Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/meta.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/meta.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-theme-json.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-theme-json.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-comment-query.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-comment-query.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-http-curl.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-http-curl.php on line 1
যে কারণে আপনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করবেন | Galib Notes

যে কারণে আপনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করবেন এটা বলার আগে অনেকে আমরা পাত্র হিসেবে অন্য কোন প্রফেশনের পাত্র পছন্দ করে থাকি।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের কিন্তু অনেক ধরনের গুণ রয়েছে,যে কারণে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়াররা কিন্তু অন্য মানুষ থেকে আলাদা হয়।

তাই যে কারণে আপনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত আপনার জীবনের সেরা সিদ্ধান্ত হতে পারে। 

লাইফে তো আপনি বিয়ে একবারই করবেন তাহলে জেনে-শুনে-বুঝে কিন্তু আপনার বিয়েটা করতে হবে।

এমন মানুষকে বিয়ে করা উচিত তার সঙ্গে আপনি সারা জীবন সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারবেন।

যেমন আজকে ব্লগে আমরা কথা বলবো যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে কেন বিয়ে করতে হয়।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করার জন্য হাজারটা কারণ থাকলেও এই ব্লগে এক্সক্লুসিভ কিছু কারণ শেয়ার করব যেগুলো জানলে আপনি প্রচন্ড অবাক হবেন।

স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করা উচিৎ?

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার বিয়ে করলে ঝগড়ায় জিততে পারবেনঃ

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করা সবার প্রথম কারণ হতে পারে ঝগড়া করে সবসময় জেতার সুযোগ।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের মাথায় সাধারণত কি থাকে?

প্রজেক্ট প্লানিং,বাগ ফিক্স করা,ডেইলি টার্গেট,উইকলি টার্গেট,ব্যাকলগ এবং বাফার টাইম।

যে কারণে তাঁদের কিন্তু অন্য কিছু করার সময় থাকেনা অথবা অন্যকিছু ভাবার সময় থাকেনা।

আর তাই আপনি যদি তাদের সঙ্গে ঝগড়া করেন,আপনি যাই বলেন না কেন সে সবসময় হ্যাঁ হ্যাঁ করে যাবে।

রাগি মানুষ হিসেবে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করুনঃ

যদি আপনি প্রচন্ড রাগি একজন মানুষ হন,কথায় কথায় যদি আপনি রেগে যান,একটু পর পর যদি আপনার মাথা গরম হয়ে যায়,আপনি যদি শর্ট টেম্পারড মানুষ হয়ে থাকেন।

তাহলে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করা আপনার জন্য আদর্শ সিদ্ধান্ত হতে পারে।

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আপনার রাগ দেখবে কিনা অথবা তার রাগ দেখার সময় থাকবে কিনা সেটি আমি বলতে পারছি না তবে,

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার ডেফিনেটলি আপনারা সবসময় সহ্য করে যাবে। সব সময় আপনাকে হ্যাঁ হ্যাঁ বলে উত্তর দিয়ে যাবে।

যে কারণে ঝগড়া হয়ে গেল আপনি সব সময়  জিততে পারবেন।

বাংলাদেশে ওয়েব ডেভেলপার দের বেতন কত

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করলে সরাসরি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হওয়ার সুযোগ পাবেনঃ

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে সরাসরি বিয়ে করার দ্বিতীয় কারণ হতে পারে সরাসরি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হয়ে যাওয়ার সুযোগ।

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের অনেকগুলো ড্রিম প্রজেক্ট থাকে। ড্রিম প্রজেক্ট গুলো হতে পারে প্রডাক্ট বেজড,হতে পারে ক্লায়েন্ট বেজড,হতে পারে প্রোডাক্ট এবং প্লান সম্মিলিত প্রোডাকশন।

90% জবে-যেতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এবং কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার তাদের ড্রিম প্রজেক্ট গুলো শুরু করতে পারে না।

তারপরের কিন্তু কিছু কিছু পারসন শেষ পর্যন্ত তাদের ড্রিম প্রজেক্ট গুলো শুরু করে।

যখন কোন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার তার ড্রিম প্রজেক্ট শুরু করে। সে যখন নতুন কয়েকটি প্রতিষ্ঠান শুরু করে তখন আপনি তার অর্ধাঙ্গিনী হিসেবে সরাসরি ম্যানেজিং ডিরেক্টর পথে বসার সুযোগ পাবেন।

