Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the blog-prime domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/functions.php on line 6121
কম্পিউটার সাইন্সে নন-মেজর যে যে কোর্স করা লাগে | Galib Notes

কম্পিউটার সাইন্সে নন-মেজর যে যে কোর্স করা লাগে। কম্পিউটার সাইন্স এ পড়াশোনা করার সময় মূলত দুই ধরনের কোর্স পড়াশোনা করতে হয়।

একটি হচ্ছে ডিপার্টমেন্টাল কোর্স আরেকটি হচ্ছে নন ডিপার্টমেন্টাল কোর্স।

আজকের ব্লগে কম্পিউটার সাইন্স আন্ডারগ্রাজুয়েট করার জন্য শুধুমাত্র নন ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্ট গুলো নিয়ে,নন ডিপার্টমেন্টাল কি কি কোর্স জেনারালি আপনাকে করতে হবে।

পাশপাশি সেই কোর্সগুলো সঙ্গে কম্পিউটার সায়েন্সের রিলেশন কোথায় সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত কথা বলবো।

তাই এই ব্লগটি যারা কম্পিউটার সাইন্সে ভর্তি হবেন তাদের জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ একইসাথে কম্পিউটার সাইন্সে যারা লেখাপড়া করছেন তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

লারাভেল কি? লারাভেল কেনো শিখবো?

ডিপার্টমেন্টাল কোর্সগুলোতে আমাদের মূলত কোর যে সাবজেক্ট গুলো রয়েছে সেই সাবজেক্ট এর সঙ্গে রিলেটেড  কোর্সগুলো করে থাকে।

অপরদিকে নন ডিপার্টমেন্ট অফ কোর্স গুলোতে আমরা সরাসরি রিলেটেড নয় এমন সাবজেক্ট গুলো তে পড়াশোনা করে থাকে।

যদিও সেই সাবজেক্টটা আমাদের অনার্স কোর্সের সঙ্গে রিলেটেড। এখন আমাদের দেশে কম্পিউটার সাইন্সে ভর্তির জন্য ছেলে মেয়েরা না জেনে না বুঝে ভর্তি হয়ে থাকে।

কিভাবে ভালো কম্পিউটার প্রোগ্রামার হওয়া যায়?

কি কি সাবজেক্ট পড়াশোনা করা হয় সেগুলো তারা জানেনা।

আবার অনেক ছেলে মেয়ে রয়েছে যারা কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করছেন তারাও জানেনা যে কোন সাবজেক্টে আসলে কি জন্য পড়াশোনা হচ্ছে,

অথবা এই সাবজেক্ট গুলো সঙ্গে কম্পিউটার সায়েন্সের রিলেশন কোথায়?যার ফলে অনেক সময় এ সাবজেক্ট নিয়ে অনেক শিক্ষার্থীরা হতাশ হয়ে পড়ে। 

যার ফলে অনেক ছেলেমেয়েরাই একসময় এই সাবজেক্ট গুলো নিয়ে হতাশ হয়ে পড়ে এবং তারা কম্পিউটার সাইন্সে এর যে মূল যে ইঞ্জয়মেন্ট টা মিস করে থাকে।

মূল ব্লগ শুরু করার আগে সকলের কাছে আমার একটি প্রশ্ন সেটি হচ্ছে কম্পিউটার সাইন্স আন্ডারগ্রাজুয়েট করার জন্য আমাদেরকে সাইকোলজি পড়তে হয় এবং ফিলোসোফি পড়তে হয়।

তো আপনারা আমাকে কমেন্ট বক্সে জানাবেন যে কম্পিউটার সায়েন্সের সঙ্গে ফিলোসোফি সাইকোলজির সম্পর্ক কোথায়? এবং সেই সম্পর্কে আপনি কিছু জানেন কিনা?

কম্পিউটার সাইন্সে পড়ে ফেসবুক হ্যাক শেখা যায়?

