Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/meta.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/meta.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-theme-json.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-theme-json.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-comment-query.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-comment-query.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-http-curl.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-http-curl.php on line 1
কম্পিউটার সায়েন্স স্টুডেন্টদের যা যা করা উচিৎ! | Galib Notes

কম্পিউটার সায়েন্স স্টুডেন্টদের যা যা করা উচিৎ! তা নিয়ে আজকের ব্লগে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো।গ্রাজুয়েশন শেষ করার আগেই চাকরির জন্য প্রস্তুত হয়ে যেতে পারবেন।

কম্পিউটার সাইন্সে পড়াশোনা করছেন তাদের জন্য আমি কিছু প্রাক্টিশনের কথা বলব। যেই গুড প্রাক্টিস গুলো এপ্লাই করার মাধ্যমে আপনি সহজেই ইন্ডাস্ট্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যেতে পারবেন।

এগুলো এপ্লাই করতে হলে আপনার কিন্তু পড়াশোনার পাশাপাশি খুব বেশি পরিশ্রম করতে হবে এমন নয় ।

আমরা সবাই জানি এই মুহূর্তে জব মার্কেট অনেক কম্পেটিতিভ। আর এইসব মার্কেটে যদি আপনি জব পেতে চান তাহলে আপনাকে কোয়ালিফাইড মানুষ হতে হবে।

স্টুডেন্ট লাইফ থেকে আপনাকে কিছু জিনিস প্র্যাকটিস করতে হবে। যার মাধ্যমে আপনি জবের জন্য প্রিপেয়ার্ড হয়ে যাবেন।

স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম করা যায় কিভাবে?

চলুন আজকে আমরা জেনে নেই এই গুড প্রাক্টিস গুলো,যাতে করে আমরা নিজেরা নিজেদের লাইফে এপ্লাই করার মাধ্যমে গ্রাজুয়েশন শেষ করার আগেই চাকরির জন্য প্রস্তুত হয়ে যেতে পারে।

এমনও অনেকে রয়েছে যারা মেথড গুলো এপ্লাই করার মাধ্যমে গ্রাজুয়েশন শেষ করার আগেই তাদের চাকরি নিশ্চিত করেছেন।

কম্পিউটার সায়েন্স স্টুডেন্টদের প্রথমে শিখতে হবে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজঃ

একেবারে প্রথমেই যেই গুড প্রাক্টিস নিয়ে কথা বলবো সেটি হচ্ছে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। 

এখন কম্পিউটার সায়েন্সে যদি আপনি পড়াশোনা করেন অথবা সিমিলার সাবজেক্টে যদি আপনি পড়াশোনা করেন তাহলে আপনাকে অনেকগুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে কাজ করতে হবে।

প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে হবে এটি খুবই নরমাল ব্যাপার কিন্তু আপনার পার্সোনাল টার্গেট থাকবে আপনি একটি অথবা দুইটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে কাজ করবেন। 

এতে করে কি হবে? যখন আপনি গ্রাজুয়েশন শেষ করে বের হবেন তখন কিন্তু ওই প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে আপনার খুবই ভালো দক্ষতা থাকবে।

সেখানে আপনি সিমিলার জবগুলোতে সহজেই এপ্লাই করতে পারবেন। 

কাজেই যদি আপনি অল্প অল্প প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে কিছু কাজ করেন তা থেকে বেটার হচ্ছে আপনি একটি বা দুইটি ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে টানা চার বছর কাজ করে যান।

কম্পিউটার সাইন্সে নন-মেজর যে যে কোর্স করা লাগে

কম্পিউটার সায়েন্স স্টুডেন্টদের কোর্সের বাইরে শিখতে হবেঃ

যদি আপনি ইন্ডাস্ট্রির জন্য প্রস্তুতি নিতে চান তাহলে আপনাকে কোর্সের বাইরে শিক্ষা হবে।

অনেকেই গ্রাজুয়েশন শেষ করার পড়ে বলে থাকে আমার কোনো এক্সপিরিয়েন্স নেই। 

এখন আমার মাথার মধ্যে এই বিষয়টি যায়না যে চার বছর যে মানুষটি সময় পেল তারা এখনো কেন কোনো অভিজ্ঞতা নেই। 

দেখুন আপনি যদি কোর্সের বাইরে না শিখেন,কোর্সের বাইরে আপনার যদি কোন লার্নিং না থাকে,আপনার কোন এক্সপেরিমেন্ট না থাকে।

তাহলে আপনার কোনো এক্সপিরিয়েন্স কিভাবে আসবে? 

