Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/meta.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/meta.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-theme-json.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-theme-json.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-comment-query.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-comment-query.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-http-curl.php on line 1

Notice: Uninitialized string offset: 0 in /home/ekeneeco/galibnotes.com/wp-includes/class-wp-http-curl.php on line 1
স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করা উচিৎ? | Galib Notes

স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করা উচিৎ? কিনা তা নিয়ে অনেকসময় আমাদের মনে সংশয় তৈরি হয়।

স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টাপের সঙ্গে যুক্ত হওয়া উচিত কিনা বা স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ বিল্ড করা উচিত কিনা এ ব্যাপারে অনেকের অনেক রকম ইচ্ছা রয়েছে।

আজকের এই ব্লগে আমরা স্টুডেন্ট লাইফের স্টার্টআপ নিয়ে কথা বলবো।

তবে এই ব্লগে আমি ডিরেক্ট কোন ডিরেকশন দিব না যে আপনার আসল এই স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ করা উচিত কিনা।

রেদার আমি আপনাকে কিছু পয়েন্ট আউট করে দিব এবং কিছু হিন্টস দিয়ে দিব যেগুলো ক্যালকুলেশন করে আপনি নিজেই বের করে নিতে পারবেন যে,

কম্পিউটার সায়েন্স ভর্তির আগে যা যা বিবেচনা করা উচিৎ

স্টুডেন্ট লাইফ স্টার্টআপ শুরু করার বা নতুন ব্যবসা শুরু করার আপনার জন্য প্রযোজ্য কিনা।

স্টুডেন্ট লাইফ হচ্ছে আমাদের জীবনের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ সময়। যেই সময়টা আমরা কীভাবে ইউটিলাইজ করছি এবং নিজেদেরকে কিভাবে তৈরি করছি তার ওপর নির্ভর করবে,

আমাদের ফিউচার ক্যারিয়ার বা আমরা ফিউচারে কতদূর যেতে পারবো।

এখন স্টুডেন্ট লাইফে আমরা অনেক কিছু করে থাকি বা করার চেষ্টা করে থাকে তারমধ্যে এখনকার সময় একটি খুবই পপুলার টার্ন হচ্ছে স্টার্টআপ শুরু করা।

বাংলাদেশে ওয়েব ডেভেলপার দের বেতন কত

তার আগে আমি আপনাদের কাছে জানতে চাই স্টুডেন্ট লাইফ এই মুহূর্তে যারা আপনাদের রেগুলার স্টাডি করছেন তারা,

এখন পর্যন্ত কোন স্টার্টআপ সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন কিনা বা হওয়ার ইচ্ছা আছে কিনা।

যদি থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে ইয়েস লিখবেন আর যদি না থাকে কমেন্ট বক্সে লিখবেন নো।

আসলে আমি জানতে চাই আমার ব্লগের যারা নিয়মিত দর্শক রয়েছেন তারা কে কে স্টার্টআপে ইন্টারেস্টেড।

কারণ স্টার্টআপ নিয়ে আমার সামনে আরো অনেকগুলো ব্লগ আসবে পাশাপাশি ক্যারিয়ার এবং পার্সোনাল ফাইন্যান্স নিয়ে অনেকগুলো ব্লগ আসবে।

যেগুলো আপনাদেরকে অনেকটা সহায়তা করতে পারো ফিউচার ক্যারিয়ার এর জন্য।

প্রথমে চলুন জেনে নেয়া যাক স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করলে,

আপনার লাইফে কি কি সুবিধা হতে পারে এবং পাশাপাশি কি কি ক্ষতি হতে পারে।

ফ্রেশার হিসাবে যে ভুল কখনো করবেন না

স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করলে লং লাইফ লার্নিং এর সুযোগ পাবেনঃ

স্টুডেন্ট লাইফ স্টার্টআপ করলে প্রথমে আপনার যে লাভ কি হবে  সেটি হচ্ছে লাইফ লং লার্নিং।