ফ্রেশার হিসাবে যে ভুল কখনো করবেন না

না বুঝলেও ডিরেক্টর হতে পারবেনঃ

যদি আপনি কম্পিউটার সায়েন্সের কোন কিছু না বোঝেন তাহলে আপনার চিন্তা করার কোনই কারণ কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার যিনি এটি শুরু করবেন তিনি সবকিছু সাধারণত মেইনটেইন করবেন।

ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে আপনার শুধু পেপারগুলোতে বেশকিছু সিগনেচার করতে হবে,ইয়ারিলি প্রোগ্রামের বিভিন্ন ধরনের প্রেস তুলে দিতে হবে এবং

ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে সাকসেসফুল ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে বিভিন্ন গেস্ট রিসিভ করতে হবে।

তো আপনি পারসন হিসেবে সরাসরি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হওয়ার যে এই সুযোগ এটি কেবল মাত্র একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বের করার মাধ্যমে পেতে পারেন।

বড়লোক হতে চাইলে যা যা করা লাগবে!

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করলে রান্নার প্যারা নেইঃ

যদি আপনি রান্না করতে অলস হন তাহলেও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করতে পারেন।

 সাধারণ চা-কফি আর ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের আর কিছুর দরকার হয় না।

আপনি যদি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার এর পুরো বডি পোস্টমর্টেম করার চেষ্টা করেন তাহলে ৭০ পার্সেন্ট হবে চা কফি এবং ৩০% পাবেন অন্য কিছু।

শুধুমাত্র ইন্টারনেট সংবলিত একটি ডিভাইস এবং চা-কফি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের রুমে রেখে,

আপনি সারা পৃথিবীতে ট্যুর দিয়ে আসতে পারেন,আপনি ঘন্টার পর ঘন্টা হিন্দি সিরিয়াল দেখতে পারেন নিশ্চিন্তে।

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আপনাকে কখনো-ই ডিস্টার্ব পর্যন্ত পড়তে যাবে না।

মনে রাখবেন চা-কফি এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকা ডিভাইস টি হচ্ছে একটা পারফেক্ট কম্বিনেশন একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার এর জন্য।

ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি ?

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করলে সবকিছু নিজে কন্ট্রল করতে পারবেনঃ

এখানে আরো একটু অ্যাড করে রাখি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার সাধারণত অফিসের কাজ এ প্রচন্ড ব্যস্ত থাকে।

যে কারণে আপনার টিভি দেখার সিরিয়াল এ কোন ব্যাঘাত ঘটবে না। আপনি আপনার টিভিতে ইচ্ছামতো যেকোনো চ্যানেল দেখতে পারবেন।

আপনার ফ্রিজ বা অন্যান্য যাবতীয় যে জিনিস হয়েছে সব কিছুই কিন্তু আপনি নিজের মতো করে কন্ট্রোল করতে পারবেন।

রেফারেন্স ছাড়াই নন ট্র্যাডিশনালি চাকরি পাবেন যেভাবে

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করলে সবসময় ডেডিকেটেড টেক্সট সাপোর্ট পাবেনঃ

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করার যথেষ্ট কারণ হতে পারে ২৪ ঘন্টা ধরে ডেডিকেটেড টেক্সট সাপোর্ট।

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কিন্তু শুধুমাত্র ইঞ্জিনিয়ার না তিনি একাধারে একজন মেকানিক,হ্যাকার,একজন ডেভেলপার,একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এবং একজন বাগ পিকচার।

এর বাইরেও একজন ইঞ্জিনিয়ারের কিন্তু অনেক কোয়ালিটি থাকে।

এখন যখন আপনার রাত বারোটার সময় ফেসবুক হ্যাক হয়ে যাবে তখন কিন্তু একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আপনাকে সাপোর্ট দিবে।

যদি রাত তিনটার সময় আপনার ফেসবুকে ফটো ভেরিফিকেশন চায় তাহলে কিন্তু কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আপনাকে ওই সময়ে সাপোর্ট দিবে।

যদি আপনার কম্পিউটারে চার্জ যদি ঠিকঠাক না হয় তাহলে একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আপনাকে সাপোর্ট দিবে।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করে গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে যদি আপনি আপনার কম্পিউটারের মাই কম্পিউটার অপশন খুজে না পান,

