান তাহলে তাহলে একটি বিষয় আপনাকে সবসময় এভোয়েড করতে হবে।

সেটি হলো দ্রুত এবং সহজে বড়লোক হওয়ার ধান্দায়। 

ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য সেরা বেসরকারি ইউনিভার্সিটি

ফাদ থেকে বিরত থাকুনঃ

আমাদের দেশে অনেক রকম ধান্দা রয়েছে যেখানে দেখা যায় যে যেখানে আপনি ইনভেস্ট করে কোন কিছু না করে বড়লোক হয়ে যেতে পারবেন।

আপনি ইনভেস্ট করে ছয় মাস এক বছরের মধ্যেই আপনি প্রোডাক্ট এর বদলে অনেক বেশি টাকা পেয়ে যাবেন।

যদি আপনি এই ধরনের স্কিলস এর সাথে চেষ্টা চালিয়ে যান তাহলে আপনি কোন ভাবে পার্সোনাল ফিনাঞ্চে ভালো করতে পারবেন না। 

যদিও সাময়িকভাবে আপনার মনে হবে যেখানে আপনি কোন কিছু না করেই অনেক টাকা পাচ্ছেন।

কম্পিউটার সায়েন্সে পড়তে ম্যাথ,ইংরেজি নিয়ে চিন্তিত!

লং টারমস চিন্তা করুনঃ

যদি আপনি লং টারমস চিন্তা করেন তাহলে আপনি এখান থেকে কোনভাবে মিলিয়নাইরে অথবা  বিলিয়নার  হতে পারবেন না।

বরংচ একটা অবস্থায় যাওয়ার পর যখন ওই প্রতিষ্ঠানগুলো অথবা ঐ অরগানাইজেশন গুলো বন্ধ হয়ে যাবে তখন কিন্তু আপনি আপনার ইনভেসমেন্ট সহ প্রফেট ছিল সেটিও ধরা খাবেন।

তাই যদি আপনি পার্সোনাল ফিন্যান্সে ভালো করতে চান তাহলে আপনি কোনোভাবেই এ ধরনের স্ক্রিমের সাথে যুক্ত হবেন না। 

যখনি  দেখবেন কোন কিছু না করে কোন কিছু না করে আপনাদেরকে কেউ অর্থ দিতে যাচ্ছে শেয়ার করতে যাচ্ছে সেখান থেকে আপনি কুয়েট করে চলে আসবেন।

মনে রাখবেন পৃথিবীতে অর্থ ইনকাম করা কিন্তু সহজ নয়

অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি পাওয়া যায় যেভাবে!

পার্সোনাল ফিনান্স সম্পর্কিত বই পড়ুনঃ

এবারে প্রথম নাম্বার স্টেপ হচ্ছে আপনাকে পার্সোনাল ফিনান্স সম্পর্কিত বেশ কিছু বই পড়তে হবে।

তো বই পড়ার ক্ষেত্রে আমরা পার্সোনাল ফিনান্স অর্থাৎ বড়লোক হওয়া বলতে প্রথমে যেটা বুঝে থাকি,যেকোনো ধরনের টপ লিস্টের একটি বই। 

আমার ক্ষেত্রে অবশ্যই এটি ব্যতিক্রম হয়নি আপনারা চাইলে টপ লিস্টের যেকোন একটি বই শুরু করতে পারেন।

তবে এই বইটি পড়ার পরে আপনি যে প্রবলেমটা ফেস করবেন এই বইতে দেখানো বেশিরভাগ ইনফরমেশন নিয়ে কিন্তু আমেরিকার উপর বেজড করে।

ওই মেথড গুলো কিন্তু আপনি আমাদের দেশে এপ্লাই করতে পারবেন না তার পরেও এই বইটি আপনি পড়তে পারে।

শিখবেন কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে?

বই পড়লে যা লাভ হবে আপনারঃ

এই বইটি আপনি পড়লে অনেক কিছুই জানতে পারবেন স্পেশালি আপনি বুঝতে পারবেন কোন জায়গা থেকে কিভাবে অপারচুনিটি বের করতে হয়।

এরপরেও আপনি আর একটু ঘাটাঘাটি করে পার্সোনাল ফিনান্স সম্পর্কিত আরো কয়েকটি বই পড়ে ফেলতে পারেন।

এটি হবে আপনার ফিনান্সিয়ালি ইনডিপেন্ডেন্ট হওয়ার এক নম্বর স্টেপ।

কম্পিউটার সায়েন্স এ ভার্সিটি ম্যাটার করে?