প্রথম নন ডিপার্টমেন্টাল কোর্স হচ্ছে ইংরেজিঃ

কম্পিউটার সায়েন্স  আন্ডারগ্রাজুয়েট করার জন্য সবার প্রথমে যেই নন ডিপার্টমেন্টাল কোর্সগুলো আপনাকে করতে হবে সেটি হচ্ছে ইংরেজি।

যদি আপনি কম্পিউটার সায়েন্সয়েট  আন্ডারগ্রাজুয়েট করতে চান তাহলে আপনাকে চারটি থেকে পাঁচটি পর্যন্ত ইংরেজিতে কোর্স করতে হবে।

যেখানে বেসিক ইংরেজি কোর্স এর পাশাপাশি অ্যাডভান্স ইংরেজি কোর্স,কম্প্রিহেনসিভ রাইটিং,স্পিকিং এর কোর্স গুলো থাকে।

ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। যত ভালো ইংরেজি পারবেন ততই আপনার জন্য ক্যারিয়ারে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে।

এছাড়াও কম্পিউটার সম্পর্কিত যে বইগুলো আমরা পড়ে থাকি,যে কনফারেন্স গুলোতে আমরা যুক্ত হই। আমরা যখন রিসার্চ করে গবেষণা করি সেগুলো ইংরেজি প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

সেই হিসাবে ইউনিভার্সিটিগুলো কিন্তু ইংরেজির গুরুত্ব বুঝে। আর এ কারণেই কম্পিউটার সাইন্সের আন্ডারগ্রাজুয়েট লেভেলে ইংরেজিতে কোর্স যুক্ত করা হয়েছে।

প্রোগ্রামিং ইন্টারভিউফেইলর হওয়ার কারন কি?

কম্পিউটার সাইন্সে আরেকটি নন ডিপার্টমেন্টাল কোর্স হচ্ছে গণিতঃ

কম্পিউটার সাইন্স এন্ড গ্রাজুয়েট করার সময় নন ডিপার্টমেন্টাল আরো একটি কোর্স করতে হবে সেটি হচ্ছে গণিত।

শুধু কম্পিউটার সাইন্স নয় যেকোনো ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট এর জন্যই গণিতের গুরুত্ব অপরিসীম।

কম্পিউটার সাইন্স এর সঙ্গে গণিতের কি সম্পর্ক রয়েছে সে ব্যাপারে আমার ইউটিউব চ্যানেলে আরো একটি ভিডিও রয়েছে আপনারা চাইলে ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন।

দেশে বসেই বিদেশি রিমোট জব করবেন যেভাবে!

কম্পিউটার সায়েন্সে আন্ডারগ্রাজুয়েট লেভেলে আপনাকে ছয় থেকে সাতটি নন ডিপার্টমেন্টাল কোর্স করতে হবে তার মধ্যে বেসিক ম্যাথমেটিক্স অন্যতম।

আপনি কলেজে যেই গণিত করেছেন সেই ম্যাথগুলো ভাগ ভাগ করে দেয়া থাকবে।

এর বাইরে আপনাকে অ্যাডভান্স এক থেকে দুইটি টি কোর্স করতে হবে।

একটা ব্যাপার সব সময় মাথায় রাখবেন কম্পিউটার সাইন্স আপনি যত উপরে লেভেলে উঠবেন,যত ভালো কিছু করতে যাবেন তত বেশি আপনার জীবনে গণিতের দরকার হবে।

যাদের গণিতের মধ্যে ফোবিয়া আছে তাদের কিন্তু কম্পিউটার সাইন্স না নেওয়ায় উত্তম

ক্যাম্পাস এম্বাসেডর বা অর্গানাইজেশন এর কাজ কি?

বিজনেস স্টাডিস পড়তে হবে কম্পিউটার সাইন্সে এ নন ডিপার্টমেন্টাল হিসেবেঃ

যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্স আন্ডার গ্রাজুয়েট করেন তাহলে আপনি কি বিজনেস স্টাডিস থেকে এক থেকে দুইটি টি কোর্স করতে হবে।

যেমন আপনার একাউন্টিং বিজনেস কমিউনিকেশন এর উপরে কোন কোন ইউনিভার্সিটিতে এই দুইটি কোর্স করতে হয়।

আবার কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি তে যে কোন একটি কোর্স করলেই হয়ে যায়।

কোর্সগুলোতে সাধারণত কম্পিউটারের সঙ্গে ব্যবসায়িক যে সম্পর্ক রয়েছে সেগুলো আলোচনা করা হয়ে থাকে।

এর বাইরে একটি প্রোডাক্ট কিভাবে করবে,কিভাবে সেই প্রোডাক্টটি মার্কেটিং করবেন সেগুলো নিয়ে পড়ানো হয়ে থাকে।

কম্পিউটার সায়েন্স এ ভর্তিরপর যা যা ভুলেও করবেন না!