এখানে যদি আপনি একটা স্টার্টআপ শুরু করেন তাহলে বিজনেস ম্যানেজমেন্ট,পিপল ম্যানেজমেন্ট,ফাইনান্স ম্যানেজমেন্ট সহ একই হাতে অনেকগুলো ম্যানেজমেন্টের কাজ করতে হবে।

যেখান থেকে আপনার কিন্তু এই ম্যানেজমেন্ট এর দক্ষতা অনেকটা বৃদ্ধি পেতে থাকে।

এইযে লাইফ লং লার্নিং এটি কিন্তু শুধুমাত্র আপনার স্টার্টআপ করার মাধ্যমেই হতে পারে।

যদি আপনি স্টার্টআপ শুরু করার সময় ইনোভেটিভ আইডিয়া নিয়ে শুরু করেন এবং আপনি লেগে থাকেন আপনার লাক যদি ভাল হয়,

এটি এক সময়ে হতেও পারে আপনার স্টার্টআপ টি মিলিয়ন ডলার বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে।

আপনি কিন্তু খুব দ্রুতই আপনার স্টার্টআপ টি গ্রোথ করে ফেলতে পারেন।

এক্ষেত্রে দেখা যাবে আপনি আপনার ডিগ্রী শেষ করার আগেই আপনার কিন্তু অনেক সিনিয়র যারা রয়েছে আপনার থেকে অভিজ্ঞ যারা রয়েছে তাদেরকে হায়ার করছেন,

অথবা তাদেরকে আপনি ইনস্ট্রাকশন দিচ্ছেন এটা কিন্তু খুব এক্সাইটিং একটি ব্যাপার হবে।

একই সাথে এটি আপনার লাইফের একটি টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে,আপনার ক্যারিয়ারের জন্য টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে।

বড়লোক হতে চাইলে যা যা করা লাগবে!

স্টার্টআপ শুরু করলে নেটওয়ার্কিং এর সুযোগ পাবেনঃ

যদি আপনি স্টার্ট অফ শুরু করেন তাহলে আপনার আরেকটি সুবিধা হবে সেটি হচ্ছে নেটওয়ার্কিং।

আপনি যখনই কোনো একটি উদ্যোগ নিবেন,আপনি যখন একটি ইনোভেটিভ আইডিয়া নিয়ে কাজ শুরু করবেন তখন আপনার কিন্তু অনেকের কাছেই ডিফেন্ড করতে হবে।

অনেকের সাথে আপনার কমিউনিকেট করতে হবে,যোগাযোগ করতে হবে এবং দেখা যাবে যদি আপনার স্টার্টআপে ফেইল করেন তারপরেও,

আপনি যেই কমিউনিকেশন কড়েছেন,আপনি যে মানুষের সঙ্গে লিংকিং করেছেন এর ফলে আপনার একটি ভালো নেটওয়ার্ক তৈরি হবে।

যেটি আপনাকে পরবর্তীতে চাকরি করতে অথবা বিদেশে হায়ার স্টাডি করতে অথবা বিভিন্ন কাজে সাহায্য করতে পারে।

ডিপ্লোমা পাশ করে গুগলে চাকরি ?

স্টার্টআপ শুরু করলে আপনার এক্সপেরিয়েন্স গ্রো করবেঃ

স্টুডেন্ট লাইফে যদি আপনি স্টার্টআপ শুরু করেন তাহলে আপনার এক্সপেরিয়েন্স হবে।

কিভাবে একটি টিম ভেঙে গেলে,কিভাবে একটিভ ইনফর্মেশন করতে,কিভাবে মানুষ কথা বলে,কিভাবে ফ্রেন্ডরা কথা বলে,আশেপাশের মানুষ আপনাকে কিভাবে চিন্তা করে,

আপনার যে স্ট্রেঞ্জার্স রয়েছে তারা তাদের সঙ্গে আপনার কি রকম ভাবে বিহেভিয়ার করতে হবে,কিভাবে সেলস জেনারেট করতে হবে।

এরকম অনেক ভালো ভালো এক্সপেরিয়েন্স কিন্তু হতে পারে যদি আপনি স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করেন।

রেফারেন্স ছাড়াই নন ট্র্যাডিশনালি চাকরি পাবেন যেভাবে

স্টার্টআপ এর খারাপ দিকঃ

স্টার্টাপের সফলতা নিয়ে অনেক লম্বা একটা লেকচার লেখা হয়ে গেছে চলুন এবার স্টার্ট আপ এর খারাপ দিক গুলো একটু লেখার চেষ্টা করি।

ইঞ্জিনিয়ারিং এ সবচেয়ে সহজ সাবজেক্ট কোনটি?

