Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/meta.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/meta.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-theme-json.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-theme-json.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-comment-query.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-comment-query.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-http-curl.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-http-curl.php on line 1
কিভাবে ভালো কম্পিউটার প্রোগ্রামার হওয়া যায়? | Galib Notes

প্রোগ্রামার কিভাবে হওয়া যায়? তা নিয়ে এক লাইনে বলা যেমন সহজ নয় তেমনি ভালো প্রোগ্রামার হওয়া ও কঠিন ব্যাপার না।

আজকের ব্লগটি কম্পিউটার সাইন্স স্টুডেন্টদের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকে আমার ব্লগে আমি কথা বলব কম্পিউটার প্রোগ্রামিং নিয়ে। 

ব্লগের শুরুর দিকে আপনাদেরকে বলে রাখি যারা আপনারা পড়াশোনার পাশাপাশি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করতে চান কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করতে চান তাদের জন্য এই ব্লগ টি বেশি প্রযোজ্য হবে।

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্স এর সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর একটি।

প্রোগ্রামিং সম্পর্কে ভালো কোন গাইডলাইন না থাকায় এবং সিস্টেমের মারপ্যাচে পড়ে আমাদের দেশে কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট দের অধিকাংশ কম্পিউটার প্রোগ্রামিং থেকে দূরে সরে যায়।

কম্পিউটার সাইন্সে পড়ে ফেসবুক হ্যাক শেখা যায়?

অনেকেই কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শুরু করলেও একসময় ছিটকে পড়ে যায়। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং না পারার ফলে একসময় ছেলেমেয়েরা  হতাশ হয়ে যায়। এবং

হতাশার পরিমাণ কিন্তু লিনকেদিন মাসকে মাস বাড়তে থাকে। বাড়তে বাড়তে এক সময় কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্ট অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়ে যায়।

আমাকে অনেকেই কম্পিউটার সাইন্সে কিভাবে প্রোগ্রামিংয়ে ভালো করা যায়,কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করা যায় সে ব্যাপারে জানতে চায়,ইমেইল করে।

অনেকেই ব্যাক্তিগতভাবে আমার নিজে নক করেছেন।

আজকের ব্লগে আমি আপনাদেরকে বেশ কিছু টিপস দেয়ার চেষ্টা যেগুলো মেনে চললে আমি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভালো করবেন।

কিন্তু যারা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর পাশাপাশি পড়ালেখা করেন অর্থাৎ যাদের কাছে ধ্যান-জ্ঞান রাতদিন ২৪ ঘন্টা শুধুমাত্র কম্পিউটার প্রোগ্রামিং মূল বিষয়বস্তু তাদের জন্য এই টিপসগুলো বিশেষভাবে প্রযোজ্য হবে না।

তবে যদি আপনি নন কম্পিউটার সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ড এর স্টুডেন্ট হয়ে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করতে চান তাহলে আজকের এই ব্লগটির আপনার জন্য প্রযোজ্য হবে। 

প্রোগ্রামিং ইন্টারভিউফেইলর হওয়ার কারন কি?

আমি আপনাদের কাছে জানতে চাই যে আপনাদের মধ্যে কারা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করে এবং কারা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করেন না।

পাশাপাশি আরও জানতে চাই কারণ যদি আপনি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং করেন তাহলে এই ব্লগের কমেন্ট বক্স কমেন্ট করে জানাবেন।

কিছু না ভেবে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শুরু করতে হবেঃ

আপনি ভালো কম্পিউটার প্রোগ্রামার হতে চান তাহলে আপনাকে শুরু কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শুরু করতে হবে।

আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা মনে করেন যে কোর্স শেষ হলে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শুরু করবে।

ফাইনাল শেষ হলে কনটেস্ট প্রোগ্রামিং শুরু করবেন,ভবিষ্যতে কোনো সময় ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম শুরু করবেন। এই যেরকম প্লানিং করে থাকে এরকম ড্রিম রাখে।

এরকম শিক্ষার্থীর সংখ্যা কিন্তু অনেক বেশি। তবে এই শিক্ষার্থীর বেশিরভাগ অংশই কখনো কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শুরু করে না।

যার কারণে একসময় এসে তারা হতাশ হয়ে পড়ে।

দেশে বসেই বিদেশি রিমোট জব করবেন যেভাবে!