তাই যখন আপনি আন্ডারগ্রাজুয়েট লেভেলে পরাশুনা করছেন এখন অনলাইনে অনেক রিসোর্স রয়েছে।

ইউডেমি,কোর্সটেরা রয়েছে,ইউটিউব রয়েছে,অনেক টিউটোরিয়াল পাবেন সেগুলো দেখে দেখে আপনারা ল্যাংগুয়েজ শেখেন। কোনা একটি ল্যাঙ্গুয়েজ এর এডভান্স পার্ট শেখেন।

তাহলে কিন্তু আপনার এক্সপেরিয়েন্স হয়ে যাচ্ছে। আপনার কিন্তু আর আলাদা করে গ্রাজুয়েশন শেষ করার পরে আর বলতে হচ্ছেনা এই সেকটরে আমার কোন এক্সপেরিয়েন্স নেই। 

কম্পিউটার সায়েন্সে যখন আপনি গ্রাজুয়েশন করেছেন তখন কোনভাবেই এক্সপেক্ট করবেন না আপনার কোর্স অথবা ইউনিভার্সিটি থেকে আপনি সবকিছুই শিখে যাবেন।

কোন বিশ্ববিদ্যালয় ই যে সবকিছু ইউনিভার্সিটি থেকে শেখানো হয় না,আর আমাদের দেশের অবস্থা তো ভয়াবহ।

আমাদের দেশের তো ইউনিভার্সিটি গুলতো ইন্ডাস্ট্রিয়াললাইজেশন কোন কিছু পড়ানো হয় না। 

কাজে আপনার যদি ইন্ডাস্ট্রির জন্য কি  প্রিপেয়ার্ড হতে হয় তাহলে আপনার কোর্সের জন্য আলাদা করে পড়াশোনা করতে হবে এবং সেটি নিজে নিজে শিখতে হবে। 

কিভাবে ভালো  কম্পিউটার প্রোগ্রামার হওয়া যায়?

আগে গ্রাজুয়েশন শেষ  করি তারপর আমরা শিখবঃ

আমাদের দেশের ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট গুলোর মধ্যে আরেকটি প্রবণতা লক্ষ করা যায় আগে গ্রাজুয়েশন শেষ  করি তারপর আমরা শিখব এটি একটি ভুল ধারণা।

আপনি যদি জব লাইফে ভালো করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই স্টুডেন্ট লাইফে শিখতে হবে 

মনে রাখবেন আপনার আন্ডারগ্রাজুয়েট লাইফ হচ্ছে শেখার সময়। অবশ্যই আপনি ফ্রেন্ডের সঙ্গে সময় কাটাবেন হ্যাঙ্গ আউট করবেন,চিল করবেন।

তার পাশাপাশি আপনার যে মেইন উদ্দেশ্য,আপনাদের মেইন কাজ লার্নিং সেটি চালিয়ে যেতে হবে। কখনোই আপনি ট্রেন্ডিং ফলো করবেন না।

একটা ব্যাপার মাথায় রাখবেন যে যত সেলফ মেইড বিলিয়নাইরে রয়েছে তাদের সবাই কিন্তু পরিশ্রম করেছে, তাদের সবাই কিন্তু এক্সট্রা পরিশ্রম করেছে। যার ফলে তারা রিচ পারসন হতে পেরেছে।

কাজেই আপনি ট্রেন্ডিং ফলো না করে ইউনিভার্সিটি লাইফ থেকে লার্নিং এর জন্য ইনভেস্ট করেন।

আপনি অবশ্যই অবশ্যই শেষ মুহূর্তে যে এক্সামের আগে রাতে যে পড়াশোনা করে এক্সামে পাস করা এগুলো দেখে আগাবেন না।

বরং আপনি রেগুলার পড়াশোনা করবেন,যে পড়ালেখা আপনার ইন্ডাস্ট্রি লাইফে কাজে লাগবে সেটি আপনি চেষ্টা করবেন।

কম্পিউটার সাইন্সে পড়ে ফেসবুক হ্যাক শেখা যায়?