ক্যারিয়ার ধ্বংস এর দিকে চলে যেতে পারেঃ

যদি আপনি এই স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ করেন এবং যদি আপনি ম্যানেজমেন্টের ঠিকঠাক মত করতে না পারেন,

তাহলে কিন্তু আপনার ক্যারিয়ার এবং পড়াশোনা দুইটি একসাথেই ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। আপনি নিজেও নষ্টের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যেতে পারেন।

কারণ স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্ট হবে যখন আপনি ফেইল করবে সেটি যদি আপনি এক্সেপ্ট করতে না পারেন তাহলে আপনার যেই স্ট্রেস আসবে,

ফিনান্সিয়াল সমস্যা হবে এগুলো ফলাফল ভয়াবহ রকমের পর্যায় পর্যন্ত চলে যেতে পারে।

রিমোট জব কি ভালো নাকি খারাপ?

সামাজিকভাবে অথবা সোশালি সময় দিতে পারবেন নাঃ

স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টাপের কারণে কিন্তু সামাজিকভাবে অথবা সোশালি অনেক সময় দিতে পারবেন না।

দেখা যেতে পারে আপনার পার্সোনাল অনেক সম্পর্ক কিন্তু ভেঙে যেতে পারে। আপনার আশেপাশের অনেক ফ্রেন্ডের সাথে কিন্তু আপনার সম্পর্কের অনেকটা দূরত্ব হয়ে যেতে পারে।

আপনার ইউনিভার্সিটির সঙ্গেও আপনার দূরত্ব বেড়ে যেতে পারে। এটিও কিন্তু একটি ব্যাড সাইড স্টুডেন্ট লাইফ স্টার্টাপ শুরু করার ক্ষেত্রে।

আমাদের এত বেকার কেন? জাভাস্ক্রিপ্ট চাকরি!

ফাইনান্সিয়াল দিক ঝুকিতে পড়ে যাবেঃ

স্টুডেন্ট লাইফে যদি আপনি স্টার্টআপ শুরু করেন সেক্ষেত্রে আপনার ফাইনান্সিয়াল দিকটাতেও সমস্যা হয়ে যেতে পারে।

কারণ স্টার্টআপ যখন আপনি শুরু করবেন তখন কিন্তু আপনার লিকুইড এর দরকার হবে তখন কিন্তু আপনার লিকুইডিটি কিন্তু একটি ফান্ডেড লিকুইড না আপনার কিন্তু পকেট থেকেই দিতে হবে। 

ইনকেস আপনার স্টার্টআপ যদি ফেল করে এই যে আপনি ফিনান্সিয়াল ভাবে ইনভেস্ট করেছিলেন তার কারণে আপনি ফিনান্সিয়াল সমস্যায় পড়তে পারেন।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ভালো নাকি বিএসই?

স্টার্টআপ কাদের জন্য প্রিফারেবলঃ

এবারে চলুন কথা বলা যাক আসলে কাদের জন্য স্ট্যাটাস শুরু করা উচিত এবং কাদের জন্য শুরু করা উচিত না।

এই অংশটি আপনারা যারা স্টার্টআপ শুরু করতে চান খুবই মনোযোগ সহকারে দেখবেন এতে করে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন স্টার্টাপের ব্যাপারটি স্টুডেন্ট লাইফে আপনার জন্য আসলে প্রযোজ্য কিনা।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স জব খেয়ে দিবে?