বই পড়তে যে সতর্কতা অবলম্বন করবেনঃ

এই স্টেপে একটু সতর্কতার রয়েছে পার্সোনাল ফিন্যান্স সম্পর্কিত বই গুলো পড়বেন,

কারন এই বই গুলো অনেকটাই আপনার মূহ এর মত কাজ করে।

আপনি যখন একটি বই পড়বেন তখন আপনার অনেক ভালো লাগবে বইটি পড়ে এবং আপনার মনে হবে এরকম বই তো সারাজীবন পড়া উচিত।

এরকমভাবে আপনি যত বই পড়েন না কেন আপনার সবসময় কিন্তু অনেকটা এই রকম ফিলিংস থাকবে।

এখন আপনি যদি সব সময় বই পড়েই যান পরে জান তাহলে কিন্তু আপনার পার্সোনাল ফিন্যান্সে ভালো করা কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে থাকবে।

আমাদের এত বেকার কেন? জাভাস্ক্রিপ্ট চাকরি!

বই পড়া বন্ধ করবেন কখনঃ

সে জন্য বেছে বেছে আপনি কয়েকটি বই পড়বেন বড়জোর ৫ থেকে ৬ টি বই পড়ার চেষ্টা করবেন।

এগুলো বলার পরে যখন আপনি নিজে থেকে বুঝতে পারবেন যে পার্সোনাল ফিন্যান্স এর বিভিন্ন  টারমস আপনি বুঝতে পেরেছেন,অপারচুনিটি বুঝতে পারছেন,ক্যাশফ্লো সম্পর্কিত সব কিছু বুঝতে পারছেন।

এগুলো সম্পর্কিত সব কিছু যখন আপনি বুঝতে শুরু করবেন তখনই আপনি বই পড়া বন্ধ করে দিবেন।

এই ক্ষেত্রে আমার সাজেশন হচ্ছে আপনি ম্যাক্সিমাম দশটি বই পড়তে পারেন।

আর যদি আপনি খুব ভালো বুঝতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি তিন থেকে চারটি বই পড়লেই আপনি পার্সোনাল ফিনাল সম্পর্কিত সকল কিছু বুঝে ফেলতে পারবেন।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জব খেয়ে দিবে?

আশেপাশের মানুষের দিকে নজর দিনঃ

পার্সোনাল ফিন্যান্স অর্থাৎ বড়লোক হওয়ার জন্য দুই নাম্বার স্টেপ হচ্ছে আপনার যে সার্কেল রয়েছে,আপনার আশেপাশে যে মানুষজন রয়েছে তাদের দিকে নজর দেওয়া।

তারা যদি বিজনেস অপরচুনিটি নিয়ে কথা না বলে,তারা যদি অর্থ নিয়ে কথা না বলে,তারা যদি ফিন্যান্স নিয়ে কোন কথা না বলে,তাদের যদি ফিউচার নিয়ে কোন প্ল্যানিং না থাকে।

তাহলে তাদের সাথে চলে আপনার কিন্তু পার্সোনাল ফিন্যান্সে ভালো করা খুব কষ্টকর ব্যাপার হয়ে যাবে।

এর ফলে আপনি শুরুতেই আপনার পুরো ফ্রেন্ড সার্কেল আপনি পরিবর্তন করে ফেললেন ব্যাপারটি কিন্তু এরকম নয়।

ব্যাপারটি হচ্ছে যারা আসলে পার্সোনাল ফিন্যান্সে ভালো করতে চায়,যাদের মাথায় বিজনেস রয়েছে,যারা আসলে ফিউচারে অনেক কিছু করতে চায়।

এরকম পারসন আপনার খুঁজে বের করতে হবে এবং চেষ্টা করতে হবে এই ধরনের মানুষের সাথে চলাচল করার জন্য। তাহলে কিন্তু আপনি পার্সোনাল ফিনান্স এভাবে করতে পারবেন।

ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি?

কস্ট এবং আরনিং সমান করার চেষ্টা করুনঃ

এবারে পার্সোনাল ফিন্যান্স এ ভালো করার জন্য তিন নাম্বার টিপস। এই স্টেপে এসে আপনার কস্ট এবং আর্নিং এর ব্যালেন্স করতে হবে।

আপনার যে আর্নিং রয়েছে তার থেকে বেশি যদি আপনার ব্যয় হয়ে যায় তাহলে কিন্তু পার্সোনাল ফিন্যান্সে ভালো করা আপনার জন্য খুবই কষ্ট হয়ে যাবে।

তাই এই স্টেজে এসে আপনাকে চিন্তা করতে হবে যে কোন কোন খাতে খরচ করবেন,কোন কোন খাত থেকে আপনি কসট কাট ডাউন করতে পারবেন

এবং কিভাবে আপনি ব্যালেন্স করবেন সে ব্যাপারে আপনার চেষ্টা করতে হবে। আপনি যতটুকু ইনকাম করবেন তার থেকে কম আপনাকে খরচ করতে হবে।

যদিও এই স্টেপে সাথে অনেক ফিনান্স এক্সপার্ট রয়েছে যারা দ্বিমত পোষণ করেন। অনেকেই মনে করেন অনেক বেশি খরচ করলে ইনকামের একটা চাপ তৈরি হবে।

তবে আমি পার্সোনালি মনে করে যে প্রথম দিকে আপনাকে খরচে দিকটা বিবেচনায় আনতে হবে।

দ্রুত কম খরচ করবেন যাতে বেশী আপনি সেভিংস করতে পারেন এই সেভিংস দিয়ে কিন্তু আপনি ভবিষ্যতে ইনভেস্ট করতে পারবেন।

রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?