কম্পিউটার সায়েন্স স্টুডেন্টদের মিনি প্রজেক্ট করা চেষ্টা করাঃ

স্টুডেন্ট লাইফে চান নাম্বারে যে গুড প্র্যাকটিস টি আপনার করা প্রয়োজন মিনি প্রজেক্ট করা।

দেখুন আপনি যদি কম্পিউটার সায়েন্স রিলেভেন্ট কোন সাবজেক্ট এ পড়াশোনা করেন তাহলে ইউনিভার্সিটি থেকে আপনাকে বেশ কয়েকটা প্রজেক্ট দেওয়া হবে এবং সেগুলো বেশ বড়সড় প্রজেক্ট হয়ে থাকবে। 

পাশাপাশি আপনার প্রোগ্রামিং করার সাথে সাথে কিছু মিনি প্রজেক্ট করা,মিনি প্রজেক্ট বলতো একটা সিঙ্গেল ফিচার এনাবল করুন অথবা আপনি একটা ছোটখাটো গেম তৈরি করে ফেলুন।

যাই করো না কেন ছোট ছোট যে প্রজেক্টে গুলোর দিকে আপনার একটু নজর রাখা উচিত।

এতে করে আপনার অনেক কনসেপ্ট যেমন ক্লিয়ার হয়ে যাবে সাথে সাথে আপনার পোর্টফোলিও কিন্তু ভারী হতে থাকবে। 

প্রোগ্রামিং ইন্টারভিউ ফেইলর হওয়ার কারন কি?

কম্পিউটার সায়েন্স স্টুডেন্টদের নেটওয়ার্কিং এর দিকে ফোকাস দিতে হবেঃ

স্টুডেন্ট লাইফে আমরা আরেকটি জিনিস সবসময় যেটি না করে থাকি সেটি হচ্ছে নেটওয়ার্কিং কিন্তু যদি আপনি আন্ডারগ্রাজুয়েট লাইফ শেষ করার সঙ্গে সঙ্গে ভালো চাকরিতে ঢুকতে চান,

তাহলে আপনাকে অবশ্যই স্টুডেন্ট লাইফের চার বছরে অবশ্যই আপনাকে নেটওয়ার্কিং এর জন্য সময় ইনভেস্ট করতে হবে।

আমি তো সবসময় পরামর্শ দিয়ে থাকি যে আপনার নেটওয়ার্কিং এবং নেটওয়ার্কিং এর উপর থাকা উচিত।

আপনি প্রথমত শিখবেন যে কিভাবে নেটওয়ার্কিং করা যায়?

মজার ব্যাপার হচ্ছে আপনি কিভাবে শিখবেন যে নেটওয়ার্কিং করা যায় এর উপর কিন্তু কোর্স রয়েছে আপনি ইউটিউব অথবা অন্য কোন জায়গা থেকে টিউটোরিয়াল দেখে শিখে নিতে পারবেন। 

এই সকল জায়গা থেকে আপনি প্রথমে শিখে নিবেন যে কিভাবে নেটওয়ার্কিং করতে হয়। এর পাশাপাশি আপনি সেগুলো এপ্লাই করতে থাকবেন।

এরপর আপনি বেশি না ছয় মাস থেকে আট মাসে এপ্লাই করলে,রেগুলার সময় ইনভেস্ট করার পরে আপনি দেখুন কত মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয়ে যাবেন।

যখন আপনি গ্রাজুয়েশন শেষ করে ফেলবেন,এদের মধ্যে কেউ আপনাকে রেফার করে তাদের কোম্পানিতে চাকরি দিয়ে আপনাকে সহায়তা করতে পারবে।

এখন একটা কথা আপনাদেরকে বলে রাখি যে আমরা অনেক সময় লিঙ্ক থাকে গ্রাজুয়েশন শেষ করার পরে কিন্তু আমরা যদি তৈরি না করি তাহলে আমরা সেই লিঙ্ক কোথা থেকে আসবে?