আপনার ব্যাকআপ আছে কিনাঃ

যদি আপনি স্টার্টআপ শুরু করতে চান তাহলে আপনার জন্য প্রথম স্টেপ কথা হচ্ছে আপনার ব্যাকআপ টা খুব ভালো করে চেক  করতে হবে।

আপনি ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করবেন যে আপনার যদি কোন ফাইন্যান্সিয়াল প্রবলেম হয় স্টার্টআপ শুরু করার পর।

যদি আপনার যদি কোন প্রবলেম হয় তাহলে সেটি ব্যাকআপ আপনি দিতে পারবেন কিনা।

আপনি এই যে সময় ইনভেস্ট করবেন আপনার একটা বিজনেস এর পিছনে সেটির পেছনে আপনাদের সময় চলে যাবে সেই সময়টা আপনি ব্যাকআপ দিতে পারবে কিনা।

আপনার এই যে মানুষের সঙ্গে কমিউনিকেশন করতে হবে,ম্যানেজ করতে হবে এগুলোতে আপনি ব্যাকআপ দিতে পারবেন কিনা।

মনে রাখবেন একটা স্টার্টআপ শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে  কিন্তু সেটি সফল হয় না

একটা সময় ওই মনে রাখবেন একটা স্টার্টআপ শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে কিন্তু সেটি সফল হয় না। এর পেছনে সময় ব্যয় করার পরে সেটি সফলতার মুখ দেখতে পারে।

তাই এই যে স্টার্টাপের পিছনে আপনার একটি সময় ব্যয় করতে  হবে এই সময়টাতে যদি আপনি ইনভেস্ট করতে না পারেন,

এই সময়টা যদি আপনি ব্যাকআপ দিতে না পারেন তাহলে আপনি কোনোভাবেই স্টার্টআপে সফল হতে পারবেন না।

এই ক্ষেত্রে এই ব্যাকআপ আছে কিনা থাকলে স্টার্টআপ শুরু করা উচিত না।

কম খরচে কম্পিউটার সায়েন্স পড়তে চান?

আপনার আইডিয়া প্রিফারেবল কিনাঃ

স্টার্টআপ শুরু করার ক্ষেত্রে দুইনাম্বারে এসে যে পয়েন্টে আপনার বিবেচনা করতে হবে আপনার আইডিয়াটি কেমন।

আপনার আইডিয়াটা কি কোন ইনোভেটিভ প্রবলেম আছে কিনা,আপনার আইডিয়া কি নতুন কোন ট্র্যাডিশন অথবা নতুন কোন আইডিয়া তৈরি করছে কিনা। 

তাহলে আপনার কাছে যদি কোন ইনোভেটিভ আইডিয়া থাকে তখনই কেবল স্টার্টআপ শুরু করা উচিত।

আমরা ইউনিভার্সিটি লাইফ একটা মেজর ভুল করে থাকি আর সেটা হচ্ছে দেখি যে,

আমাদের আশেপাশে যখন কেউ একটি সফল স্টার্টআপ দিয়ে ফেলে তখন আমরা সে টি কপি করার চেষ্টা করি।

ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য সেরা বেসরকারি ইউনিভার্সিটি

কপি করার মনোভাবঃ

উদাহরণস্বরূপ যদি আমি বলি,

কেউ একজন একটি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি শুরু করেছে এবং সেখান থেকে সে ভালো রেভিনিউ জেনারেট করছে।

তখন দেখা যায় যে আমরা কার মতো একটি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি শুরু করে দেই।

আবার দেখা যায় কেউ ইনোভেটিভ আইডিয়া নিয়ে ফেসবুকে সোশালি কমারস শুরু করেছে আমরাও তার মত সোশালি ই-কমার্স শুরু করে দিলাম।

কিন্তু যদি আপনি মানুষকে ফলো করে এভাবে স্টার্টআপ শুরু করেন তাহলে সেই স্টার্টআপ সফল হওয়ার একেবারে সম্ভাবনা নেই ।

মনে রাখবেন স্টার্টআপে আপনাকে প্রবলেম সলভ করতে হবে এবং আপনার আইডিটি ইনোভেটিভ হতে হবে।