তখনও কিন্তু কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কোন বিরক্তি না নিয়ে আপনাকে সাপোর্ট দিবে।

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং করার সময় আমরা এত এত নন্ট টেক পার্সন এর সাথে মিশি,এত বেশি প্রশ্ন ফেস করে থাকি যে আমরা একেবারেই এ ব্যাপারে অস্বস্তিতে পড়ে যাই না।

তাই ওয়াইফ যদি কোন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হাসবেন্ড এর কাছে জিজ্ঞাসা করেন যে,

মাই কম্পিউটার অপশনটি কোথায় বা তোমার কম্পিউটারে মাই কম্পিউটার অপশন আছে আমার কম্পিউটারে নেই তাহলে কিন্তু তাহলে কিন্তু সে বিরক্ত না হয়ে আপনাকে বুঝিয়ে দিবে।

এই যে ২৪ ঘন্টাই ডেডিকেটেড সাপোর্ট কেবল মাত্র একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করলে আপনি পেতে পারেন

ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি?

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে আপনার লাইফে কখনো আপনার সাথে চিটিং করবেনা

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আপনার লাইফে কখনো আপনার সাথে চিটিং করবেনা ।

এখন আমি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের কে এভাবে লাইফে কেন গ্যারান্টি দিচ্ছি? সেটি বুঝতে হলে আপনাকে দুইটি সিনারি  বুঝতে হবে।

কিছু ইঞ্জিনিয়ার কাজ শেষ পেমেন্ট ও শেষঃ

যখন কোন নরমাল ইঞ্জিনিয়ার বাড়ির কাজ শুরু করে,কনস্ট্রাকশনের কাজ শুরু করে বা অন্য যে কোন কাজ শুরু করে তখন তাদের পেমেন্ট প্যাটার্ন টা কি হয়।

প্রথমত আপনি তাদেরকে পেমেন্ট করেন তার থেকে আপনি ডিজাইন করে নেন।

তারপরও আপনি তাদেরকে বিভিন্ন ইকুইপমেন্ট এনে দেন তারপর তারা সেটা ডেভলপ করে সেখানে তারা অ্যাডভান্স পেমেন্ট নিয়ে থাকে।

তারপর যখন আপনার বাড়িটি কমপ্লিট হয় ইঞ্জিনিয়ার সাহেব কিন্তু চলে যায় তার কিন্তু অলরেডি সেখানে কাজ শেষ কিন্তু তার পেমেন্ট ক্লিয়ার হয়ে গেছে।

রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের ক্ষেত্রে কি হয়ঃ

এবারে আসি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের ক্ষেত্রে। সাধারণত কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার যখন একটা সফটওয়্যার বানায় সেই সফটওয়ারটি ডেভলপ হয়,

সেই সফটওয়্যার ইউজাররা ইউজ কর ইউজাররা যদি ইউজ করে স্যাটিস্ফাইড হয় তখন তারা সেই সফটওয়ারটি প্রিমিয়াম ভার্সন আপগ্রেড করে।

তখনই কেবল মাত্র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার পেমেন্ট পেয়ে থাকে ।

তাহলে এখন দেখুন অন্যান্য ইঞ্জিনিয়াররা কিন্তু আগে পেমেন্ট পেয়ে ভেগে গেছে তাদের কিন্তু চিটিং করার সুযোগ থাকে ।

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের কিন্তু সে ধরনের সুযোগ নেই ।

এখন তো আবার বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার এ লেখায় থাকে ১৪ দিনের মানিব্যাক গ্যারান্টি নো কশ্চেন আস্ক।

তারমানে আপনি বুঝতেই পারছেন একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কতটা ডেডিকেটেড ভাবে কাজ করে থাকে।

এভাবে ডেডিকেটেড ভাবে কাজ করতে করতে সে কিন্তু চিটিং করা পর্যন্ত ভুলে যায়।

যে কারনে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে যদি আপনি বিয়ে করেন আপনার লাইফে কখনো চিটিং করবেনা।

আমাদের এত বেকার কেন? জাভাস্ক্রিপ্ট চাকরি!