সবসময় ইনভেস্ট করার চেষ্টা করুনঃ

ফিনান্সিয়ালি ইনডিপেন্ডেন্ট অর্থাৎ বড়লোক হওয়ার জন্য এর পরে যে স্টেপ টি আপনাকে ফলো করতে হবে সেটি হচ্ছে ইনভেস্ট করা।

এখন ইনভেস্ট আপনি কোথায় করবেন? কিভাবে করবেন? এটির একটি প্ল্যানিং আপনার থাকা উচিত।

ইনভেস্ট কিভাবে করবেন?

যেমন কিছু ইনভেস্ট থাকা উচিত একেবারে ইনস্ট্যান্ট। এক বছর থেকে ২ বছরের মধ্যেই আপনার রেভিনিউ জেনারেট করবে অথবা আপনাকে শেয়ারহোল্ডার করে দিবে।

আবার কিছু ইনভেস্টমেন্ট থাকা উচিত যেগুলো পাঁচ বছরে আপনাকে রেভিনিউ জেনারেট করব।

আরো কিছু ইনভেস্টমেন্ট থাকা উচিত আরো লং টারমস এর জন্য। তার চেয়ে বেশি সময় ধরে হতে পারে ডিফেন্ডিং মানি অফ প্ল্যানিং।

তো যখন আপনি ইনভেস্টমেন্ট করবেন যেগুলো একেবারে হাইরিকস যেগুলো অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই রেভিনিউ জেনারেট করবে।

কিছু ইনভেস্টমেন্ট রাখবেন যেগুলো কম রিস্কি লং টাইম এর জন্য আর কিছু ইনভেস্টমেন্ট থাকবে একেবারেই শেষ যেগুলো থাকবে আরো লং টাইম এর জন্য।

ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি ?

ইনভেস্ট এর আগে যা জানতে হবেঃ

ইনভেস্টমেন্টের কথা যখন আসলো তখন আপনাকে কোথায় ইনভেস্ট করছেন সেটি জানতে হবে। এটিও কিন্তু আপনার জন্য মহা গুরুত্বপূর্ণ একটি স্টেপ।

যখন আপনি টেক ইন্ডাস্ট্রিতে ইনভেস্ট করবেন। তখন আপনাকে টেক ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে জানতে হবে।

টেক ইন্ডাস্ট্রির কোন নিশে আপনি ইনভেস্ট করছেন সেটিও আপনাকে জানতে হবে।

যেমন ওয়ার্ডপ্রেস অথবা সাবস্ক্রিপশন রিলেটেড কিছু বিজনেস রয়েছে এগুলোর একটা মডেল রয়েছে।

আবার যেগুলো আমরা র কোর্স বিক্রি করে থাকি একেবারে বড় ধরনের টি আরপি সেল করে থাকি এগুলোতে কিন্তু আরেক ধরনের বিজনেস মডেল হয়ে থাকে।

এখন আপনি কোন নিশে ইনভেস্ট করছেন সেই নিশ সম্পর্কে কিন্তু আপনার নলেজ থাকতে হবে।

কমিউনিকেশন স্কিলস গেদার করুনঃ

একই সাথে আপনার থাকতে হবে প্রেডিকশন ক্যাপাবিলিটি,থাকতে হবে কমিউনিকেশন স্কিল এবং থাকতে হবে মার্কেটিং স্কিলস।

এখন সব কিছুতেই আপনি এক্সপার্ট হয়ে যাবেন এরকম কোন কথা নেই কিন্তু আপনাকে বেসিক ইনফরমেশন গুলো জানতে হবে। না হলে কিন্তু আপনি ইনভেস্ট করে ধরা খেয়ে যাবেন।

যদি আপনি পার্সোনাল ফাইন্যান্সে অর্থাৎ বড়লোক হতে চান,এইযে ব্যাসিক স্টেপ গুলো আপনাদের কে বললাম এগুলো আপনি ফলো করবেন।

পরবর্তীতে আমি প্রত্যেকটা জিনিস দিয়ে আলাদা ভিডিও আমার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও নিয়ে আসার চেষ্টা করব।

পার্সোনাল ফিনান্স নিয়ে যদি আপনাদের আরো কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।

0Shares
রেফারেন্স ছাড়াই নন ট্র্যাডিশনালি চাকরি পাবেন যেভাবে Previous post রেফারেন্স ছাড়াই নন ট্র্যাডিশনালি চাকরি পাবেন যেভাবে
ফ্রেশার হিসাবে যে ভুল কখনো করবেন না Next post ফ্রেশার হিসাবে যে ভুল কখনো করবেন না

One thought on “বড়লোক হতে চাইলে যা যা করা লাগবে!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