কপি করে কখনোই সফল হতে পারবেন না

কপি করে শুধুমাত্র স্টার্টাপের ক্ষেত্রেই নয় বিজনেসের ক্ষেত্রে কপি করে সফল হওয়া অনেক অনেক বেশি কঠিন।

ফেইলর একসেপ্ট করার মনোভাব আছে কিনাঃ

যদি আপনি ফেইলর অ্যাকসেপ্ট করতে না পারেন,যদি আপনি চ্যালেঞ্জ কে এক্সেপ্ট করতে না পারেন তাহলে কোন ভাবে আপনার স্টার্টআপ শুরু করা উচিত না।

এর কারণ হচ্ছে বেশিরভাগ স্টার্টআপ কিন্তু প্রথম স্টেজে ফেইলর হয়।

প্রথমে দেখা যায় যে একটা দুইটা তিনটা আইডিয়া এর উপর কাজ করার পরে সবার শেষে একটা আইডিয়া সফল হয়।

এমনকি আমাদের দেশে যে সাকসেসফুলি স্টার্টআপ গুলো রয়েছে যেগুলো আমরা দেখতে পাই যে এখান থেকে আমরা ইনস্পিরেশন পাই যে আপনারা নিজেও স্টার্টআপ শুরু করবেন।

সেই স্টার্টাপের ফাউন্ডার দের দিকে তাকান তারাও কিন্তু অনেকগুলো আইডিয়া ফেইলরের পরে এই আইডিয়া তাদের সাকসেস হয়েছে

তাই আপনার যদি ফেইলর একসেপ্ট করার মতো ক্যাপাবিলিটি না থাকে,যদি আপনার চ্যালেঞ্জ একসেপ্ট করার মত এবিলিটি না থাকে তাহলে কোন ভাবেই আপনার স্টার্টআপ শুরু করা উচিত হবে না।

অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি পাওয়া যায় যেভাবে!

আপনার ম্যানেজমেন্ট ক্যাপাবিলিটি কেমনঃ

স্টার্টআপ শুরু করার ক্ষেত্রে আপনার আরেকটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে আপনার ম্যানেজমেন্ট ক্যাপাবিলিটি কেমন।

আপনি কিন্তু স্টার্টআপ ফাউন্ডার হিসেবে একাই সব কিছু করতে পারবেন না। আপনার অনেক কাজেই অনেকের উপর ডিফেন্ড করতে হবে।

এক্ষেত্রে যদি আপনার ম্যানেজমেন্ট ক্যাপাবিলিটি না থাকে,যদি আপনি মানুষের সঙ্গে কথা বলতে না পারেন,মানুষকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে না পারেন।

তাহলে কিন্তু আপনার স্টার্টআপ সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

তাই এ ব্যাপারে যদি আপনার দক্ষতা না থাকে তাহলে অবশ্যই স্টার্টাপের দিকে না যাওয়া উচিত হবে।

শিখবেন কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে?

ধৈর্য থাকতে হবেঃ

যদি আপনি স্টার্টআপ শুরু করতে চান স্টুডেন্ট লাইফে তাহলে মাথায় রাখবেন একটা স্টার্টআপ কিন্তু সফলতা্র জন্য সেটা দুই বছর হতে পারে সেটা আবার পাঁচ বছর পর্যন্ত হতে পারে।

এই ক্ষেত্রে আপনার যে আইডিয়াটি রয়েছে,আপনার ইনোভেশন রয়েছে সেটি আসলে অ্যাপ্রক্স কত সময় নিতে পারে এবং সেই সময়টি আপনার হাতে আছে কিনা।

ধরুন আপনি অনার্স ফাইনাল ইয়ারের স্টুডেন্ট এবং আপনার কাছে একটা আইডিয়া আছে যেটি দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে সফল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

এই ক্ষেত্রে আপনার জন্য কিন্তু স্টার্টআপে শুরু করা উচিত হবে না তার কারণ আপনার হাতে সময় নেই আপনি অলরেডি অনার্স ফাইনাল ইয়ার উঠে গেছেন।

আবার একই একই আইডিয়াতে অনার্স ফাইনাল ইয়ারের শুরু করতে পারেন যদি আপনার সময় থাকে। আপনার প্ল্যানিং থাকে আপনি মাস্টার্স করবেন।

আপনার মাস্টার্স কালীন সময়ে কিন্তু আপনি আপনার স্টার্টআপের সময় দিতে পারবেন।

কম্পিউটার সায়েন্স এ ভার্সিটি ম্যাটার করে?