তো আপনি যদি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করতে চান তাহলে সবার প্রথম স্টেপ হবে এ ধরনের ড্রিম না দেখে স্বপ্নে কল্পনায় ভালো কম্পিউটার প্রোগ্রামার না।

বরং আপনার উচিত হবে এখনই এই মুহূর্তে থেকে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শুরু করা।

শুরুতে যদি আপনি ভালো করে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং নাও পারেন কোন সমস্যা নেই।

আপনি ইউটিউবে টিউটোরিয়াল দেখুন,গুগল সার্চ করে ব্লগ পড়ুন,সিনিয়রদের কে জিজ্ঞাসা করুন,কোন বই নিয়ে পড়াশোনা করুন।

আস্তে আস্তে আপনি কিন্তু ভালো করতে পারবেন কিন্তু যদি আপনি শুধুই না করেন তাহলে কিন্তু কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার সম্ভাবনা কখনোই তৈরি হবে লো।

বাই দ্যা ওয়ে যারা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শুরু করবেন বা শুরু করার চিন্তাভাবনা করছেন তাদের কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে শুরু করা উচিত হবে।

ক্যাম্পাস এম্বাসেডর বা অর্গানাইজেশন এর কাজ কি?

কেনো সি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে শুরু করা উচিত? সে ব্যাপারে অলরেডি একটি ভিডিও আমার ইউটিউব চ্যানেলের রয়েছে। আপনার চাইলে দেখে আসতে পারেন।

ভালো প্রোগ্রামার হতে হলে রেগুলার কোডিং করুনঃ

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার জন্য দুই নাম্বার স্টেপস হচ্ছে রেগুলার কোডিং করা।

আপনি কোন একদিন বসে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কোড লিখে গেলেন,তারচেয়ে যদি আপনি সাত দিন একটু একটু করে কোড লেখা সেটা কিন্তু বেটার হবে।

কম্পিউটার সায়েন্স এ ভর্তিরপর যা যা ভুলেও করবেন না!

অনেক শিক্ষার্থী রয়েছেন যারা দেখা যায় একসময় প্রচুর কোড করে থাকে।

শুরুতে তারা অনেক কোড করে থাকে কিন্তু একসময় এসে তারা এই কন্সিস্টেন্সি আর বজায় রাখতে পারেনা।

যে কারণে তাদের জন্য আর কখনোই কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার সুযোগ তৈরি হয় না।

যদি আপনি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করতে চান তাহলে আপনাকে রেগুলার কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ কোডিং করে যেতে হবে। 

প্রোগ্রামিং ইজ লাইক এ স্পোর্টস। খেলাতে আপনি যেমন যত বেশি প্র্যাকটিস করবেন রেগুলারিটি মেইনটেইন করবেন তত বেশি আপনার ভালো পারফর্মেন্স হবে।

একই রকম ভাবে কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে আপনি যত বেশি প্র্যাকটিস করবেন ততো আপনার ভালো করার সম্ভাবনা তৈরি হয়।

যারা আমেরিকায় যেতে পারবে না!

প্রোগ্রামিং ব্যাসিক সিনটেক্স এর পাশপাশি শিখতে হবে ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদমঃ

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার তিন নাম্বার টিপস হচ্ছে আপনাকে ব্যাসিক সিনটেক্স লেখার পাশাপাশি শিখতে হবে ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম। 

আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী রয়েছেন যারা বেসিক কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শেখার পরে বিভিন্ন ধরনের কনটেস্ট প্রোগ্রামগুলোতে ড্রাইভ করে। 