শুধুমাত্র একটা ভালো কম্পিউটার সফটওয়্যার অথবা প্রোডাক্ট লেভেল কড়াই শেষ নয় প্রোডাক্টটি কিভাবে মার্কেটে চলবে।

কিভাবে মানুষের পর্যন্ত পৌঁছানো যাবে,কিভাবে সেখান থেকে প্রফিট নিয়ে আসতে হবে,এটা জানাটাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।

যদি আপনি ও উদ্যোক্তা না হন তার পরেও তার পরেও আপনার বিজনেস কমিউনিকেশন বা একাউন্টিং রিলেটেড সাবজেক্ট গুলো পড়তে হবে।

এর কারণ হচ্ছে যখন আপনি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করবে তখন কিন্তু আপনাকে ওই সফটওয়্যারটির ব্যবসায়ীক দিকে খেয়াল রেখেই ডেভলপ করতে হবে।

কারণ ফাইনাল ডেভলপ করা কোন সফটওয়্যার কিন্তু কাস্টমাইজেশনের উপর ডিপেন্ড করে।

যারা আমেরিকায় যেতে পারবে না!

কেমিস্ট্রি এবং ফিজিকস ও থাকবে কম্পিউটার সাইন্সে এ নন ডিপার্টমেন্টাল হিসেবেঃ

ওয়েল কম্পিউটার সায়েন্স এ আন্ডারগ্রাজুয়েট লেভেলে নন ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্ট গুলোর মধ্যে আরো গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট হচ্ছে কেমিস্ট্রি এবং ফিজিকস।

কম্পিউটার প্রসেসর এর মূল উপাদান হচ্ছে সিলিকন এবং সেমিকন্ডাক্টর এর মূল ধারণার উপর ভিত্তি করে কিন্তু ইলেকট্রনিক ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠেছে।

আর ফিজিক্স এর কথা আলাদা ভাবে নাইবা বলি। তো যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্স আন্ডারগ্রাজুয়েট করতে চান তাহলে কিন্তু আপনাকে এই দুটি কোর্স একসাথে করতে হবে।

তবে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সাধারণত কলেজ লেভেল আপনি যেই ফিজিকস কেমিস্ট্রি পড়ে  এসেছেন সেগুলোরই রিকল করা হয় এবং বেসিক প্রপার্টি গুলো শুধুমাত্র দেখে দেওয়া হয়।

এখানে কম্পিউটার সাইন্স এর সঙ্গে রিলেট করে পড়ানো হয় না বলে অনেকেই এই ফিজিক্স কেমিস্ট্রি ইউনিভার্সিটি লেভেলে আছে ইনজয় করতে পারে না।

ডেটা সায়েন্স,মেশিন লার্নিং এর ফিউচার কি?

সাইকোলজি ফিলোসোফি এবং এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স ও থাকবেঃ

কম্পিউটার সাইন্সে আন্ডারগ্রাজুয়েট লেভেলে আপনাকে সাইকোলজি ফিলোসোফি এবং এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এর মত সাবজেক্ট গুলোতে পড়তে হবে।

যদিও আমাদের দেশে কম্পিউটার সাইন্স এর সঙ্গে এই সাবজেক্ট গুলো অথবা ইঞ্জিনিয়ারিং এর সঙ্গে রিলেট করে পড়ানো হয় না।

তবুও কিন্তু ফিলোসোফি সাইকোলজি এবং এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এর সঙ্গে কিন্তু কম্পিউটার সাইন্সের কোন সাবজেক্টের সম্পর্ক রয়েছে।

বাংলাদেশে ওয়েব ডেভেলপার দের বেতন কত

ফিলোসোফি এবং সাইকোলজির সাবজেক্ট গুলো গুরুত্ব এতটাই বেশি দেয় যে সি এস ই শুরু হওয়ার আগে কিন্তু এই সাবজেক্ট গুলো শুরু হয়েছে।

কম্পিউটার সাইন্সের সাবজেক্ট এই সাবজেক্ট গুলো থেকে বের হয়ে এসেছে। ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাবজেক্ট গুলো এখন আমরা পড়াশোনা করি তার মূল ভিত্তি কিন্তু ফিলোসোফি সাইকোলজি। 

তাই যদি আপনি ভালো একজন ইঞ্জিনিয়ার হতে চান,মস্ত বড় মাপের একজন ইঞ্জিনিয়ার হতে চান,তাহলে কিন্তু এই সাবজেক্ট গুলো আপনাকে খুব ভালো মতো পড়তে,বুঝে পড়তে হবে।

যদিও আমাদের দেশে এই সাবজেক্ট গুলো সাধারণত নন ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্ট হিসেবে খুবই গুরুত্বহীনভাবে পড়াশোনা করানো হয়।

তারপরও যদি আপনি ভালো ইঞ্জিনিয়ার হতে চান তাহলে এই সাবজেক্টগুলো গুরুত্ব রয়েছে অনেক বেশি। 

চাকরি পাই না সমস্যা কোথায়?