ব্যাক্তিগত পরামর্শঃ

আপনারা যারা স্টুডেন্ট কিন্তু স্টার্টআপ শুরু করতে চান ব্যক্তিগতভাবে আপনাদের জন্য আমার দুইটি ইম্পর্টেন্ট পরামর্শ রয়েছেন।

যদি স্কিলস না থাকে তাহলে কি করবেনঃ

প্রথমটি হচ্ছে যদি আপনার স্কিলস না থাকে আর পাশাপাশি আমি যেই নেগেটিভ পয়েন্টগুলো বললাম সেগুলোর মধ্যে কোনটি যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে কি করবেন?

তাহলে আপনার সেইগুলোকে ওভারকাম করতে হবে, যদি বলি আপনার কমিউনিকেশন দক্ষতা খুবই কম রয়েছে আপনি কমিউনিকেশন এর উপর একটি কোর্স করুন।

অথবা কমিউনিকেশন এর উপর স্টাডি করুন,কমিউনিকেশন যারা ভালো পারে তাদের সঙ্গে কথা বলে ব্যাপারটিতে ওভারকাম করুন।

অথবা ধরেন আপনি পিপল ম্যানেজমেন্ট করতে পারেন না তাহলে আপনার ম্যানেজমেন্টে শিখতে হবে তারপরে আপনার স্টার্টআপ শুরু করা উচিত।

কম্পিউটার সায়েন্সে পড়তে ম্যাথ,ইংরেজি নিয়ে চিন্তিত!

আশেপাশে সব কিছু এভোয়েড করার চেষ্টা করুনঃ

দুই নম্বর পরামর্শ হচ্ছে স্টুডেন্ট লাইফে যদি আপনি স্টার্টআপের শুরু করতে চান তাহলে এভোয়েড ইউর ফ্রেন্ড সার্কেল ।

এই কথাটি একটু রুড শুনালেও এটা ধ্রুব বাস্তব যে ফ্রেন্ড সার্কেল এর সঙ্গে যে স্টার্টআপে গুলো আপনারা শুরু করবেন সেগুলো ৯৯% ব্যর্থ হয়।

তাই আপনি যদি আপনার ফ্রেন্ডের সঙ্গে স্টার্টআপ শুরু করেন সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে আপনার স্টার্টআপে ফেল করবে

এই ক্ষেত্রে যদি আপনি স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই অবশ্যই আপনি আপনার সিনিয়র জুনিয়র দের সঙ্গে কথা বলে তারপরে আপনি শুরু করবেন।

আমার ব্লগে আমি মূলত কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে কথা বলি এখন থেকে পারসনাল ফিনান্স,স্টার্টআপ,বিজনেস অথবা ক্যারিয়ার নিয়ে আরো অনেক ব্যাপার নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করব।

তাই এই ব্লগের লেখাগুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

স্টুডেন্ট লাইফ স্টাটাস শুরু করা উচিত কিনা এ নিয়ে আজকের ব্লগ ছিল এ পর্যন্তই।

এর পর যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। 

0Shares
কম্পিউটার সায়েন্স ভর্তির আগে যা যা বিবেচনা করা উচিৎ Previous post কম্পিউটার সায়েন্স ভর্তির আগে যা যা বিবেচনা করা উচিৎ
যে কারণে আপনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করবেন Next post যে কারণে আপনি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করবেন

One thought on “স্টুডেন্ট লাইফে স্টার্টআপ শুরু করা উচিৎ?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Close

গালিব নোটস এর ইউটিউব ভিডিওঃ