সেখানে ভাল করতে না পেরে এক সময় ছিটকে পড়ে।

কিন্তু যদি আপনি প্রথমে বেসিক শেখার পরে সহজে প্রবলেম গুলো সল্ভ করেন পাশাপাশি ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম গুলো ভালো করে শিখতে থাকেন,

তাহলে কিন্তু একসময় যে আপনি কোড ফোর্সেস বা এ ধরনের ভালো পারফর্ম গুলোতে সক্ষম হবেন।

তখন কিন্তু আপনার মধ্যে আর হতাশা আসবে না আপনি ছিটকে পড়বে না। 

তাই তিন নাম্বার স্টেপ্স এর শেষে আপনার বেসিক সিনটেক্স শেখার পাশাপাশি ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম গুলো শেখা শুরু করতে হবে। 

ডেটা সায়েন্স,মেশিন লার্নিং এর ফিউচার কি?

ভালো প্রোগ্রামার হতে হলে হোয়াইটবোর্ড অথবা খাতায় কোড লিখতে হবেঃ

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার চার নাম্বার টিপস হচ্ছে আপনাকে হোয়াইটবোর্ড অথবা খাতায় কোড লিখতে হবে। পাশাপাশি ডেটা স্ট্রাকচার এবং অ্যালগরিদম আরো ভালোভাবে শিখতে হবে।

আমরা যখন কোন পরিচিত এটি কোন ধরনের কোড লিখে প্রোগ্রামিং প্রবলেম সলভ করি তখন কো-অর্ডিনেটর থেকে আমাদের অনেক ধরনের সাপোর্ট দেয়া হয়।

সেটি লাইব্রেরির দিক দিয়ে হোক অথবা কম পাইলিং এর দিক হাইলাইটস এর দিক দিয়েই হোক অনেক দিক দিয়েই দিয়ে থাকে। 

তো যদি আমরা এভাবে কোডিং করতে থাকি তাহলে আমরা সহজেই অনেক কিছু সাপোর্ট দিয়ে করে লিখে ফেলি।

যদি আপনি এই কোড খাতায় ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট বোর্ডে লেখা শুরু করেন তখন কিন্তু একচুয়ালি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর যে ইনার বিউটি রয়েছে সেইটি আপনি বুঝতে পারবেন।

বাংলাদেশে ওয়েব ডেভেলপার দের বেতন কত

আরেকটি ব্যাপার হচ্ছে গুগল ফেসবুক মাইক্রোসফট-এর মত জায়ান্ট কোম্পানিগুলোতে কিন্তু আপনাকে কোন কম্পাইলার রেকর্ড করতে দেওয়া হবে না।

আপনাকে হোয়াইটবোর্ড অথবা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর মত কোন সফটওয়্যারে কোড লিখতে হবে।তখন কিন্তু আপনার জন্য এটা কঠিন হয়ে যাবে।

তাই কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার জন্য আপনাকে অবশ্যই করিডোরে করে লেখার পাশাপাশি হোয়াইটবোর্ড অথবা খাতায় লিখে প্র্যাকটিস করতে হবে।

চার নম্বর টিপ্স রয়েছে প্রচুর কোডিং লেখার পাশাপাশি আপনাকে কিন্তু ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম  শেখাটা চালিয়ে যেতে হবে। 

আপনি সামান্য কিছু ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম শেখার পরে যদি থামিয়ে দেন তাহলে কিন্তু এটি আপনার জন্য ক্ষতির কারণ হলেও হয়ে দাঁড়িয়ে যেতে পারে।

চাকরি পাই না সমস্যা কোথায়?