সবারই কিন্তু ব্লাড কানেক্টেড আত্মীয়-স্বজন ভালো জায়গায় থাকে না।

দেশে বসেই বিদেশি রিমোট জব করবেন যেভাবে!

কম্পিউটার সায়েন্স এর শিক্ষার্থীদের টিম ওয়ার্ক এর দিকে খেয়াল রাখতে হবেঃ

যদি আপনি কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করেন তাহলে আপনাকে আরেকটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে সেটি হল টিমওয়ার্ক। 

মনে রাখবেন যে কোন কোম্পানিতে আপনি যখন কাজ করবেন তখন কিন্তু আপনাকে টিমে কাজ করতে হবে।

আমরা অনেক সময় ভালো প্রোগ্রামিং করে থাকি তাই ইউনিভার্সিটি প্রজেক্টগুলো নিয়ে নিজে নিজে করে থাকি এবং আমরা মনে করি যে আমার ফ্রেন্ডের প্যারা নেওয়ার কোন দরকার নেই।

আমার ফ্রেন্ডরা মনে করে তাদের তো কোন কাজ করতে হচ্ছে না এটাই তো ভালো সিস্টেম বাট যদি আপনি গ্রাজুয়েশনের পর ইন্ডাস্ট্রিতে ভালো করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই টিমে কাজ করতে হবে।

আপনার ফ্রেন্ড দের কে কিভাবে ম্যানেজ করতে হয়? টিমমেটদের কিভাবে ম্যানেজ করতে হয়? লাস্ট মোমেন্টে টিমের কেউ যদি চলে যায় তাহলে কি অবস্থা হয়?

কিভাবে আপনি এগুলো মেইনটেন করবেন এগুলো আপনাকে এই স্টুডেন্ট লাইফে শিখতে হবে।.

ক্যাম্পাস এম্বাসেডর বা অর্গানাইজেশন এর কাজ কি?

ক্লিন কোড রাইটিং শিখুনঃ

কম্পিউটার সায়েন্স যারা পড়ালেখা করছেন তাদের জন্য আরেকটি পরামর্শ হচ্ছে আপনাকে ক্লিন কোড রাইটিং শিখতে হবে।

এখন এখানে আপনার পেশার নেওয়ার কোনো কারণ নেই যে শুরু থেকেই আপনাকে একদম গ্রামার মেইনটেইন করে কোড লিখতে হবে এমন কিছু নয়।

আপনি শুধু চেষ্টা করবেন আপনার লেখা কোড যেন রিডেবল হয়। আপনার লেখা কোড দেখে যেন অন্য ডেভলপাররা সেই কোডটি বুঝতে পারে।

এখন এটা আমি কিভাবে করবেন সেটি আমি বলে দিচ্ছি। প্রথমত আপনাকে অন্যের কোড গুলো দেখতে  হবে।

আপনি গিটহাবে দেখুন এবং অন্যান্য সোর্স কোড করে যে অপশন গুলো রয়েছে সেগুলো দেখে আপনি ভালো কোড লেখার চেষ্টা করুন।

কম্পিউটার সায়েন্স এ ভর্তির পর যা যা ভুলেও করবেন না!

কোড অপটিমাইজ করার চেষ্টা করুনঃ

আরেকটি টিপস আপনি আপনি এপ্লাই করতে পারেন সেটি হচ্ছে,

যখন আপনি কোন প্রোগ্রামিং তৈরি করে ফেলবেন,যখন আপনার কাজটি শেষ হয়ে যাবে তখন সেই কোডটি আপনি অপটিমাইজ করার চেষ্টা করবেন।

সেটি আরো বেটার ওয়েতে লেখার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনি দেখবেন আপনি ইউনিভার্সিটি থেকে বের হতে হতে ক্লিন কোড রাইটিং এর দক্ষতা আপনার হয়ে গেছে।

একটু সংযোজন করি যখন আপনি ইন্টারভিউ দেন তখন যে ইন্টারভিউ নিতে আসে যখন দেখে যে একজন ক্যান্ডিডেট ভালো করে ক্লিন কোড লিখেছে।

তখন কিন্তু তার প্রতি একটা পজেটিভ ধারণা তৈরী হয় এবং হায়ার করার সম্ভাবনা বেড়ে যায় অনেকাংশে।

তাই ইউনিভার্সিটি লাইফে আপনাকে অবশ্যই ক্লিন কোড রাইটিং এর উপর জোর দিতে হবে অনেকাংশে।

যারা আমেরিকায় যেতে পারবে না!