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করার আরেকটি কারন হচ্ছে লিসেন টু ইউ কেয়ারফুলিঃ

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করার ৬ নাম্বার কারণ হচ্ছে দে আর লিসেন টু ইউ কেয়ারফুলি।

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কি করে সারাদিন তার কাজ করে এগুলোর মধ্যে অনেকগুলো মিনিং থাকে।

সে তার বসের কথা শুনে থাকে,সে তার সিনিয়র একথা শুনে থাকবে,সে তার জুনিয়ারদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনে থাকে,সে তার ক্লায়েন্টের কথা কেয়ার করে।

এভাবে মনোযোগ দিয়ে কথা শুন্তে শুন্তে সে কিন্তু একসময় হ্যাবিচুয়েট হয়ে যায় কথা শোনার ব্যাপারে। 

তাই আপনি ওয়াইফ যখন কোন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এর কাছে কোনো কথা বলবেন সে অবশ্যই আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনবেন।

অনেকেই একটি কথা অভিযোগ করে থাকেন যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার রা কথা এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে বের করে দেয়

যদিও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার রা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বরাবরই। তারা বলেছেন আমরা অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে শুনে থাকি। 

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ভালো নাকি বিএসই?

আপনার মন যুগিয়ে চলবে কম্পিঊটার ইঞ্জিনিয়ার রাঃ

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করার সাত নম্বর কারণ হচ্ছে আপনার মন তারা জোড়া লাগাতে ব্যস্ত থাকবে।

তারা কিন্তু আপনার মন জোড়া লাগিয়ে দিবে যদি কোন সমস্যা থাকে থাকে। এর কারণ কি?

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার রা কিন্তু সবসময় একটি কাজ করে থাকে তারা সবসময় সফটওয়্যার ডেভেলপ করে থাকে।

তাদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে বাগ ফিক্স করা। সফট্ওয়ারে কোন বাগ থাকলে সেটি ফিক্সড করা।

তারা কিন্তু অলরেডি তাদের লাইফের বাগ ফিক্স করতে হবে হ্যাবিচুয়েট। এখন আপনার লাইফে যদি কোন সমস্যা হয়,

আজকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার তার প্রফেশনাল লাইফের এক্সপেরিয়েন্স দিয়ে আপনার পার্সোনাল লাইফের প্রবলেম কি সল্ভ করে ফেলবে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জব খেয়ে দিবে?

মোড সুইং এর ব্যাপারটা সমাধান হয়ে যাবেঃ

অনেক সময় বিশেষ করে মেয়েদের মোড সুইং এর একটা সমস্যা হয়ে থাকে। দেখা যায় যে সেকেন্ডে সেকেন্ডে মুড সুইং হয়ে থাকে।

যদি আপনার  মুড সুইং এর এরকম প্রবলেম থাকে তাহলে কিন্তু চোখ বন্ধ করে আপনি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করে ফেলতে পারেন।

কিন্তু বিয়ে করার পরে কি হবে সে ব্যাপারে কিন্তু আমি একেবারেই দায়ী নই

কম খরচে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চান?

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আপনার সেফটি গার্ড হিসেবে কাজ করবেঃ

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আট নাম্বার পয়েন্টে এসে কিন্তু সব সময় আপনার সেফটি গার্ড হিসেবে কাজ করবে।

আমরা যখন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং করার সময় কোন একটি সফটওয়্যার বানাই তখন কিন্তু কয়েকটি প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।

সিকিউরিটি চেক করতে হয়,কোয়ালিটি চেক করতে হয়,ইউজারের ফ্রেন্ডলি করতে হয়,বাগ ফিক্স করতে হয় তারপরে চিন্তা একটি সফটওয়্যার রিলিজ দেয়া হয়।

আমাকে তো সবসময়ই এইযে সিকিউরিটির ব্যাপারটা ককেআর করে থাকি। 

যে কারণে আপনি যখন একটি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কি বিয়ে করলে আপনার লাইফে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কিন্তু আপনার হাসবেন্ড কাজ করে থাকে।

যেমন ধরেন আপনি কোথাও খেতে গেলেন তখন সে আপনার বার্গার প্রথমে নিজে খেয়ে টেস্ট করবে তার পরে আপনাকে খাইতে দিবে।