কড লিখার পাশাপাশি অন্যদের কোড আপনাকে দেখতে হবেঃ

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার জন্য পাঁচ নম্বর পরামর্শ হচ্ছে প্রচুর কোড লেখার পাশাপাশি অন্যদের  কোড আপনাকে দেখতে হবে।

এই ব্যাপারটি আমাদের কাছে অনেকেই নেগেটিভ ভাবে উপস্থাপন করে। অনেকে বলে থাকে যে অন্যের কোড কখনোই আপনি দেখবেন না।

তবে ব্যাপারটি কিন্তু আসলে এরকম নয় আপনি অবশ্যই সিনিয়রদের কোডিং দেখবেন। 

যারা ভালো করে লেখে তাদের কোড দেখবেন তবে অবশ্যই অবশ্যই সেই কোডটি আপনি কপি করবেন না। 

কিভাবে তারা স্ট্রাকচার করছে,কিভাবে তারা ইজিলি কোড কিভাবে অপটিমাইজ করেছে,কোডের কিভাবে দেওয়া রয়েছে এই বিষয়গুলো কিন্তু আপনার অন্যের কোড দেখে শিখতে হবে।

তাই কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার জন্য কিন্তু আপনার অবশ্যই অন্যের কোড দেখতে হবে এবং পাশাপাশি প্র্যাকটিস চালিয়ে যেতে হবে।

রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?

ভালো প্রোগ্রামার হতে কোয়ান্টিটি নয় কোয়ালিটিকে প্রাধান্য দিনঃ

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার জন্য ছয় নাম্বার পরামর্শ হচ্ছে কোয়ান্টিটি নয় কোয়ালিটিকে প্রাধান্য দিন।

যদি আপনি এক ডজন সিমিলার প্রবলেম সলভ করেন তার থেকে যদি আপনি এক দুইটা কঠিন প্রবলেমস সলভ করেন তাহলে,

কিন্তু আপনার ওই এক দুইটা টা প্রবলেম সলভ করে আপনার জন্য বেশি উপকারে আসবে। সেই ক্ষেত্রে আপনার অনেক কিছুই শেখার সুযোগ তৈরি হবে।

আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের একটা বড় অংশই স্টেজে এসে ভুল করে থাকে। 

অনলাইন জাজগুলোতে যদি আপনি সিমিলার প্রবলেমগুলো সলভ করতে পারেন তাহলে দেখা যায় যে বেশ কিছু প্রবলেম ই রেগুলার সলভ করতে পারবেন।

ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি?

তারা যেহেতু কঠিন প্রবলেম গুলোতে ড্রাইভ করে না। দেখা যায় তাদের স্কোর টা ঠিক থাকলেও তাদের যে ইমপ্রুভমেন্ট সেটা কিন্তু হয়ে ওঠে না। 

এখানে আপনাকে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে যে আপনার পয়েন্ট কত বাড়লো বা কমলো সেটা কিন্তু মুখ্য ব্যাপার নয়।

আপনি কি আসলেই প্রবলেমটা সমাধান করতে পারছেন,প্রবলেমটা সলভ করার জন্য আপনি কি কোন অপটিমাইজ সাহায্য করতে পারছেন,জেনারেট করতে পারছেন এটি আপনার মেইন কন্সার্ন।

তাই কতগুলো প্রবলেম সলভ করলেন সেটা না ভেবে বড় প্রবলেম গুলো সব টেকনিক দিয়ে কিভাবে আপনি বের করলেন সেটি নিয়ে চিন্তা করুন।

আপনার হয়তো অনলাইন জাজ গুলোতে শুরুর দিকে ভালো পয়েন্ট নাও আসতে পারে,কিন্তু আপনি যদি কমপ্লেক্স প্রবলেমগুলো সমাধান করতে থাকেন।

তাহলে একসময় যে অনলাইন জাহাজগুলোতে আপনি অবশ্যই ভালো হতে পারবেন।

রেফারেন্স ছাড়াই নন ট্র্যাডিশনালি চাকরি পাবেন যেভাবে

প্রোগ্রামার হিসেবে এক্সপার্ট হতে হলে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিংথেকে দূরে আসা যাবেনাঃ

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার জন্য সাত নম্বর পরামর্শ হচ্ছে নেভার কুয়াইট কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং। 

আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ শুরুর দিকে একটা বড় মোটিভেটেড হয়ে মোটিভেশন নিয়ে শুরু করলেও পরবর্তীতে ঝরে পড়ে।

এর কারণ হচ্ছে শুরুতেই অনেকের কাছে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং গুলোতে ভালো করার সুযোগ হয়ে ওঠে না। অথবা প্রবলেম সল্ভিং এ ভালো করার সম্ভাবনা হয়ে ওঠে না।

এর পেছনে অবশ্য একটা বিশেষ কারণ রয়েছে এটা হচ্ছে নরমাল আমরা কলেজ লাইফ পর্যন্ত বেশিরভাগ সময়ে মুখস্ত করে আসি,মুখস্ত বিদ্যার উপর ভর করে কলেজ লেভেল পার করে আসি।

ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি?