কম্পিউটার সায়েন্স স্টুডেন্টদের ইংরেজির উপর জোর দেয়া উচিৎঃ

এই মুহূর্তে যারা কম্পিউটার সায়েন্স এ পড়াশোনা করছেন তাদের জন্য আরেকটি পরামর্শ,

সেটি হচ্ছে আপনি অবশ্যই ইংরেজির উপর স্কিলস তৈরি করার চেষ্টা করবেন।

মনে রাখবেন কমিউনিকেশনে যদি আপনি ভাল না হয়,ইন্ডাস্ট্রিতে আপনি অনেক জায়গাতেই বাধার সম্মুখীন হবেন।

আর যদি আপনি আপনার ইউনিভার্সিটি লাইফে একটু একটু করে ইংরেজির উপর সময় দেন,

তাহলে আপনার ইউনিভার্সিটি থেকে বের হতে হতেই আপনার স্পিকিং,রাইটিংস এবং গ্রামার যেই দক্ষতা রয়েছে এবং অন্যান্য যে রিকোয়ার্ড দক্ষতা রয়েছে ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ এর উপর।

সেটি আপনি তৈরি করে ফেলতে পারবেন এবং এটি আপনাকে অনেক বেশি সহায়তা করবে ইন্ডাস্ট্রি লাইফে।

পাশাপাশি কমিউনিকেশন কিন্তু আপনাকে ইংরেজীতেই করতে হবে এবং যদি রিমোট জব করেন তাহলে ইংরেজি হবে আপনার এক নাম্বার সংযোজন।

এর বাইরে যদি আপনি পড়াশোনা করতে চান বাইরের দেশে,যদি আপনি জব করতে যেতে চান বাইরের দেশে তাহলে কিন্তু আপনার ইংরেজি লাগবে।

কাজেই ইউনিভার্সিটি লাইফে যদি আপনি একটু একটু করে সময় বের করে ইংরেজি উপর দক্ষতা তৈরি করে ফেলতে পারেন তাহলে কিন্তু ইন্ডাস্ট্রিতে যে এটি আপনাকে অনেক বেশি সহায়তা করবে।

ডেটা সায়েন্স,মেশিন লার্নিং এর ফিউচার কি?

এর বাইরে কম্পিউটার সায়েন্স স্টুডেন্টদের যা লাগবেঃ

এর বাইরে যারা আপনারা যারা কম্পিউটার সায়েন্স পড়ালেখা করছেন রেগুলার পড়াশোনা করার চেষ্টা করবেন।

রেগুলার কোডিং করার চেষ্টা করবেন,ডেটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম শেখার চেষ্টা করবেন।কমিউনিকেশন স্কিল তৈরি করবেন,সি প্রোগ্রামিং টুক টাক করার চেষ্টা করবেন।

যেগুলো আপনাদের জন্য রেগুলার টাস্ক এগুলো তো করবেনই এর পাশাপাশি আমি আজকে যেগুলো গুড প্রাক্টিশনের কথা বললাম সেগুলো করার চেষ্টা করবেন।

তারপরে দেখবেন হয়তো আপনি আপনার গ্রাজুয়েশন শেষ করার আগে আপনি আপনার চাকরিটা  নিশ্চিত করে ফেলতে পারবেন।

এর বাইরে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবস্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন পাশাপাশি আমার ইউটিউ চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না।

বাংলাদেশে ওয়েব ডেভেলপার দের বেতন কত

0Shares
স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম করা যায় কিভাবে? Previous post স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম করা যায় কিভাবে?
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এ কি কি চাকরি করা যায়! Next post কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এ কি কি চাকরি করা যায়!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