 অথবা আপনি কোথাও ঘুরতে যেতে চান তাহলে আপনার হাজব্যান্ড বলবে ঠিক আছে আমি প্রথমে ঘুরে আসি তারপরও যদি সেখানে সিকিউর কন্ডিশন থাকে কন্ডিশন ভালো থাকে তাহলে তোমাকে নিয়ে যাব।

এভাবে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কিন্তু আপনাকে সবসময় সেফটি গার্ড হিসেবে দেয়ার চেষ্টা করবে।

ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য সেরা বেসরকারি ইউনিভার্সিটি

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রা এসাইল এবং স্ক্রাম জানেঃ

সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করার নয় নাম্বার কারণ হচ্ছে একজন একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এসাইল এবং স্ক্রাম জানে।

এইযে প্রফেশনাল স্কিলস এটি পার্সোনাল লাইফে কিভাবে কাজ করবে? এবারে চলুন সেটি একটু দেখা করা যাক।

বেশিরভাগ সফটওয়্যার কোম্পানিতে কিন্তু এসাইল এবং স্ক্রাম পদ্ধতি ফলো করা হয়ে থাকে সফটওয়্যার প্রোডাকশন করার জন্য।

স্ক্রাম মূল উদ্দেশ্য আপনাকে মোটিভেটেড করা,একটিভিটি বাড়ানো,আপনার যেই স্টেজ হয়েছে সেটি দূর করা করা,আপনার লাইফটাকে একটি ব্যালেন্স অবস্থায় রাখা।

তো সফটওয়্যার কোম্পানিতে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার যখন এসাইল এবং স্ক্রাম পদ্ধতিতে হেভি চুয়েট থাকবে সে কিন্তু তার পার্সোনাল লাইফে ভালো করে থাকবে।

যে কারণে আপনার লাইফ টা কিন্তু অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে তার কারণে।

সফটয়ার ইনজিনিয়ারিং স্ক্রাম জানার ফলে সব সময় কিন্তু আপনার কাজের একটি ডেডলাইন ফিক্সট করে দিবে।

আপনার কাজগুলো ব্লক ব্লক করে ভেঙ্গে দিবে,আপনার যেই স্পিড রয়েছে সেটি মনে করিয়ে দিবে।

মাঝেমধ্যে আপনাকে কাজের আপডেট দিবে এবং ফিউচার বেবি প্রোডাকশনের যেই টাইম লাইন রয়েছে সেটিও কিন্তু তারাও স্ক্রাব পদ্ধতিতে করে ফেলতে পারবেন।

সো এজ এ পারসন পারসন আপনি কিন্তু একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করতে পারেন।

অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি পাওয়া যায় যেভাবে!

আনলিমিটেড শপিং করার সুযোগ পাবেনঃ

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করলে আপনি দশ নাম্বারে যে সুবিধাটি পাবেন সেটি হচ্ছে আনলিমিটেড শপিং করার সুযোগ।

নরমালি আমি আগেই বলেছি যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার প্রচন্ড ব্যস্ত থাকে।

যে কারণে সে হয়তো সব সময় আপনার সঙ্গে শপিং-এ যেতে পারবেনা।

কিন্তু যখন আপনি তাকে বিরক্ত করার চেষ্টা করবেন বা বারবার ঘ্যান ঘ্যান করবেন তখন কিন্তু সে তার কার্ড বের করে দিয়ে দিয়ে বলবে যাও তুমি তোমার মতো করে যা খুশী শপিং করে নাও।

সেই হিসাবে আপনি কিন্তু আনলিমিটেড শপিং করার সুযোগ পাচ্ছেন।

এর বাইরে ও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার রা যেহেতু টেকনোলজি নিয়ে খুবই এক্সপার্ট থাকেন।

তারা কিন্তু অ্যামাজন বা আলিবাবা থেকে অথবা দারাজ মত সবথেকে বড় বড় ওয়েবসাইট থেকে অনেক কিছু কিনে আপনাদেরকে গিফট করতে পারে।

শিখবেন কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে?