কম্পিউটার সাইন্সে এ নন ডিপার্টমেন্টাল হিসেবে ইতিহাস ও পড়তে হবেঃ

কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা কালীন সময়ে আপনাকে আরো কিছু নন ডিপার্টমেন্টাল কোর্স করতে হবে। যেমন হিস্ট্রি,বাংলাদেশি হিস্ট্রি,কালচারাল হিস্ট্রি।

এই সাবজেক্ট গুলো সরাসরি ইঞ্জিনিয়ারিং এর সঙ্গে রি রিলেটেড না হলেও এই সাবজেক্ট গুলো বাংলাদেশের হিস্টরি বাংলাদেশের কিভাবে জন্ম হয়েছে।

কিভাবে আমরা বেড়ে উঠেছি,আমাদের সোশ্যাল কন্ডিশন কি,এছাড়াও সোশালে আমরা কিভাবে ভালো মানুষ হতে পারি এইসব বিষয় শেখানো হবে।

আর বাংলাদেশ হিস্টরি তো আমাদের দেশের যেকোনো মানুষের জন্য জানা অধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

যদি আপনি কম্পিউটার সাইন্সে পড়েন তাহলে মূলত এই নন ডিপার্টমেন্টাল কোর্সগুলো করতে হবে।

যেগুলো আমি বলেছি এর বাইরে ইউনিভার্সিটিগুলো থেকে আলাদা ভাবে বেশ কিছু কোর্স যুক্ত হতে পারে অথবা এর থেকেও কম কোর্স করা লাগতে পারে।

রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?

ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে গেলেও দেখতে পাবেনঃ

আপনি যে ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হতে চান সেই ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে গেলে কোর্সের লিস্ট দেখতে পাবেন এবং সেখান থেকে আপনি পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া নিতে পারবেন।

তবে একটা ব্যাপার মাথায় রাখবেন যে আপনার অনার্স লেভেলে যে কোর্সগুলো যুক্ত করা হয়েছে এই সবগুলো কোর্স কিন্তু আপনাকে ভালো একটা ইঞ্জিনিয়ার হতে সহায়তা করবে।

এই যে  কোর্সগুলো অনার্স লেভেলে যুক্ত করা হয়েছে,যারা এ কোর্সগুলো অ্যাড করেছে।

এরা ইউনিভার্সিটির অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বলেন অথবা সিলেবাস যারা প্রণয়ন করেছে তারা কিন্তু আমার থেকে আপনার থেকে অনেক বেশি জ্ঞানী।

ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি?

তারা কিন্তু ভেবেচিন্তে লজিক্যালি সাবজেক্টগুলো অনার্স লেভেলে অ্যাড করেছে। তাই নন ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্ট হলেও আপনি যথাসম্ভব বুঝে পড়ার চেষ্টা করে,আইডিয়া নেওয়ার চেষ্টা করবেন।

তাহলে একসময় আপনি কম্পিউটার সাইন্সের নন ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্টগুলো ইনজয় করা শুরু করবেন।এর পরে আপনাকে আর কোনভাবে হতাশা গ্রাস করতে পারবে না।

তো কম্পিউটার সাইন্সের ডিপার্টমেন্টাল সাবজেক্ট নিয়ে আরও একটা বিস্তারিত ব্লগ আসবে খুব শীঘ্রই ততক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষা  করুন। 

 সিএসসি গ্রাজুয়েশন করতে নন ডিপার্টমেন্টের যে সকল কোর্স রয়েছে তা নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।

এর বাইরে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। 

লারাভেল কি? লারাভেল কেনো শিখবো? Previous post লারাভেল কি? লারাভেল কেনো শিখবো?
স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম করা যায় কিভাবে? Next post স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম করা যায় কিভাবে?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