এই ঘটে যখন আমরা প্রবলেম সলভ করতে চাই এখানে কিন্তু ওই বিদ্যাটা আমাদের আর কাজে লাগেনা।

তাই অনেক সময় দেখা যায় অনেক শিক্ষার্থী শুরুর দিকে ভালো করতে পারে না।

আমরা কিন্তু শুরুর দিকে প্রবলেম সল্ভিং ছুঁয়ে থাকি না। কিভাবে লজিক বিল্ট করতে হবে সেটা কিন্তু আমরা জানি না।

আর ডাটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম না জানার ফলে অনেক সময় লজিক তৈরি করার পরে প্রবলেম সলভ করতে পারিনা।

তাই আপনি যদি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শুরু করেন শুরুর দিকে আপনার ভালো নাও হয় তারপরেও নেভার কুয়াইট কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং।

তাহলে আপনি একসময় এগিয়ে কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং এ কম্পিউটার প্রোগ্রাম ভালো করতে পারবেন।

আমাদের এত বেকার কেন? জাভাস্ক্রিপ্ট চাকরি!

এলিট শ্রেণীর প্রোগ্রামারদের এভোয়েড করতে হবেঃ

এবারে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার জন্য আট নাম্বার টিপ্স এবং এটি একটি  এলিট বলতে পারেন এটি আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই মানতে হবে।

আপনাকে একটি এলিট শ্রেণীর কম্পিউটার প্রোগ্রামারদের এভোয়েড  করতে হবে। ব্যাপারটা একটু কমপ্লেক্স আমি আপনাদেরকে বুঝিয়ে বলছি।

আমি অনেক ছেলেমেয়েদেরকে দেখেছি যারা শুরুর দিকে বেশ কিছু প্যাটার্নে কমন প্রবলেম সলভ করে নিজেদেরকে এলিট কনটেস্ট প্রোগ্রামার ভাবতে শুরু করে। 

আবার তাদের মধ্যে অনেকে আবার সিনিয়র প্রোগ্রামারদের সাথে থেকে থেকে নিজেদেরকে এতটাই এলিট ভাবা শুরু করে যে তাদের বিহেভিয়ার পর্যন্ত এরোগেন্ট বিহেভিয়ার এ পরিণত হয়।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ভালো নাকি বিএসই?

তারা এত বেশি ভাবে থাকে যে নিজেদের ব্যাচমেট নিজেদের সিনিয়র জুনিয়র কাউকে কোন ভাবে পাত্তাই দেয় না।ব্যাপারটা এমন যে তাদের এক পা ফেসবুক অথবা গুগল-এ চলে গেছে।

তারা এখন শুধু মাত্র গ্রাজুয়েশন পাস করবে এবং গুগল অথবা মাইক্রোসফট এর মত জাইয়ান্ট কোম্পানিতে জয়েন করবে। 

তো আমার বিশ্বাস আপনি যদি আপনার আশেপাশে খুজে দেখেন তাহলে এরোগেন্ট বিহেভিয়ার এরকম বেয়াদব শ্রেণীর অনেক কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামারদের পাবেন। 

আপনার উচিত হবে এ ধরনের কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামারদের কে এভয়েড করে যাওয়া। এ ধরনের বেয়াদব কম্পিউটার প্রোগ্রামার,

আপনাদেরকে তো কখনো সাহায্য করবেই না বরং তারা আপনাকে ডিমটিভেট করবে। 

আপনার সেলফ মোটিভেশন নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্য এই ধরনের বেয়াদব কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামার একজন ই যথেষ্ট ।