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার রা স্ট্রেট ফরওয়ার্ড থাকেঃ

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করার এগারো নাম্বার এবং আজকের ব্লগের সর্বশেষ যে কারণটি আপনাদেরকে দেখাবো সেটি হচ্ছে,

ইঞ্জিনিয়ারদের কিন্তু জিরো এবং এক এর বাইরে কোন হামটি ডামটি নেই। এটি কিন্তু একেবারেই স্ট্রেট ফরওয়ার্ড।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বা কম্পিউটার ইন্ড্রাস্টির পুরো মর্ডান ইন্ডাস্ট্রি কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে দুইটি সংখ্যার উপর সেটি হচ্ছে শূন্য এবং এক।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কিন্তু এরকমই শূন্য এবং এক নিয়ে কাজ করে থাকে। যে কারণে তাদের লাইফটা একেবারেই স্টেট ফরোয়ার্ড হয়ে থাকে।

যদি কোন কিছু আপনি জিজ্ঞাসা করেন তাহলে সেই ব্যাপারে স্ট্রেটফরওয়ার্ড উত্তর আপনাকে দিবে।

অনেকেই ব্যক্তিগতভাবে আমার পেইজে নক দিয়ে আমার সঙ্গে কথা বলে মজা পান না।  কারণ আমি কিন্তু একেবারেই স্ট্রেটফরওয়ার্ড উত্তর দিয়ে থাকি। 

কারো যদি কোন এবিলিটি না থাকে তাহলে আমি সেটা সরাসরি বলে থাকি,ফিউচার যার ভালো না থাকলে সেটিও আমি সরাসরি বলে থাকি।

যে কারণে আমি দেখেছি অনেকে আমার সঙ্গে কথা বলে স্বাচ্ছন্দ ফিল করে না।

আর এই যে আমি আপনার যে প্যাটার্নে কথা বলে থাকি এটা কিন্তু আমি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে বলে থাকি।

যাইহোক যেটা বলতেছিলাম যে কোনো কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে যদি আপনি কি বিয়ে করেন তাহলে সব সময় সে আপনার সঙ্গেই স্টেট ফরওয়ার্ড কথা বলবে।

শূন্য এবং এক মধ্যে কোন কাজ বাজ নেই সরাসরি আপনি যদি দরকার সেটি বলে দিবে।

যে কারণে আপনার লাইফটা অনেক ইজি হয়ে যাবে।

কম্পিউটার সায়েন্স এ ভার্সিটি ম্যাটার করে?

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ব্যাক্তিগত কিছু কথাঃ

আমি নিজে একজন কম্পিউটার প্রকৌশলী এবং এবং কম্পিউটার প্রকৌশলী হিসেবে নিজেকে অনেক বেশি প্রাউড ফিল করে থাকে।

এখন আমরা যারা কম্পিউটার প্রকৌশলী রয়েছি তাদেরকে সবাই বলে থাকে যে সারাদিন আমরা কম্পিউটারের সামনে বসে থাক।

আমরা ডেফিনেটলি একজন বোরিং পারসন অথবা আমাদের মত বিরক্তিবোধ পার্সোনাল নাও থাকতে পারে।

এই কিছুদিন আগে এরকম হয়েছিল সোশ্যাল অনেক বেশি ট্রল করা হচ্ছিল। বিশেষ করে বিল গেটসের সেপারেশন এর পরে।

তো কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যদি আপনি কাউকে বিয়ে করে তাহলে আপনার লাইফে কি কি উপকার হতে তার একটি শর্ট সামারি দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

কম্পিউটার সায়েন্সে পড়তে ম্যাথ,ইংরেজি নিয়ে চিন্তিত!

এর বাইরে শত শত কারণ রয়েছে যে কারণে আপনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কে বিয়ে করতে পারেন

এখানে বেশ কিছু কারণ ছিল যেগুলো একদম হাস্যকর কারণ ছাড়া কিছুই নয়। এর মাঝেও কিছু কারণ ছিল যেগুলো খুবই সিরিয়াস।

এখন এই ব্লগের পয়েন্টগুলো আপনার লাইফে কোন পয়েন্টে কাজ কর সেটা কিন্তু আপনার একান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার।

যাইহোক যদি ব্লগের কোন পয়েন্ট এর ব্যাপারে আলাদা করে কিছু জানতে অথবা কম্পিউটার সায়েন্স বা ক্যারিয়ার নিয়ে কিছু জানা থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।

0Shares
স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করা উচিৎ? Previous post স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করা উচিৎ?
স্টুডেন্ট লাইফে আয়ের জন্য যে ভুল কখনো করবেন না Next post স্টুডেন্ট লাইফে আয়ের জন্য যে ভুল কখনো করবেন না

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