তাই এলিট শ্রেণীর এই ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রামার দেরকে অবশ্যই অবশ্যই এড়িয়ে যেতে হবে। 

হতে পারে তারা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো কিন্তু তারা যদি আপনার উপকারে না আসে তাহলে কিন্তু তার  এক্সপার্ট মূল্য দেওয়ার কোনো কারণ নেই।

তাই এ ধরনের বেয়াদব কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামারদের সবসময় এড়িয়ে চলবেন।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জব খেয়ে দিবে?

ভালো প্রোগ্রামার হতে হলে নিজের দিকে খেয়াল রাখতে হবেঃ

নেভার ফরগেট ইউ হ্যাভ ইওর অন লাইফ অলসো। অনেক ছেলে মেয়ে রয়েছে যারা একদম শুরু থেকেই রাতদিন কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং নিয়ে পড়ে থাকে।

এক্ষেত্রে সাময়িকভাবে তাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো ভালো করে।

তবে লং রানে কিন্তু তাদের মধ্যে অনেকেই স্বাস্থ্যগত নানা সমস্যায় সাফার করে থাকে। 

অনেকের মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়,অনেকের মেজাজ নষ্ট হয়ে যায়,অনেকের চিন্তা শক্তি কমে যায়।

হ্যাঁ আপনি যদি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করতে চান তাহলে অবশ্যই মাথায় রাখবেন ইউ হ্যাভ ইওর ওউন লাইফ অলসো

ট্রাই টু গিভ সাম টাইম অন ইউর লাইফ। ট্রাই টু স্পেন্ড সামটাইমস ফর ইউর্সলফ।

তাহলে দেখা যাবে লং রানে আপনি কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং বা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করতে পারবেন।

বড়লোক হতে চাইলে যা যা করা লাগবে!

প্রোগ্রামার হিসেবে নিজের কম্পিটিটর নিজেইঃ

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার জন্য আপনার জন্য নয় নাম্বার পরামর্শ হচ্ছে ইউ আর অনলি অন ইউর ঔন কম্পিটিটর। দেয়ার ইস নো আদার কম্পিটিটর বুক এন্ড কমপিটিটিভ ইয়োরসেল্ফ।

আপনাকে এখানে কিন্তু অন্যের কাছে প্রমাণ করতে যেতে হবে না আপনি যে বেষ্ট প্রোগ্রামার,সেটা কিন্তু আপনাকে অন্যের কাছে প্রমাণ করতে হবে না। 

আপনি জানেন যে অ্যারোগান্ট শ্রেণি কিন্তু সব সময় এটা প্রমাণে ব্যস্ত থাকে যে তারাই হচ্ছে ওয়ার্ল্ডের সবথেকে বেস্ট প্রোগ্রামার। তারাই হচ্ছে ওয়ার্ল্ডের বেস্ট প্রবলেম সলভার। 

আমি এমনও দেখেছি যে অনেক ছেলে মেয়ে রয়েছে যারা ইনপুট আউটপুট পর্যন্ত বোঝেনা কিন্তু সামান্য কিছু প্রবলেম সলভ করে সিনিয়রদের সঙ্গে একটু ভালো বিহেভিয়ার করে না।

আপনি যদি তাদের কাছে নিজেকে প্রমাণ করতে চায় তাহলে কখনই তারা আপনার মেধার মূল্যায়ন করবে না 

তাই আপনার কখনই উচিত হবে না তাদের সামনে গিয়ে নিজেদেরকে প্রমাণ করার চেষ্টা করা। 

আপনার সবসময় উচিত হবে আপনার নিজের সাথে নিজের কম্পিউটার করা।

গতকালকে আপনার যে প্রবলেমটা আপনি যেভাবে সব করেছেন সেটি কি আজকে বেটারা প্রসেস অফ করতে পারছেন?

সেটাকি আরও বেশি অপটিমাইজ ওয়েবে সলভ করতে পারছেন? এই বিষয়গুলো আপনার মাথায় থাকা উচিত।

অন্যরা আপনার সম্পর্কে কি ভাবছে না ভাবছে সে তিনি আপনার কোন ভাবেই চিন্তা করা উচিত না। 

যদি আপনি এই টিপসটি ফলো করেন তাহলে আপনাকে ভালো কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য।

ফ্রেশার হিসাবে যে ভুল কখনো করবেন না

কম্পিউটার প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য ব্যবসায়িক মনোবৃত্তি থেকে বেরিয়ে আসতে হবেঃ

ভালো কম্পিউটার প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য দশ নাম্বার এবং আজকের  ব্লগে সর্বশেষ পরামর্শ হচ্ছে আপনাকে ব্যবসায়িক মনোবৃত্তি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। 

অনেক ছেলে মেয়ে রয়েছে যারা শুরুতেই গুগল সার্চ করে যে কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শেখার জন্য বেস্ট। কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর জন্য সেলারি বেশি পাওয়া যায়।

এর পরে তারা বড় বড় ল্যাঙ্গুয়েজ শেখার জন্য দৌড়াদৌড়ি শুরু করে।

যদি আপনি এভাবে হাইয়েষ্ট পেইড জব স্যালারি সার্চ করার পরে কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা শুরু করেন তাহলে আপনার ওই মোটিভেশন টা খুব বেশিদিন কাজ করবে না। 

আপনার এটা চিন্তা করা উচিত যে আমি নিজেকে ওই শ্রেণীতে নিয়ে যাব যেখানে কোম্পানিগুলোকে নিজে থেকে আমাকে নেওয়ার জন্য হাহাকার করবে

যেখানে কোম্পানিগুলো নিজে থেকে আমাকে নেওয়ার জন্য অফার পাঠাবে। তাহলে কিন্তু আপনি একসময় এসে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করতে পারবেন।

কম্পিউটার প্রোগ্রামার ভালো করতে হলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মনোবৃত্তি থেকে বের হতে হবেঃ

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ভালো করার জন্য আপনার কিন্তু ফ্রিল্যান্সিংয়ের মনোবৃত্তি থেকে বের হয়ে আসতে হবে। 

ফ্রীলান্সিং অবশ্যই একটা ভালো আর্নিং সাইট হতে পারে তবে যখন আপনি আপনার নিজেকে প্রিপেয়ার করছেন ইন্ডাস্ট্রির জন্য,ফিউচার ওয়ার্ল্ডে লিডারের জন্য।

তখন কিন্তু আপনার উচিত হবে না ফ্রিল্যান্সিং অথবা এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়ে নিজের মূল্যবান সময় থাকে অন্য খাতে প্রবাহিত করা।

আমি জানি আমার ব্লগের অনেক দর্শক রয়েছেন যারা কম্পিউটার সাইন্স এর সঙ্গে রয়েছেন আপনার এমন কোন টিপস অথবা অভিজ্ঞতা থাকে,

জুনিয়র ফিল্ড স্টুডেন্টদের জন্য যেটি হায়ার কম্পিউটার প্রোগ্রামার হতে সহায়তা করবে তাহলে অবশ্যই অবশ্যই সেই অভিজ্ঞতার কথা কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।

চলুন আমরা সব সময় একে অন্যের সহায়তা করে একসাথে বড় হওয়ার চেষ্টা করি।

লেটস গো টুগেদার লেটস নট কম্পিটিটিভ উইথ ইচ আদার। 

এত লম্বা ব্লগের বিস্তারিত পোস্ট ধৈর্য ধরো পড়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

এরপরেও যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। 

0Shares
কম্পিউটার সাইন্সে পড়ে ফেসবুক হ্যাক শেখা যায়? Previous post কম্পিউটার সাইন্সে পড়ে ফেসবুক হ্যাক শেখা যায়?
লারাভেল কি? লারাভেল কেনো শিখবো? Next post লারাভেল কি? লারাভেল কেনো শিখবো?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